একই নামে দুই ক্রিকেটার, একই মাঠে একই কীর্তি
Published: 9th, May 2025 GMT
শুধু নামেই নয়বালবিন্দর সিং সান্ধু। ১৯৮৩ সালে ভারতের প্রথম বিশ্বকাপ জয়ের অন্যতম সারথি। এই ডানহাতি পেস বোলারের প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে অভিষেক ১৯৮০ সালে। মুম্বাইয়ের ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়ামে রঞ্জি ট্রফির ম্যাচে বোম্বের (বর্তমানে মুম্বাই) হয়ে গুজরাটের বিপক্ষে প্রথম ইনিংসেই ৫ উইকেট পান সান্ধু। ৩১ বছর পর ২০১১ সালে সেই ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়ামে এবং রঞ্জি ট্রফিতেই প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে অভিষেক হয় আরেক বালবিন্দর সিং সান্ধুর। প্রথম সান্ধুর মতো এই সান্ধুও ডানহাতি পেস বোলার, এই সান্ধুও মাঠে নামেন মুম্বাইয়ের হয়ে। আর প্রথম ইনিংসেই সিনিয়র সান্ধুর মতো জুনিয়র সান্ধুও পেয়ে যান ৫ উইকেট। মিল ছিল না শুধু প্রতিপক্ষের নামেই। জুনিয়র সান্ধুর অভিষেক পাঞ্জাবের বিপক্ষে। জেনে রাখা ভালো, এই দুই সান্ধুর মধ্যে কিন্তু কোনো আত্মীয়তার সম্পর্ক নেই।ডিয়েগো আরমান্ডো.
উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
রমেকে টিটেনাস সংক্রমণের কারণে আইসিইউ বন্ধ
রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের আইসিইউ ওয়ার্ডে এক রোগীর শরীরে টিটেনাস সংক্রমণ হওয়ায় অন্যান্য রোগীদের সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। সংক্রমণ রোগীকে আইসোলেশনে নেওয়া হয়েছে। এসময় হাসপাতালের আইসিইউর সেবা বন্ধ রয়েছে।
অন্যদিকে এ সময় সংকটাপূর্ণ রোগীর পরিবারের মাঝে আতঙ্ক দেখা যায়।
সোমবার (২৩ জুন) রাত ৯ টার দিকে আইসিইউয়ের ইনচার্জ ডা. এবিএম মারুফ হাসান জানান, রোগীশূন্য আইসিইউ জীবানুমুক্ত করে পুনরায় রোগী ভর্তি করা হবে। ওয়ার্ড জীবানুমুক্ত না হওয়া পর্যন্ত নতুন আইসিইউতে সেবা চলবে রোগীদের।
ডিউটিরত ডাক্তার আব্দুল্লাহেল বারী জানান, আইসিইউতে ৯ বেডের মধ্যে ৯ বেডেই রোগী থাকে। এরমধ্যে একজনের মধ্যে টিটেনাস সংক্রমণ আজকে (সোমবার) দুপুরে শনাক্ত হয়। এর আগে সার্জারি ওয়ার্ড থেকে রোগীটি সরাসরি আইসিইউতে ভর্তি হয়। টিটেনাস সংক্রমণ শনাক্তের পরপরই রোগীকে হাসপাতালের আইসোলেশন ওয়ার্ডে স্থানান্তর করা হয়। অন্য রোগীদের করোনার জন্য প্রস্তুত করা আইসিইউ বেডে নেওয়া হয়েছে। সেই সাথে যাদের অবস্থা একটু ভালো তাদের বিভিন্ন ওয়ার্ডে স্থানান্তর করা হয়েছে। দুইজন রোগী এখনও ওয়ার্ডে আছে। তাদের কাল (মঙ্গলবার) সকালের মধ্যেই অন্য কোথাও স্থানান্তর করা হবে।
এদিকে আইসিইউ ওয়ার্ডে টিটেনাস সংক্রমণ হওয়ার খবর জানাজানি হওয়ার পরপরই সংকটাপন্ন রোগীর পরিবারের মাঝে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। এরপরেই হাসপাতাল থেকেই রোগীদের অবস্থা অনুযায়ী তাদের স্থানান্তর করা হয়।
আইসিইউ’র ইনচার্জ ডা. এবিএম মারুফ হাসান জানান, টিটেনাস সংক্রমণের কারণে এই মুহূর্তে আইসিইউ থেকে রোগী সরানো হয়েছে। রোগী শূন্য আইসিইউ জীবানুমুক্ত করে পুনরায় রোগী ভর্তি করা হবে। ওয়ার্ড জীবানুমুক্ত না হওয়া পর্যন্ত নতুন ভর্তি নেওয়া সম্ভব হবে না।
রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আশিকুর রহমান জানান, আইসিইউ ওয়ার্ড জীবানুমুক্ত আগামীকালকের (মঙ্গলবার) মধ্যে হবে আশা করছি। এরপর পুনরায় রোগী ভর্তি করা হবে। ওয়ার্ড জীবানুমুক্ত না হওয়া পর্যন্ত করোনার জন্য প্রস্তুতকৃত আইসিইউতে সেবা চলবে রোগীদের। এতে কোন ধরনের সেবা বিঘ্নিত হবেনা বলেও জানান তিনি।
ঢাকা/আমিরুল/টিপু