ফুটবল
স্প্যানিশ লা লিগা
রিয়াল মাদ্রিদ-বার্সেলোনা
সরাসরি, রাত ৮টা ১৫ মিনিট;
জিও সিনেমা।
ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগ
ম্যানইউ-ওয়েস্টহ্যাম
সরাসরি, সন্ধ্যা ৭টা ১৫ মিনিট;
স্টার স্পোর্টস সিলেক্ট ১।
ফরেস্ট-লেস্টার সিটি
সরাসরি, সন্ধ্যা ৭টা ১৫ মিনিট;
স্টার স্পোর্টস সিলেক্ট ২।
লিভারপুল-আর্সেনাল
সরাসরি, সন্ধ্যা ৯টা ৩০ মিনিট;
স্টার স্পোর্টস সিলেক্ট ১।
জার্মান বুন্দেসলিগা
লেভারকুজেন-বরুসিয়া
সরাসরি, সন্ধ্যা ৭টা ৩০ মিনিট;
টেন স্পোর্টস টু।
উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগ
বার্সেলোনা-ইন্টার মিলান
পুনঃপ্রচার, বিকেল ৩টা;
টেন ৩।
ক্রিকেট
ইংল্যান্ড-ভারত
পুনঃপ্রচার, সন্ধ্যা ৭টা ৩০ মিনিট;
টেন ১।
ঢাকা/আমিনুল
.উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
সীমান্তপথে ভারত পুশ-ইন করছে, কোথায় ‘পাওয়ারফুল’ উপদেষ্টা খোদা বখস?
বাংলাদেশের সীমান্তপথে ভারতীয় নাগরিকদের পুশ-ইন চলছে অথচ সরকার এ বিষয়ে একটি কথাও বলছে না বলে অভিযোগ করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। একই সঙ্গে তিনি প্রশ্ন তোলেন সরকারের ‘পাওয়ারফুল’ উপদেষ্টা খোদা বখস কোথায় আছেন?
আজ রোববার দুপুরে বুদ্ধ পূর্ণিমা উপলক্ষে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী বৌদ্ধ ফোরামের আয়োজনে এক বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
রিজভী বলেন, ‘শুনেছি একজন খুব শক্তিশালী উপদেষ্টা রয়েছেন- খোদা বখস। তিনি নাকি স্বরাষ্ট্র বিষয়ক সব কিছু দেখেন এবং খুবই ক্ষমতাবান। আবার শোনা যায়, তিনি নাকি বিএনপিকে খুব একটা পছন্দ করেন না। নিজের মতো করে সব গুছিয়ে রাখেন। তাহলে এত ক্ষমতাবান উপদেষ্টা থাকার পরও আজ সীমান্তে ভারতীয় নাগরিকদের পুশ-ইনের মতো ঘটনা ঘটছে কেন? সাতক্ষীরা, কুড়িগ্রাম, খাগড়াছড়ি, মৌলভীবাজার—এসব সীমান্ত দিয়ে ভারত থেকে লোক ঢোকানো হচ্ছে, সরকার কিছু বলছে না। কোথায় খোদা বখস? কোথায় সরকারের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়?’
অন্তর্বর্তী সরকারের সমালোচনা করে রিজভী বলেন, ‘কোথায় সরকার? তারা তো পুশ-ইন বিষয়ে কোনো পদক্ষেপ নিচ্ছেন না। এগুলো তো বিরাট অন্যায়। কোথা থেকে এই রাষ্ট্রীয় অপরাধগুলো করা হচ্ছে? । বাংলাদেশের জনগণকে কি এত দুর্বল জাতি ভাবছেন? মুক্তিযুদ্ধের দেশ, যে জাতি ৩০ লাখ শহীদ আর দেড় হাজার শিশু-কিশোরের রক্ত দিয়েছে, সে জাতিকে উপেক্ষা করে সীমান্ত দিয়ে লোক ঢুকানো হবে আর সরকার কিছুই বলবে না? তাহলে তো শেখ হাসিনা যেমন করেছেন আপনারাও তাই করছেন। আমাদের সীমান্তে লোক হত্যা করলে শেখ হাসিনা একটা প্রতিবাদও করতেন না, বর্তমান সরকারও আজ নিরুত্তর।’
রিজভীর অভিযোগ, শেখ হাসিনার দেশত্যাগের পর অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত হলেও জনগণের প্রত্যাশা পূরণে তারা ব্যর্থ। “সরকার সংস্কারের কথা বলেছিল, জনগণ তা মেনে নিয়েছিল। বলা হয়েছিল নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন হবে। কিন্তু এখনও সে বিষয়ে সরকার নীরব। কেন এই নিশ্চুপতা?”—জানতে চান তিনি।
রিজভী অভিযোগ করেন, ‘একজন সাবেক রাষ্ট্রপতি, যিনি খুনের মামলার আসামি, তিনি দেশে ছিলেন—এনএসআই ও ডিজিএফআই ক্লিয়ারেন্স ছাড়া তিনি বিদেশে গেলেন কীভাবে? তার তো লাল পাসপোর্ট রয়েছে। সেটি বাতিল করা হয়নি কেন?’
তিনি ওই রাষ্ট্রপতিকে ফ্যাসিবাদের প্রতিনিধি আখ্যা দিয়ে বলেন, ‘তিনি শেখ হাসিনার মানসিকতার প্রতিচ্ছবি ছিলেন। তাহলে এমন একজন ব্যক্তি কীভাবে দেশ ছাড়লেন? সরকারের জানা ছিল না?’
এ সময় উপস্থিত ছিলেন- বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব আব্দুস সালাম, স্বেচ্ছাসেবক বিষয়ক সম্পাদক মীর সরাফত আলী সপু, নির্বাহী কমিটির সদস্য রমেশ দত্ত, বৌদ্ধ ফোরামের নেতা সুশীল বড়ুয়া, পার্থ প্রতিম বড়ুয়া অপু প্রমুখ।