চট্টগ্রামের পতেঙ্গায় সমুদ্র পাড় থেকে নারী ও শিশুসহ ৩৫ জন রোহিঙ্গাকে আটক করেছে র‌্যাব। শনিবার (৩ মে) দুপুরে পতেঙ্গা থানাধীন খেজুরতলা বেড়িবাঁধ এলাকা থেকে তাদের আটক করা হয়।

আটককৃতরা নোয়াখালীর ভাষানচর ক্যাম্প থেকে পালিয়ে এসেছেন বলে র‌্যাব-৭ এর সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে। 

র‌্যাব-৭ এর সহকারী পরিচালক (মিডিয়া) এ.

আর. এম. মোজাফ্ফর হােসেন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।

আরো পড়ুন:

চকরিয়ায় ধর্ষণ মামলার সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেপ্তার

সাভারে পোশাক শ্রমিককে পুড়িয়ে হত্যা, স্বামী গ্রেপ্তার

র‌্যাব জানায়, কিছু রোহিঙ্গা চট্টগ্রামে অনুপ্রবেশের জন্য পতেঙ্গা থানাধীন খেজুরতলা বেড়িবাঁধ (সাগরপাড়) এলাকায় অবস্থান করছে বলে গোপন সূত্রে খবর আসে। আজ শনিবার দুপুরে র‌্যাব-৭ পতেঙ্গা খেজুরতলা বেড়িবাঁধ  এলাকায় অভিযান চালিয়ে ৩৫ জন রোহিঙ্গাকে আটক করে। 

আটক রোহিঙ্গারা জিজ্ঞাসাবাদে জানায়, তারা চট্টগ্রাম মহানগরীসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে ছড়িয়ে পড়তে ভাষানচর এলাকার ক্যাম্প থেকে কৌশলে পালিয়ে আসেন। পরে তারা পতেঙ্গা সী-বিচ এলাকায় অবস্থান করছিলেন। 

আটককৃত রোহিঙ্গাদের চট্টগ্রাম মহানগরীর পতেঙ্গা থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে বলেও জানায় র‌্যাব-৭।

ঢাকা/রেজাউল/মাসুদ

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর আটক

এছাড়াও পড়ুন:

মুন্সিগঞ্জের গণমাধ্যমকর্মী বন্দরে ছিনতাইকারির কবলে, আটক ১

মুন্সিগঞ্জের এক গণমাধ্যমকর্মীকে পিটিয়ে তার সর্বস্ব লুট করার সময় স্থানীয় জনতা  রানা (২৪) নামে ছিনতাইকারীকে গনপিটুনী দিয়ে পুলিশে সোর্পদ করেছে। আটককৃত রানা বন্দর থানার ২০নং ওয়ার্ডের সোনাকান্দা এলাকার রতন মিয়ার ছেলে। 

আটককৃতকে বুধবার (৫ নভেম্বর)  দুপুরে বন্দর থানার দায়েরকৃত ২(১০)২৫ নং চুরি  মামলায় ওই ছিনতাইকারীকে আদালতে প্রেরণ করা হয়। এর আগে গত মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর) রাত ৮টায় বন্দর থানার মদনপুর টু মদনগঞ্জ সড়কের হাজীপুর এলাকা থেকে ওই ছিনতাইকারি আটক করে পুলিশে সোর্পদ করে জনতা।

পুলিশের  তথ্যসূত্রে জানা গেছে,  মুন্সীগঞ্জের এক গণমাধ্যম কর্মীকে বেদম ভাবে মারপিট করে তার সর্বস্ব লুট করার সময় স্থানীয় জনতা চিৎকারের শব্দ পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে এসে রানা নামে এক ছিনতাইকারীকে আটক করে পুলিশে সোর্পদ করে। 

এ ব্যাপারে ভূক্তভোগী গনমাধ্যম কর্মী সংশ্লিষ্ট থানায় আইনগত ব্যবস্থাগ্রহন না করায় পুলিশ  আটককৃতকে বন্দর থানার দায়েরকৃত মোটরসাইকেল চুরি মামলায় আদালতে প্রেরণ করে।

এলাকাবাসী জানিয়েছে, বন্দর উপজেলার মদনপুর টু মদনগঞ্জ সড়কের হাজীপুর ও হান্ডুরব্রীজ এলাকায় ছিনতাইকারীদের আনাগোনা ব্যাপক ভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। 

প্রতি রাতে উল্লেখিত স্থানে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটছে। এ অবস্থা থেকে রেহাই পাওয়ার জন্য বন্দর থানার ওসি লিয়াকত আলী জরুরি হস্তক্ষেপ কামনা করেছে সচেতন মহল।  
 

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • বন্দরে চোর সন্দেহে ২ যুবক আটক
  • মুন্সিগঞ্জের গণমাধ্যমকর্মী বন্দরে ছিনতাইকারির কবলে, আটক ১
  • টেকনাফে মানব পাচারকারী আটক, উদ্ধার ২৫