ঢাকার সাভারে ব্যাংক কলোনি এলাকায় শাহীন (২৬) নামে এক পরিবহন রং মিস্ত্রিকে মাথায় গুলি করে হত্যা করা হয়েছে।

সোমবার (২৯ মে) রাত সাড়ে ৯টার দিকে ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের আরিচামুখী লেন-সংলগ্ন এলাকায় একটি দোকানের সামনে দাঁড়িয়ে থাকা অবস্থায় শাহীনকে গুলি করা হয়।

এই হত্যাকাণ্ডের একটি ফুটেজ রাইজিংবিডি ডটকমের হাতে এসেছে। তাতে দেখা যাচ্ছে, গলি ধরে হেঁটে আসার সময় একটি দোকানের সামনে এলে দুজন ব্যক্তি একটি অটোরিকশার আড়ালে থেমে যান। তারপর একজন মাটিতে লুুটিয়ে পড়েন। আরেক ব্যক্তি দৌড়ে ঘটনাস্থল থেকে চলে যান।

আরো পড়ুন:

নড়াইলে হত্যা মামলায় ২ জনের মৃত্যুদণ্ড

নারায়ণগঞ্জে শেখ হাসিনাসহ ৬২ জনের বিরুদ্ধে মামলা

শাহীন সাভারের বলিয়ারপুর এলাকার বাসিন্দা কবির হোসেনের ছেলে। তিনি রেডিও কলোনি এলাকায় ভাড়া বাসায় থাকতেন। স্থানীয় বরুনের মালিকানাধীন একটি গ্যারেজে রং মিস্ত্রি হিসেবে কাজ করতেন। শাহীনের মৃত্যুর খবর শুনে গ্যারেজ মালিক বরুন স্ট্রোক করে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, রাত সাড়ে ৯টার দিকে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক থেকে শাহীন ও সাদা শার্ট পরা এক ব্যক্তি ব্যাংক কলোনির একটি গলিপথ ধরে হেঁটে যাচ্ছিলেন। কিছু দূর যাওয়ার পর একটি দোকানের সামনে লোকজনের উপস্থিতিতে ওই ব্যক্তি শাহীনের মাথায় গুলি করে দৌড়ে সরে পড়েন। ঘটনাস্থলেই শাহীন মারা যান।

সাভার মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জুয়েল মিয়া জানান, খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করেছে। প্রাথমিক সুরতহাল শেষে মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হবে। হত্যাকাণ্ডের রহস্য উদঘাটন ও অভিযুক্তকে গ্রেপ্তারে পুলিশ কাজ করছে।

ঢাকা/সাব্বির/রাসেল

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর হত য ন র স মন

এছাড়াও পড়ুন:

উৎসবমূখর পরিবেশে সিদ্ধিরগঞ্জে ৯২-৯৩ ব্যাচ এর মৌসুমী ফল উৎসব

সিদ্ধিরগঞ্জে ৯২-৯৩ ব্যাচ এর উৎসবমূখর পরিবেশের মধ্যে দিয়ে অনুষ্ঠিত হলো মৌসুমী ফল উৎসব।
শুক্রবার (৪ জুলাই) বাদ মাগরিব সিদ্ধিরগঞ্জের নাসিক ৫নং ওয়ার্ডের সাইলো এলাকায় ৯২-৯৩ ব্যাচ এর উদ্বোগে এ মৌসুমী ফল উৎসব অনুষ্ঠিত হয়।

এসময় উপস্থিত ছিলেন, মোসলেহ উদ্দিন সেলিম, মো: আনোয়ার হোসেন, মো: সেলিম সরকার, জাহাঙ্গীর আলম জানা, মো: টিটু, মো: নূর হোসেন মুন্না, অকিল উদ্দিন, মো: আশরাফুল, মো: আতিকুর প্রধান, মো: কামাল, হাফেজ মোহাম্মদ গিয়াস উদ্দিন, মজিবর রহমান, সেলিম মিয়া সহ আরো অনেকে।

দেশীয় মৌসুমী ফল সম্পর্কে সচেতনতা সৃষ্টি ও পুষ্টিগুণ বিষয়ে আগ্রহ বৃদ্ধির লক্ষ্যে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।

এসময় তারা বলেন, দেশীয় মৌসুমী ফল সম্পর্কে জানানো এবং তা খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তোলার জন্য এ ধরনের আয়োজন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এটি শিশুদের শারীরিক ও মানসিক বিকাশে সহায়ক ভূমিকা রাখবে। 

প্রাকৃতিক খাবার ও পরিবেশ সম্পর্কে এই উৎসবের মাধ্যমে এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। ভবিষ্যতেও এমন আয়োজন অব্যাহত থাকবে।

অনুষ্ঠানে বিভিন্ন মৌসুমী ফল যেমন আম, কাঁঠাল, কলা, কাঠলিচু, ড্রাগন ফল, আপেল, মালটাসহ নানা দেশীয় ফল।
 

সম্পর্কিত নিবন্ধ