যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় ব্যাংক ফেডারেল রিজার্ভের প্রধান জেরোম পাওয়েলকে এখনই পদত্যাগ করার আহ্বান জানিয়েছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প।

নিজের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ট্রুথ সোশ্যালে দেওয়া এক পোস্টে ট্রাম্প লিখেছেন, ‘অনেক দেরি হয়ে গেছে, অবিলম্বে পদত্যাগ করা উচিত।’

পোস্টে ট্রাম্প একটি সংবাদের লিংকও যুক্ত করেন। ওই সংবাদে মার্কিন আবাসন খাত নিয়ন্ত্রক সংস্থার একজন কর্মকর্তা ওয়াশিংটনে ফেডারেল রিজার্ভের সদর দপ্তরের সংস্কার বিষয়ে পাওয়েলের দেওয়া সাক্ষ্য তদন্ত করে দেখার আহ্বান জানিয়েছেন।

ট্রাম্পের হাত ধরেই ফেডারেল রিজার্ভের প্রধান হন পাওয়েল। প্রেসিডেন্ট হিসেবে নিজের প্রথম মেয়াদে পাওয়েলকে নিয়োগ দেন ট্রাম্প।

এ বছরের শুরুতে ট্রাম্প হোয়াইট হাউসে ফেরার আগে পাওয়েল বলেছিলেন, যদি প্রেসিডেন্ট তাঁকে পদত্যাগ করতে বলেনও, তিনি তা করবেন না এবং আইন অনুযায়ী তাঁকে অপসারণ করার ক্ষমতা প্রেসিডেন্টের নেই।

এর পর থেকে সুদের হার না কমানো নিয়ে ট্রাম্প বারবার পাওয়েলের সমালোচনা করে আসছেন। তবে পাওয়েলকে পদচ্যুত করার ক্ষমতা প্রেসিডেন্টের হাতে আছে কি না, স্পষ্ট নয়।

এ বছরের শুরুর দিকে ট্রাম্প বলেছিলেন, পাওয়েলকে বরখাস্ত করার ইচ্ছা তাঁর নেই। কিন্তু বরখাস্ত করার ইচ্ছা না থাকার কথা জানালেও পাওয়েলের সমালোচনা থামাননি তিনি।

ট্রাম্প চান, অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি বাড়াতে ফেডারেল রিজার্ভ যেন সুদের হার কমায়।

অন্যদিকে জেরোম পাওয়েল গত মঙ্গলবার বলেন, ট্রাম্পের শুল্কনীতির প্রভাব না থাকলে কেন্দ্রীয় ব্যাংক আগেই সুদের হার কমিয়ে দিত।

আরও পড়ুনফেড চেয়ারম্যানকে হাতে লেখা চিঠি দিলেন ট্রাম্প, সুদ কমানোর আহ্বান ০১ জুলাই ২০২৫

পর্তুগালে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রধানদের এক সভায় অংশ নিয়েছেন পাওয়েল। সেখানে তাঁকে প্রশ্ন করা হয়, যুক্তরাষ্ট্র সরকার যদি বিভিন্ন দেশের ওপর শুল্ক বৃদ্ধির পরিকল্পনা ঘোষণা না করত, তাহলে কি এ বছরও সুদের হার কমত? জবাবে পাওয়েল বলেন, ‘আমার এটাই মনে হয়।’

পাওয়েলকে পদত্যাগের আহ্বান জানিয়ে ট্রাম্পের পোস্ট দেওয়ার পর এ বিষয়ে মন্তব্যের জন্য বিবিসি ফেডারেল রিজার্ভ কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করে। কিন্তু তারা মন্তব্য করতে অস্বীকৃতি জানায়।

আমি কংগ্রেসের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি, যেন চেয়ারম্যান জেরোম পাওয়েল, তাঁর রাজনৈতিক পক্ষপাত ও সিনেটে দেওয়া তাঁর বিভ্রান্তিকর সাক্ষ্যের তদন্ত করা হয়। তাঁকে অপসারণের জন্য এসব কারণই যথেষ্ট।বিল পুলটি, ফেডারেল হাউজিং ফিন্যান্স এজেন্সির পরিচালক

এ বছরের শুরুতে ট্রাম্প হোয়াইট হাউসে ফেরার আগে পাওয়েল বলেছিলেন, যদি প্রেসিডেন্ট তাঁকে পদত্যাগ করতে বলেনও, তিনি তা করবেন না এবং আইন অনুযায়ী তাঁকে অপসারণ করার ক্ষমতা প্রেসিডেন্টের নেই।

১৯৩৫ সালে যুক্তরাষ্ট্রের সুপ্রিম কোর্টের দেওয়া এক গুরুত্বপূর্ণ রায়ে বলা হয়েছে, ফেডারেল রিজার্ভের মতো স্বাধীন সংস্থার বোর্ড সদস্যদের নির্ধারিত মেয়াদ শেষ হওয়ার আগে শুধু ‘সুনির্দিষ্ট কারণ দেখিয়ে’ অপসারণ করা যেতে পারে।

আরও পড়ুনসুদহার কমানোর গতি কমতে পারে বলে জানালেন ফেডের চেয়ারম্যান১৭ নভেম্বর ২০২৪

যদিও ট্রাম্প প্রায়ই প্রচলিত রাজনৈতিক রীতিনীতিকে চ্যালেঞ্জ করছেন। তিনি কয়েকজন স্বাধীন নিয়ন্ত্রককেও বরখাস্ত করেছেন, যা আদালতে চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছে।

গতকাল বুধবার ফেডারেল হাউজিং ফিন্যান্স এজেন্সির পরিচালক বিল পুলটি ফেডারেল রিজার্ভের প্রধান পাওয়েলের বিরুদ্ধে তদন্তের আহ্বান জানান। পুলটি এর আগেও জোরালোভাবে পাওয়েলের সমালোচনা করেছেন।

গত সপ্তাহে জেরোম পাওয়েল সিনেটকে বলেন, ফেডারেল রিজার্ভের সদর দপ্তরে ব্যয়ের পরিমাণ ও বিলাসী সুবিধা নিয়ে যেসব প্রতিবেদন প্রকাশ হয়েছে, সেগুলো অনেক দিক থেকেই বিভ্রান্তিকর ও অসত্য।

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে দেওয়া পোস্টে পুলটি লেখেন, ‘আমি কংগ্রেসের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি, যেন চেয়ারম্যান জেরোম পাওয়েল, তাঁর রাজনৈতিক পক্ষপাত ও সিনেটে দেওয়া তাঁর বিভ্রান্তিকর সাক্ষ্যের তদন্ত করা হয়। তাঁকে অপসারণের জন্য এসব কারণই যথেষ্ট।’

গত সপ্তাহে পাওয়েল সিনেটকে বলেন, ফেডারেল রিজার্ভের সদর দপ্তরে ব্যয়ের পরিমাণ ও বিলাসী সুবিধা নিয়ে যেসব প্রতিবেদন প্রকাশ হয়েছে, সেগুলো অনেক দিক থেকেই বিভ্রান্তিকর ও অসত্য।

আরও পড়ুনযুক্তরাষ্ট্রে নীতি সুদ কমানোর সময় এসেছে: ফেড চেয়ারম্যান২৪ আগস্ট ২০২৪.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: ব ভ র ন ত কর য ক তর ষ ট র র আহ ব ন জ ন হ র কম তদন ত

এছাড়াও পড়ুন:

ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান

বিএনপি জনগণের রাজনৈতিক ক্ষমতায়ন নিশ্চিত করতে চায় জানিয়ে দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, একটি সুন্দর বাংলাদেশ বিনির্মাণের সুযোগ তৈরি হয়েছে। জনগণের সরাসরি ভোটে জবাবদিহিমূলক ইনসাফভিত্তিক, গণতান্ত্রিক ও মানবিক বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়। 

আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী (বিসিএফসিসি) সম্মেলন কেন্দ্রে জুলাই অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তির সভায় দলীয় কর্মসূচির উদ্বোধক হিসেবে তিনি এসব কথা বলেন।

তারেক রহমান বলেন, ‘২০২৪ সালের ৫ আগস্ট ফ্যাসিস্ট পলায়নের পরই আমার প্রথম বক্তব্যে বলেছিলাম- তার মধ্যে ছিল- গণঅভ্যুত্থানে যারা তাদের সন্তান হারিয়েছেন সেই মায়েদের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা জানাই। অনেকেই প্রিয়তম স্বামী ও প্রিয়তম ভাইকে হারিয়েছেন। অনেক ত্যাগের বিনিময়ে ৫ আগস্ট আরেকটি বিজয় দেখেছে বাংলাদেশ। একজন শহীদ শুধু আপনাদের স্বজন নয়, তারা দেশের ও মুক্তিকামী জনতার গৌরব। তাদেরকে জানাই শ্রদ্ধা।’

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, ‘১৯৭১ সালে স্বাধীনতা যুদ্ধের মুক্তিযোদ্ধাদের যেমন মানুষ ভোলেনি তেমনই চব্বিশের যোদ্ধাদেরও জাতি ভুলবে না। বিএনপি ক্ষমতায় গেলে বিভিন্ন স্থাপনা শহীদদের নামে নামকরণের চিন্তা আমাদের আছে। দেশ ও জনগণের স্বার্থে যারা আত্মত্যাগ করেছেন তাদের জন্য কিছু ভাবনা তুলে ধরছি। আমরা দেশকে একটি চিরস্থায়ী ভিত্তির ওপর দাঁড় করাতে চাই, যেখানে জনগণের হাতে থাকবে সকল ক্ষমতা। তবেই রাজনৈতিক দুর্নীতি ও দুর্বৃত্তায়ন কমে আসবে বলে বিশ্বাস করি।’

চব্বিশের জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানের প্রথম বর্ষপূর্তিতে ৩৬ দিনব্যাপী নানা কর্মসূচি পালন শুরু করেছে বিএনপি। মঙ্গলবার সব রাজনৈতিক দলের অংশগ্রহণে ‘গণ-অভ্যুত্থান ২০২৪: জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা’ শীর্ষক আলোচনাসভা এবং শহীদ পরিবারের সম্মানে বিশেষ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে বিএনপি। অনুষ্ঠানে বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন। এছাড়াও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ভার্চুয়ালি বক্তব্যের মাধ্যমে কর্মসূচির উদ্বোধন করেন।

অনুষ্ঠানে শহীদ পরিবার, আহত নেতাকর্মী ও সমর্থকদের পাশাপাশি ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলনে যুক্ত ৬৩টি রাজনৈতিক দলের শীর্ষ নেতা, বুদ্ধিজীবী, সিনিয়র সাংবাদিকসহ নানা শ্রেণিপেশার মানুষও উপস্থিত ছিলেন। শহীদ পরিবারকে ক্রেস্ট ও সম্মাননা দেওয়া হয়। অভ্যুত্থানের একটি ডকুমেন্টারি প্রদর্শন করা হয়।

তারেক রহমান বলেন, ‘দেড় দশকের আন্দোলনে গুম-খুনের শিকার হয়েছেন বহু মানুষ। অপহরণের তালিকা অনেক দীর্ঘ। শুধু জুলাই আন্দোলনে বিএনপির ৪২২ জনসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার অন্তত দেড় মানুষ শহীদ হয়েছেন। ৩০ হাজারের বেশি মানুষ আহত হয়েছেন। এক হাজারের বেশি পঙ্গু হয়েছেন। শিশুরও শহীদ হওয়া থেকে বাদ যায়নি। বাংলাদেশের ইতিহাসের প্রতিটি অধ্যায় এভাবে শহীদ আবু সাঈদ, ওয়াসিম ও মুগ্ধর মতো অনেকেই জীবন দিয়েছেন। মানুষের প্রশ্ন যে এভাবেই কি মানুষ জীবন দিতে থাকবে। তারা তো কানাডায় বেগমপাড়া করার দাবিতে আন্দোলন করেনি, জীবন দেয়নি।’

তিনি বলেন, ‘একটি দেশের জন্য ৫৪ বছর কম সময় নয়। এই সময়ে মানুষের ত্যাগ আমরা ভুলে যেতে চাই না। বরং যারা দেশ ও জনগণের কল্যাণে রাজনীতি করি তাদের অঙ্গীকার হলো- নিরাপদ কর্মপরিবেশ ও সুশৃঙ্খলর রাজনীতি, ওয়াদা পূরণের রাজনীতি।’ 

এ সময় ভবিষ্যতে আধুনিক বিশ্বের সঙ্গে সমন্বয় রেখে দেশ গঠনের কিছু পরিকল্পনার কথা তুলে ধরেন তারেক রহমান। রাষ্ট্রকাঠামো মেরামতের ৩১ দফা স্মরণ করিয়ে তিনি বলেন, ‘দেশ পরিচালনার সুযোগ পেলে আমরা জাতীয় সরকার গঠন করে কাজ করব। জাতীয় স্বার্থে আমরা সবাই এক। জাতীয় ঐক্যে সব দলের এক হওয়া জরুরি নয়। তাঁবেদার অপশক্তি যাতে মাথাচড়া দিতে না পারে সেদিকে জাতীয় ঐক্য অটুট রয়েছে এবং থাকবে ইনশাআল্লাহ।’

বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব ‍ও ‘জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থান, শোক ও বিজয়ের বর্ষপূর্তি পালন কমিটির আহ্বায়ক রুহুল কবির রিজভীর সভাপতিত্বে স্বাগত বক্তব্য দেন এই কমিটির সদস্যসচিব ও বিএনপির গণশিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক অধ্যাপক ড. মোর্শেদ হাসান খান। আরও বক্তব্য দেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস, সালাহউদ্দিন আহমদ, নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না, জাতীয় পার্টির (জাফর) চেয়ারম্যান ও ১২ দলীয় জোটের প্রধান মোস্তফা জামাল হায়দার, বাংলাদেশে জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা আব্দুল হালিম, বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির (বিজেপি) ব্যারিস্টার আন্দালিব রহমান পার্থ, গণসংহতি আন্দোলনের জোনায়েদ সাকী, এনপিপির চেয়ারম্যান ফরিদুজ্জামান ফরহাদ, লেবার পার্টির চেয়ারম্যান মোস্তাফিজুর রহমান ইরান, এলডিপির মহাসচিব ড. রেদোয়ান আহমেদ, জাতীয় গণফ্রন্টের সমন্বয়ক টিপু বিশ্বাস, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক, আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টির চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান মঞ্জু, এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব আরিফুল ইসলাম আদিব, এনডিএম’র চেয়ারম্যান ববি হাজ্জাজ, হেফাজতে ইসলাম ঢাকা মহানগরীর সভাপতি মাওলানা জোনায়েদ আল হাবিব, জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশের মহাসচিব মঞ্জুরুল ইসলাম আফেন্দি, বাংলাদেশ জাসদের সাধারণ সম্পাদক নাজমুল হক প্রধান, খেলাফত মজলিসের নায়েবে আমির আহমদ আলী কাসেমি, গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মুহাম্মদ রাশেদ খান।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক আব্দুল্লাহ আল মামুনের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন- বিএনপির ড. আব্দুল মঈন খান, নজরুল ইসলাম খান, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, সেলিমা রহমান, ডা. এজেডএম জাহিদ হোসেন, কেন্দ্রীয় নেতা নিতাই রায় চৌধুরী, আমানউল্লাহ আমান, আব্দুস সালাম, ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন, অধ্যাপক সুকোমল বড়ুয়া, ইসমাইল জবিহউল্লাহ, এম এ মালিক, শামসুর রহমান শিমুল বিশ্বাস, খায়রুল কবির খোকন, সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স, আব্দুস সালাম আজাদ, ব্যারিস্টার নাসির উদ্দিন আহমেদ অসীম, সুলতান সালাহউদ্দিন টুকু, মীর সরফত আলী সপু, নজরুল ইসলাম আজাদ, মীর নেওয়াজ আলী নেওয়াজ, ব্যারিস্টার মীর হেলাল, মিফতাহ সিদ্দিকী, নিলুফার চৌধুরী মনি, ড. মাহদী আমিনসহ সারাদেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে আহত ব্যক্তি, শহিদ পরিবার ও এবং তাদের পরিবারের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন। ১২ দলীয় জোটের সৈয়দ এহসানুল হুদা, শাহাদাত হোসেন সেলিম, জমিয়তে উলামায়ে ইসলামের মহিউদ্দিন ইকরাম, পেশাজীবী ও বিশিষ্টজনদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন- অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক মাহবুব উল্লাহ, যুগান্তর সম্পাদক কবি আবদুল হাই শিকদার, সংগ্রাম সম্পাদক আযম মীর শাহীদুল আহসান, বাসস’র চেয়ারম্যান সাংবাদিক আনোয়ার আলদীন, অধ্যাপক ড. শামসুল আলম, আমিরুল ইসলাম কাগজী, সৈয়দ আবদাল আহমদ, ড. আব্দুল হাই সিদ্দিকী, অধ্যাপক ড. এবিএম ওবায়দুল ইসলাম, অধ্যাপক লুৎফর রহমান, প্রকৌশলী মো. মোস্তফা-ই জামান সেলিম (সিআইপি), প্রকৌশলী একেএম আমিরুল মোমিন বাবলুসহ কয়েক হাজার নেতাকর্মী।

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • সবার চেয়ে এগিয়ে থাকতে যে ৯টি এআই দক্ষতা আপনার এখনই শেখা উচিত
  • ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান