শুধু নামেই নয়বালবিন্দর সিং সান্ধু। ১৯৮৩ সালে ভারতের প্রথম বিশ্বকাপ জয়ের অন্যতম সারথি। এই ডানহাতি পেস বোলারের প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে অভিষেক ১৯৮০ সালে। মুম্বাইয়ের ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়ামে রঞ্জি ট্রফির ম্যাচে বোম্বের (বর্তমানে মুম্বাই) হয়ে গুজরাটের বিপক্ষে প্রথম ইনিংসেই ৫ উইকেট পান সান্ধু। ৩১ বছর পর ২০১১ সালে সেই ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়ামে এবং রঞ্জি ট্রফিতেই প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে অভিষেক হয় আরেক বালবিন্দর সিং সান্ধুর। প্রথম সান্ধুর মতো এই সান্ধুও ডানহাতি পেস বোলার, এই সান্ধুও মাঠে নামেন মুম্বাইয়ের হয়ে। আর প্রথম ইনিংসেই সিনিয়র সান্ধুর মতো জুনিয়র সান্ধুও পেয়ে যান ৫ উইকেট। মিল ছিল না শুধু প্রতিপক্ষের নামেই। জুনিয়র সান্ধুর অভিষেক পাঞ্জাবের বিপক্ষে। জেনে রাখা ভালো, এই দুই সান্ধুর মধ্যে কিন্তু কোনো আত্মীয়তার সম্পর্ক নেই।ডিয়েগো আরমান্ডো.

..ডিয়েগো কনটেন্টোকে মনে আছে? ২০১০ থেকে ২০১৪ সালের মধ্যে জার্মান ক্লাব বায়ার্ন মিউনিখের হয়ে তিনটি বুন্দেসলিগা ও একটি চ্যাম্পিয়নস লিগ জিতেছেন এই ফুটবলার। জার্মানির বয়সভিত্তিক জাতীয় দলের হয়ে ৬টি ম্যাচ খেলা কনটেন্টোর পুরো নাম ডিয়েগো আরমান্ডো কনটেন্টো। ‘ডিয়েগো আরমান্ডো’—নামের প্রথম দুই অংশ দেখেই বোঝা যাচ্ছে, কনটেন্টোর নাম কার নামে রাখা হয়েছে। কনটেন্টোর জন্মের সময় তাঁর মা–বাবা ছিলেন নেপলসে। আর্জেন্টাইন কিংবদন্তি ডিয়েগো ম্যারাডোনা তখন খেলতেন নেপলসের ক্লাব নাপোলিতে। নেপলস কখন কাঁপছিল ম্যারাডোনা-জ্বরে। ম্যারাডোনা যে বছর দ্বিতীয়বার সিরি ‘আ’ চ্যাম্পিয়ন করান নাপোলিকে, কনটেন্টোর জন্ম সেই ১৯৯০ সালে। ফুটবলপাগল মা–বাবা ছেলের নাম রাখতে দুবার ভাবেননি। নামের মিল থাকলে কী হবে, ম্যারাডোনার সঙ্গে কাজে মিল ছিল কনটেন্টোর। ম্যারাডোনা ছিলেন মিডফিল্ডার, ২০২১ সালে ফুটবল ছাড়া কনটেন্টো খেলতেন রক্ষণে!

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: কনট ন ট র র প রথম

এছাড়াও পড়ুন:

নড়াইলে দুই ইউপি চেয়ারম্যানসহ ৪ আ’লীগ নেতা গ্রেপ্তার

নড়াইলে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার মিছিলে গুলি, বোমা বিস্ফোরণ ও হামলার অভিযোগে দুই ইউপি চেয়ারম্যানসহ আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ সংগঠনের চার জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

বৃহস্পতিবার রাতে তাদের জেলার বিভিন্ন স্থান থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। শুক্রবার দুপুরে তাদের আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে। 

গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন- নড়াইল জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সদর উপজেলা আউড়িয়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান এস এম পলাশ, মুলিয়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহসভাপতি ও মুলিয়া ইউপি চেয়ারম্যান রবীন্দ্রনাথ অধিকারী, আউড়িয়া ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান ইউনিয়ন  আ’লীগ নেতা পলাশ মোল্যা এবং শেখহাটি ইউনিয়নের সাবেক ইউপি সদস্য ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ নেতা রুহুল আমিন।

জানা গেছে, গত বছরের ৪ আগস্ট নড়াইল শহরের সীমাখালী-ফেরীঘাট এলাকায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার একটি মিছিলে গুলি, বোমা বিস্ফোরণের ঘটনায় ১০ সেপ্টেম্বর সদর থানায় একটি মামলা হয়।

মামলায় কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের যুব ও ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক ও সাবেক এমপি মাশরাফী বিন মোর্ত্তজাসহ এজাহারভুক্ত ৯০ জন এবং অজ্ঞাত আরও ৪০০-৫০০ জনকে আসামি করা হয়। মামলায় এজাহার নামীয় চার জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

নড়াইল সদর থানার ওসি মো. সাজেদুল ইসলাম বলেন, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার ওপর হামলার মামলায় এজাহার নামীয় চার আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাদের আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ