বক্সিং, রেসিং, ফ্যাশন ডিজাইনিং, অভিনয়, মডেলিং, প্রোগ্রাম হোস্টিং—ক্রিকেট ছাড়ার পর কত কিছুতেই জড়িয়েছেন অ্যান্ড্রু ফ্লিনটফ। তবে ক্রিকেটের পর সাবেক বিশ্বসেরা অলরাউন্ডারকে পেশাদার বক্সার হিসেবেই মানুষ বেশি চিনতেন।

যদিও ক্রিকেট থেকে অবসরের কিছুদিন পর কুস্তিগির হওয়ার ইচ্ছা জেগেছিল ফ্লিনটফের। ওয়ার্ল্ড রেসলিং এন্টারটেইনমেন্টের (ডব্লুডব্লুই) সঙ্গে ‘লোভনীয়’ চুক্তিটা প্রায় করেই ফেলেছিলেন। চুক্তি হলে রেসলিং কিংবদন্তি দি আন্ডারটেকারের বিপক্ষে রিংয়ে লড়তে দেখা যেত তাঁকে।

‘স্টিক টু ক্রিকেট’ পডকাস্টে অ্যান্ড্রু ফ্লিনটফ.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

দেশের প্রথম রোবট ডিসপ্লে সেন্টারে দেখা মিলছে বিভিন্ন ধরনের রোবটের

বাজার বিশ্লেষকদের হিসাবে, ২০২৪ সালে বিশ্বব্যাপী গৃহস্থালি রোবটের বাজারের আকার ছিল প্রায় ১ হাজার ১৯৭ কোটি মার্কিন ডলার। বৈশ্বিক চাহিদা বৃদ্ধি ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার কারণে ২০২৫ সালে এই বাজারের আকার ১ হাজার ৪৪৫ কোটি মার্কিন ডলারে পৌঁছাতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। বাংলাদেশেও গৃহস্থালি রোবটের চাহিদা ভবিষ্যতে বাড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। বিষয়টিকে মাথায় রেখে দেশে প্রথমবারের মতো বিশেষ রোবট ডিসপ্লে সেন্টার চালু করেছে ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয় ও ড্যাফোডিল কম্পিউটারস পিএলসি। রাজধানীর সোবহানবাগে ড্যাফোডিল প্লাজায় চালু করা সেন্টারটিতে গেলেই বিভিন্ন রোবটের দেখা মিলবে।

রোবটের ধরন

প্রযুক্তি এখন দ্রুত পরিবর্তিত হচ্ছে। সেই ছাপ রোবট–দুনিয়াতে দেখা যাচ্ছে। পশ্চিমা অনেক দেশের মতো বাংলাদেশের শিল্পকারখানা, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে শুরু করে সাধারণ আবাস-বাসাবাড়িতেও ধীরে ধীরে রোবটের উপস্থিতি বাড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। বাংলাদেশের রোবট ব্যবহারের ক্ষেত্রগুলোকে তিনটি ভাগে ভাগ করা যায়। শিক্ষামূলক রোবোটিকস, গৃহস্থালি বা বাণিজ্যিক কাজের জন্য রোবট, আর শিল্পকারখানার বিভিন্ন কাজের উপযোগী বিভিন্ন রোবট। এ বিষয়ে ড্যাফোডিল কম্পিউটারস পিএলসির মহাব্যবস্থাপক জাফর আহমেদ পাটোয়ারী বলেন, ‘দেশে রোবোটিকসের চর্চা এখন আর বিলাসিতা নয়। উৎপাদনশীলতা বাড়ানো, খরচ কমানো আর মানুষের পরিশ্রম হ্রাসের কার্যকর মাধ্যম হতে পারে রোবটের কার্যকর ব্যবহার। উন্নত বিশ্বের মতো বাংলাদেশের সাধারণ মানুষের জীবনে রোবটের উপস্থিতি বাড়াতে আমরা এই ডিসপ্লে সেন্টার তৈরি করেছি। এখানে বিভিন্ন কাজের ধরন অনুসারে বিভিন্ন রোবট রয়েছে। বিশ্বের বিভিন্ন দেশের উন্নত রোবটপ্রযুক্তি আমরা এখানে প্রদর্শন করছি। এসব রোবট বিদেশে তৈরি হলেও এদের পরিচালনা ও ব্যবস্থাপনার জন্য বাংলাদেশের প্রকৌশলীরাই কাজ করছেন। আমরা ধীরে ধীরে দেশের রোবট বাজার বিকাশের জন্য সেন্টারটি তৈরি করেছি।’

রোবট ডিসপ্লে সেন্টারে রোবট

সম্পর্কিত নিবন্ধ