‘মা’ শব্দটির মধ্যে যেন গোটা দুনিয়ার সব আবেগ নিহিত রয়েছে। এ শব্দের অর্থ ব্যাখ্যা করাও কঠিন। কারণ লিখতে গিয়ে কাগজ-কলম শেষ হলেও সন্তানের প্রতি মায়ের মমতা, আত্মত্যাগের ঘটনা শেষ হবে না। এ আবেগ ফুটিয়ে তোলার বড় একটি মাধ্যম চলচ্চিত্র। বিশ্বের বিভিন্ন ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিতে মাকে নিয়ে নির্মিত হয়েছে অসংখ্য চলচ্চিত্র। বলিউডও তার ব্যতিক্রম নয়। শেষ দশকে মাকে নিয়ে নির্মিত আলোচিত পাঁচ সিনেমা নিয়ে এই প্রতিবেদন—     

পা
বিরল রোগে আক্রান্ত সন্তানকে নিয়ে এক মায়ের সংগ্রামের গল্প বলেছে ‘পা’ সিনেমা। এর নায়ক অরো প্রোজেরিয়া নামে বিরল রোগে আক্রান্ত। মূলত, এটি জিনগত রোগ। তার বয়স মাত্র ১২ বছর। সে বেশ বুদ্ধিমান এবং দুষ্টু। অন্য যেকোনো শিশুর মতো আচরণ করলেও শারীরিকভাবে দেখতে তার বয়সের পাঁচ গুণ বড়। এই চরিত্র রূপায়ন করেছেন অমিতাভ বচ্চন। অরোর মায়ের চরিত্রে অভিনয় করেছেন বিদ্যা বালান। যে পেশায় একজন স্ত্রী রোগ বিশেষজ্ঞ। অরোর বাবা একজন রাজনীতিবিদ। এ চরিত্র রূপায়ন করেছেন অভিষেক বচ্চন। আর বাল্কি পরিচালিত ‘পা’ সিনেমা ২০১৭ সালে মুক্তি পায়। 

মম
‘মম’ সিনেমার গুরুত্বপূর্ণ চরিত্র দেবকি। যে বায়োলজির জনপ্রিয় একজন শিক্ষার্থী। পাশাপাশি একটি স্কুলেও পড়ায়। তার সৎ কন্যা আর্য একই স্কুলে পড়াশোনা করে। দেবকিকে ‘ম্যাডাম’ বলে সম্বোধন করে আর্য। এক পর্যায়ে আর্যকে ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়। এ নিয়ে থানায় মামলা করা হলে সব বানচাল করে দেয় পুলিশ। ফলে আসামিরা জেল থেকে মুক্তি পায়। এরপর দেবকি প্রতিশোধের নেশায় মত্ত হয়ে পড়ে। আসামিদের খুঁজে বের করে। সিনেমাটিতে দেবকি চরিত্রে অভিনয় করেছেন প্রয়াত বলিউড অভিনেত্রী শ্রীদেবী। আর্য চরিত্রে অভিনয় করেছে সজল আলী। অন্যান্য চরিত্রে অভিনয় করেছেন— নওয়াজউদ্দিন সিদ্দিকী, অক্ষয় খান্না, অভিমন্যু সিং প্রমুখ। রবি উদ্যাওয়ার পরিচালিত সিনেমাটি ২০১৭ সালে মুক্তি পায়। এ সিনেমার জন্য জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার লাভ করেন শ্রীদেবী। 

আরো পড়ুন:

রেইড টু: বক্স অফিসে ওঠানামার ঢেউ

প্যারাস্যুট দুর্ঘটনায় স্বপ্ন ভঙ্গ, ১৭ বছরে বিয়ে, অভিনেত্রী মাহির

সিক্রেট সুপারস্টার
ইনসিয়া মালিক নামে এক কিশোরীর গল্প নিয়ে নির্মিত হয়েছে ‘সিক্রেট সুপারস্টার’। সাধারণ একটি পরিবারে বেড়ে ওঠা ইনসিয়া বড় বড় স্বপ্ন বুনে চলে। বাবা-মা, ভাই, দাদিকে নিয়ে ভারতের ছোট একটি শহরে তার বসবাস। পড়াশোনার পাশাপাশি মধ্যবিত্ত পরিবারের ইনসিয়া তার মাকে ঘরের কাজেও সাহায্য করে। সাধারণ পরিবারের সন্তান হয়েও গায়িকা হওয়ার অসাধারণ স্বপ্ন দেখে সে। মাত্র ৬ বছর বয়সে গিটার বাজানো শেখে। একপর্যায়ে ইনসিয়া তার স্বপ্নপূরণ করে। মেয়ের স্বপ্নপূরণে গোপনে এগিয়ে আসে তার মা। এই ইনসিয়া চরিত্রে অভিনয় করেছেন জাইরা ওয়াসিম। সিনেমাটির বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেন মেহের ভিজ, আমির খান, রাজ অর্জুন প্রমুখ। অদ্বৈত চন্দন নির্মিত সিনেমাটি ২০১৭ সালে মুক্তি পায়। 

হেলিকপ্টার এলা
সিঙ্গেল মাদার হিসেবে ছেলেকে মানুষ করার গল্প তুলে ধরা হয়েছে ‘হেলিকপ্টার এলা’ সিনেমায়। আনন্দ গান্ধীর বিখ্যাত গুজরাটি নাটক ‘বেটা কাগদো’ অবলম্বনে নির্মিত হয় সিনেমাটি। এটি মাতৃত্ব এবং নারীত্ব উভয়ের কথাই বলেছে। প্রতিটি মায়ের জন্য দুশ্চিন্তা যেন অবধারিত ব্যাপার। মায়েরা এক মুহূর্তও দুশ্চিন্তা মুক্ত থাকেন না। এতে করে কখনো কখনো তারা আচ্ছন্ন হয়ে পড়েন। যদিও এর পেছনে কারণও থাকে। মায়েরা নিজের জন্য কমই বাঁচে। এটাই মূলত এই সিনেমার বার্তা। সিনেমার গল্পে ইলা চরিত্রে অভিনয় করেছেন কাজল। যে প্রতিভাবান একজন সংগীতশিল্পী। তার স্বামী টোটা রায় চৌধুরী স্ত্রী-সন্তানকে ফেলে নিজেকে খুঁজে বেড়ানোর সিদ্ধান্ত নেন। ফলে ছেলে মানুষ করার পুরো দায়িত্ব কাজলের উপরে পড়ে। কাজলের ছেলের চরিত্রে অভিনয় করেছেন ঋদ্ধি সেন। প্রদীপ সরকার নির্মিত সিনেমাটি ২০১৮ সালে মুক্তি পায়। 

মিমি
স্টেজ ড্যান্সার মিমি রাঠোরের গল্প নিয়ে এগিয়েছে ‘মিমি’ সিনেমার কাহিনি। তার বাড়ি রাজস্থানে। স্বপ্ন দেখেন বলিউডের নায়িকা হওয়ার। রণবীর সিংয়ের অন্ধ ভক্ত। একদিন বানু নামে এক ট্যাক্সি ড্রাইভার মার্কিন এক দম্পতির সঙ্গে মিমিকে পরিচয় করিয়ে দেয়। এই দম্পতি সারোগেসির (অন্য নারীর গর্ভ ভাড়া করে সন্তানের বাবা-মা হওয়া) মাধ্যমে সন্তান চান। আর এই প্রস্তাব দেওয়া হয় মিমিকে। বিনিময়ে তাকে ২০ লাখ রুপি দেবেন। মিমি রাজি হয়ে চুক্তিপত্রে স্বাক্ষর করে। বিষয়টি পরিচিতজনদের কাছ থেকে আড়াল করতে শুটিংয়ের কথা বলে ৯ মাসের জন্য অন্যত্র চলে যায়। আইভিএফ’এর মাধ্যমে গর্ভধারণ করে মিমি। কিছুদিন পর চিকিৎসকরা বুঝতে পারেন, এই শিশু ডাউন সিনড্রোম রোগ নিয়ে জন্মগ্রহণ করবে। ফলে মার্কিন দম্পতি মিমিকে গর্ভপাতের প্রস্তাব দেন। কিন্তু তাতে রাজি হন না মিমি। এরপর গল্প মোড় নেয় ভিন্ন দিকে। এই মিমি চরিত্রে অভিনয় করেছেন কৃতি স্যানন। লক্ষণ উতেকর নির্মিত এ সিনেমা ২০২১ সালে মুক্তি পায়। 

তথ্যসূত্র: ফিল্মফেয়ার ডটকম

ঢাকা/শান্ত

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর চলচ চ ত র র জন য চর ত র ইনস য়

এছাড়াও পড়ুন:

‘তোকে গুলি করে মারব না, ব্লেড দিয়ে খুঁচিয়ে খুঁচিয়ে মারব’

প্রকাশ্যে গুলি করে চট্টগ্রামে একের পর এক খুনের ঘটনায় উঠে আসছে তাঁর নাম। হত্যা মামলায় তাঁকে আসামিও করেছে নিহত ব্যক্তিদের পরিবার। পুলিশ তাঁকে হন্য হয়ে খুঁজলেও থেমে নেই তাঁর অপরাধ। সর্বশেষ গতকাল শুক্রবার রাতে চট্টগ্রামের এক ব্যবসায়ীকে মুঠোফোনে হত্যার হুমকি দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে ‘সন্ত্রাসী’ মোহাম্মদ রায়হানের বিরুদ্ধে। ওই ব্যবসায়ীকে রায়হান বলেন, ‘তোকে গুলি করে মারব না, ব্লেড দিয়ে খুঁচিয়ে খুঁচিয়ে মারব।’

হুমকি পাওয়া ওই ব্যবসায়ীর নাম মো. একরাম। তিনি পাথরের ব্যবসা করেন। আজ সকালে প্রথম আলোকে তিনি বলেন, গতকাল রাত আটটার দিকে তাঁকে ফোন করেন সন্ত্রাসী রায়হান। পরে হোয়াটসঅ্যাপে পাঠানো খুদে বার্তায় তাঁকে ব্লেড দিয়ে খুঁচিয়ে খুঁচিয়ে মারার হুমকি দেন।

কেন হুমকি দেওয়া হচ্ছে, তা জানতে চাইলে ব্যবসায়ী একরাম বলেন, গত ১৫ মার্চ ঢাকার একটি শপিং মলে ঘুরতে দেখে চট্টগ্রামের শীর্ষ সন্ত্রাসী সাজ্জাদ হোসেন ওরফে ছোট সাজ্জাদকে আটক করে পুলিশের হাতে তুলে দেন তিনি। এরপর সাজ্জাদের স্ত্রী তামান্না এবং বিদেশে পলাতক সাজ্জাদ আলী ওরফে বড় সাজ্জাদ তাঁকে হুমকি দেন। ওই হুমকির ঘটনায় তিনি পাঁচলাইশ থানায় মামলা করেছিলেন। এরপর মামলা তুলে নিতে তাঁকে হুমকি দেওয়া হচ্ছে। নতুন করে হুমকির বিষয়ে থানায় মামলা কিংবা জিডি করতে প্রস্তুতি নিচ্ছেন বলে জানান ব্যবসায়ী একরাম।

নগর ও জেলার বেশ কয়েকটি হত্যা মামলায় সন্ত্রাসী রায়হানের নাম উঠে এসেছে। তাঁকে গ্রেপ্তারের জন্য পুলিশের একাধিক দল কাজ করছে। —আমিনুর রশিদ, সহকারী কমিশনার (গণমাধ্যম), চট্টগ্রাম নগর পুলিশ।

একরামের স্ত্রী রুমা আক্তার দুপুরে প্রথম আলোকে বলেন, ‘হুমকির পর রাতে বিষয়টি পুলিশ কমিশনারকে বলার সঙ্গে সঙ্গে সোয়াত টিমসহ পুলিশের দল বাসার সামনে পাহারায় রয়েছে। ভয়ে আমার স্বামী এখন বাসা থেকে বের হচ্ছেন না। বের হলে সঙ্গে পুলিশ থাকবে বলে জানানো হয়েছে।’

আরও পড়ুনরাউজানে যুবদলকর্মী আলম খুনেও আলোচনায় ‘সন্ত্রাসী’ রায়হানের নাম২৬ অক্টোবর ২০২৫

বেপরোয়া ছোট সাজ্জাদকে ধরিয়ে দিতে চট্টগ্রাম নগর পুলিশের কমিশনার পাঁচ লাখ টাকা পুরস্কার ঘোষণা করেছিলেন। ছোট সাজ্জাদ ১৫ মার্চ গ্রেপ্তার হয়ে কারাগারে যাওয়ার পর তাঁর বাহিনীর দেখভাল করছেন রায়হান।

পুলিশ জানায়, হত্যাচেষ্টার একটি মামলায় কারাগারে গিয়ে চট্টগ্রামের আলোচিত সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের সঙ্গে পরিচয় হয় রায়হানের। গত বছরের ৫ আগস্টের পর দুজন কারাগার থেকে জামিনে বের হন। এরপর ছোট সাজ্জাদের সঙ্গে বেপরোয়া হয়ে ওঠেন রায়হান। সাজ্জাদ সম্প্রতি আবারও কারাগারে গেলে রায়হান তাঁর অস্ত্রভান্ডারের দেখভাল করছেন।

জানতে চাইলে পাঁচলাইশ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ সোলাইমান দুপুরে প্রথম আলোকে বলেন, ‘আমরা ব্যবস্থা নিচ্ছি। এর আগেও হুমকির বিষয়ে মামলা করেছিলেন ওই ব্যবসায়ী।’

নগর পুলিশের সহকারী কমিশনার (গণমাধ্যম) আমিনুর রশিদ বলেন, নগর ও জেলার বেশ কয়েকটি হত্যা মামলায় সন্ত্রাসী রায়হানের নাম উঠে এসেছে। তাঁকে গ্রেপ্তারের জন্য পুলিশের একাধিক দল কাজ করছে।

আরও পড়ুন‘আমি রায়হান, মাথার খুলি উড়ায় ফেলব’০৮ আগস্ট ২০২৫একের পর এক খুনে রায়হানের নাম

চট্টগ্রামে বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর সঙ্গে নির্বাচনী জনসংযোগে অংশ নেওয়া ‘সন্ত্রাসী’ সরোয়ার হোসেন ওরফে বাবলাকে (৪৩) গুলি করে হত্যা করা হয় ৫ নভেম্বর। এর তিন দিন আগে সরোয়ারকে ফোন করে হত্যার হুমকি দেওয়ার অভিযোগ রয়েছে রায়হানের বিরুদ্ধে। নিহত সরোয়ারের বাবা জানান, রায়হান সরোয়ারকে ফোন দিয়ে বলেন, ‘তোর সময় শেষ, যা খাওয়ার খেয়ে নে।’

এর আগে গত ২৫ অক্টোবর মোটরসাইকেল চালিয়ে বাড়ি ফেরার সময় রাউজান পৌরসভার ৯ নম্বর ওয়ার্ডের চারাবটতলে গুলি করে হত্যা করা হয় যুবদল কর্মী আলমগীর আলমকে। এই হত্যা মামলায় রায়হানকে আসামি করা হয়েছে। পুলিশ জানায়, রাজনৈতিক এই হত্যাকাণ্ডে রায়হান ভাড়াটে হিসেবে কাজ করেছেন। জীবিত অবস্থায় মুঠোফোনে আলমগীর আলমের কথোপকথনের একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। সেখানে আলমগীরকেও রায়হানের নাম উল্লেখ করে শঙ্কা প্রকাশ করতে দেখা যায়।

আরও পড়ুন‘তোর সময় শেষ, যা খাওয়ার খেয়ে নে’—তিন দিন আগে হুমকি পেয়েছিলেন সরোয়ার০৬ নভেম্বর ২০২৫

পুলিশ জানায়, হত্যাচেষ্টার একটি মামলায় কারাগারে গিয়ে চট্টগ্রামের আলোচিত সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের সঙ্গে পরিচয় হয় রায়হানের। গত বছরের ৫ আগস্টের পর দুজন কারাগার থেকে জামিনে বের হন। এরপর ছোট সাজ্জাদের সঙ্গে বেপরোয়া হয়ে ওঠেন রায়হান। সাজ্জাদ সম্প্রতি আবারও কারাগারে গেলে রায়হান তাঁর অস্ত্রভান্ডারের দেখভাল করছেন।

গত ২৫ জুলাই চট্টগ্রাম নগরের কালুরঘাট এলাকার এক ওষুধের দোকানিকেও মুঠোফোনে হুমকি দেন রায়হান। তিনি ওই দোকানিকে বলেন, ‘আমি ঢাকাইয়া আকবর খুনের মামলার ২ নম্বর আসামি রায়হান, মাথার খুলি উড়ায় ফেলব। ...আকবর সি বিচে কীভাবে পড়ে ছিল তুই দেখছস? তুইও পড়ে থাকবি।’

চাঁদা না পেয়ে গত ১ আগস্ট চান্দগাঁও থানার মোহরা এলাকার এক ব্যবসায়ীকেও গুলি করার অভিযোগ ওঠে রায়হানের বিরুদ্ধে। মো. ইউনুস নামের ওই ব্যবসায়ী নদী থেকে বালু তোলার কাজে ব্যবহৃত খননযন্ত্রের ব্যবসা করেন। পুলিশ জানায়, রায়হানের নামে গত বছরের ৫ আগস্টের পর চট্টগ্রাম নগর ও জেলায় জোড়া খুনসহ বিভিন্ন অভিযোগে ১৫টি মামলা হয়েছে। এর মধ্যে সাতটি হত্যা মামলা।

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • বাস ধুয়েমুছে চালকের সহকারী ওয়াশরুমে গিয়েছিলেন, ফিরে দেখেন আগুন জ্বলছে
  • ‘বাসটির সঙ্গে একটি ট্রাকের ধাক্কা লাগে, এরপর আর কিছু মনে নেই’
  • রেলের ৭ লাখ টাকার যন্ত্র ২৭ হাজারে বানালেন তিনি
  • রাতে এক ঘণ্টার ব্যবধানে সাভার-ধামরাইয়ে দুই বাসে আগুন
  • জনস্বাস্থ্য নিয়ে গবেষণাই তাঁর নেশা 
  • ইডেনে স্পিন বিষ, ১৫ উইকেটের দিনে উড়ছে ভারত
  • বিচারকের ছেলে হত্যা মামলার আসামি লিমন পাঁচ দিনের রিমান্ডে
  • বিচারকের ছেলে হত্যা: লিমন ৫ দিনের রিমান্ডে
  • ‘তোকে গুলি করে মারব না, ব্লেড দিয়ে খুঁচিয়ে খুঁচিয়ে মারব’
  • শাকিবের নায়িকা পাকিস্তানের হানিয়া