ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগে নিজ খরচে দুই বছর মেয়াদি প্রফেশনাল এমএ ইন ইসলামিক স্টাডিজ প্রোগ্রামের ১০ম ব্যাচে (জুলাই ২০২৫) ভর্তির প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। প্রোগ্রামটি ৬ মাস করে মোট ৪ সেমিস্টারে শেষ হবে।

আবেদনের যোগ্যতা

যেকোনো বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক (সম্মান) অথবা পাস/সমমান ডিগ্রিধারী প্রার্থীরা ভর্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। কোনো পরীক্ষায় তৃতীয় শ্রেণিপ্রাপ্ত প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন না। গ্রেডিং পদ্ধতিতে জিপিএ/সিজিপিএ-২.

৫-এর নিচে হলে আবেদন করতে পারবেন না।

ভর্তি ফরম ও জমা

১৭ জুলাই ২০২৫ পর্যন্ত অফিস চলাকালে ভর্তি ফরম সংগ্রহ করা যাবে। ভর্তি ফরম ১ হাজার ৫৫০ টাকার বিনিময়ে কিনতে হবে। ভর্তি ফরম সঠিকভাবে পূরণ করে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র এই সময়ের মধ্যেই (১৭ জুলাই) বিভাগীয় অফিসে জমা দিতে হবে। জমার সময়ই ভর্তি পরীক্ষার প্রবেশপত্র নিতে হবে।

ভর্তি পরীক্ষার তারিখ ও নম্বর

১৯ জুলাই (শনিবার), বেলা ৩টা ৩০ মিনিটে ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগে ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। পরীক্ষা হবে ১০০ নম্বরে, এমসিকিউ পদ্ধতিতে। ভর্তি পরীক্ষার নম্বর বণ্টন হলো: বাংলা ২০, ইংরেজি ২০, সাধারণ জ্ঞান ২০ ও ইসলামিক স্টাডিজ ৪০। ন্যূনতম পাস নম্বর ৪০।

* ক্লাসের সময়

শুক্রবার ও শনিবার বেলা ৩টা থেকে রাত ৯টা ১৫ মিনিট পর্যন্ত।

* বিস্তারিত তথ্যের জন্য ওয়েবসাইট

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: ইসল ম ক স ট ড জ পর ক ষ

এছাড়াও পড়ুন:

চাষাবাদে ৫৬% কৃষি জমির টেকসই ব্যবহার হচ্ছে না

কৃষি উৎপাদনের আর্থিক মান বিবেচনায় চাষাবাদের জমির মাত্র ১ দশমিক ২০ শতাংশ প্রত্যাশিত স্তরে রয়েছে। ৪৩ দশমিক ১৭ শতাংশ গ্রহণযোগ্য পর্যায়ে আছে। চাষাবাদের বাকি ৫৬ শতাংশ জমিরই টেকসই ব্যবহার হচ্ছে না। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো–বিবিএস পরিচালিত এক জরিপে এ তথ্য ওঠে এসেছে।

কৃষিখাতের টেকসই উন্নয়ন পরিমাপে পরিচালিত 'উৎপাদনশীল ও টেকসই কৃষি জরিপ ২০২৫' নামের গবেষণা প্রতিবেদনটি সোমবার প্রকাশ করা হয়।

জমির মান নিয়ে উদ্বেগের কারণ থাকলেও খাদ্য নিরাপত্তা সূচক বেশ ইতিবাচক। জরিপ বলছে, ৯৮ দশমিক ৮৩ শতাংশ কৃষক পরিবার গত বছরে কোনো খাদ্য সংকটে পড়েনি।  জমির নিরাপদ মালিকানা অধিকার রয়েছে ৮ দশমিক ৩৫ শতাংশ কৃষক পরিবারের, যা কৃষি খাতের সামাজিক স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করার একটি বড় উপাদান।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের সচিব আলেয়া আক্তার।

বিশেষ অতিথি ছিলেন কৃষি মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. মাহবুবুল হক পাঠোয়ারী, পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব মোহাম্মদ মাসুদ রানা চৌধুরী।

বিবিএসের মহাপরিচালক মোহাম্মেদ মিজানুর রহমান অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন।

বিবিএসের 'টেকসই কৃষি পরিসংখ্যান (এসএএস)' প্রকল্পের অধীনে ২০ জানুয়ারি থেকে ৫ মার্চ ২০২৫ পর্যন্ত জরিপের  তথ্য সংগ্রহ করা হয়। জাতিসংঘের টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এসডিজি) অনুযায়ী, উৎপাদনশীল ও টেকসই কৃষিজমির অনুপাত নিরূপণের লক্ষ্যে জরিপে সারা দেশের কৃষকদের আর্থসামাজিক অবস্থা, পরিবেশগত টেকসই মান এবং জমি ব্যবস্থাপনা পদ্ধতি বিশ্লেষণ করা হয়েছে।

জরিপ বলছে, দেশের ৭২ দশমিক ৭৫ শতাংশ কৃষিজমিতে মাটির ক্ষয় লক্ষণীয়, যা কৃষি উৎপাদনের দীর্ঘমেয়াদি সক্ষমতায় বড় বাধা। পানির প্রাপ্যতার বিবেচনায় ৮১ দশমিক ৬৬ শতাংশ জমি ভালো অবস্থানে আছে। তবে সার ব্যবস্থাপনায় টেকসই পদ্ধতি অনুসরণের হার মাত্র ৫৭ শতাংশ। কীটনাশক ব্যবস্থাপনায় এ হার ৫১ দশমিক ৩৭ শতাংশ। তবে জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণে সহায়ক চাষাবাদ গ্রহণের হার ৭১ শতাংশ, যা পরিবেশবান্ধব কৃষি ব্যবস্থার ক্ষেত্রে  ইতিবাচক অগ্রগতি।

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ সংশোধনের প্রস্তাব অনুমোদন
  • শুরু হয়েছে ন্যাশনাল ইংলিশ ল্যাঙ্গুয়েজ ফেস্টিভ্যালের রেজিস্ট্রেশন কার্যক্রম
  • আজ টিভিতে যা দেখবেন (৩ জুলাই ২০২৫)
  • বার্জার পেইন্টসের ৫২৫ শতাংশ লভ্যাংশ ঘোষণা
  • আজ টিভিতে যা দেখবেন (২ জুলাই ২০২৫)
  • মেসির ইন্টার মায়ামি ছাড়ার গুঞ্জন  
  • রাইট শেয়ার ইস্যুতে সম্মতি পায়নি কনফিডেন্স সিমেন্ট
  • আজ টিভিতে যা দেখবেন (১ জুলাই ২০২৫)
  • চাষাবাদে ৫৬% কৃষি জমির টেকসই ব্যবহার হচ্ছে না