খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) ছাত্র-ছাত্রীদের শিক্ষা, গবেষণা ও কর্মসংস্থানে পেশাগত উন্নয়নে কুয়েটের টেক্সটাইল ডিপার্টমেন্ট ও হা-মীম গ্রুপের মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) সই হয়েছে।  

বুধবার কুয়েট ক্যাম্পাসে স্পেকট্রাম ক্লাব কর্তৃক আয়োজিত দুই দিনব্যাপী জব ফেয়ার ‘জবস্পেস-২০২৫’ এর সমাপনী অনুষ্ঠানে এ সমঝোতা স্মারক সই হয়। 

এ সমঝোতা স্মারকের মাধ্যমে হা-মীম গ্রুপ কুয়েটের টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীদের ইন্টার্নশিপের সুযোগ দেবে এবং স্নাতক উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের চাকরি প্রাপ্তির সুবিধার্থে হা-মীম গ্রুপ ও টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ যৌথভাবে কাজ করবে। এছাড়াও ছাত্র-ছাত্রীদের শিক্ষা, গবেষণা ও কর্মসংস্থানে পেশাগত উন্নয়নে কাজ করবে। 

সমঝোতা স্মারক সই অনুষ্ঠানে কুয়েটের পক্ষে উপস্থিত ছিলেন- উপাচার্য অধ্যাপক ড.

মোহাম্মদ মাসুদ, উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. এসকে. শরিফুল আলম, টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের প্রধান অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আব্দুল জলিল, সহকারী অধ্যাপক এ কে এম নায়েব উল হোসাইন, সহকারী অধ্যাপক আলবেরুনি আজিজ। অন্যদিকে হা-মীম গ্রুপের পক্ষে উপস্থিত ছিলেন এইচ আর ম্যানেজার উম্মে আফিয়া আখতার। এছাড়াও উভয় প্রতিষ্ঠানের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: সমঝ ত

এছাড়াও পড়ুন:

এক ছাদের নিচে রংবেরঙের পাখি, কুকুর আর লোমশ গরু

মাঠে বানানো হয়েছে বিশালাকার অস্থায়ী প্যাভিলিয়ন। দূর থেকে শোনা যায় কিচিরমিচির শব্দ, যেন রঙিন প্রাণিজগৎ ডাকছে কাছে। প্যাভিলিয়নের ভেতরে ঢুকতেই চোখে পড়ে সারি সারি স্টল। কোথাও রঙিন পালকের শৌখিন পাখি, কোথাও নানা প্রজাতির কুকুর, আবার কোথাও সযত্নে সাজানো পোষা বিড়াল। দর্শনার্থীরা স্টলের সামনে দাঁড়াচ্ছেন, ছবি তুলছেন। কেউ কেউ আবার হাত বুলিয়ে আদর করছেন প্রাণীগুলোকে। প্যাভিলিয়নজুড়ে এ এক উৎসবমুখর পরিবেশ।

বুধবার বিকেলে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে পুরোনো বাণিজ্য মেলার মাঠে প্রাণিসম্পদ প্রদর্শনীতে গিয়ে এমন প্রাণবন্ত দৃশ্য দেখা গেছে। জাতীয় প্রাণিসম্পদ সপ্তাহ-২০২৫ উপলক্ষে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর এ প্রদর্শনীর আয়োজন করেছে। প্রদর্শনী চলবে শুক্রবার পর্যন্ত।

প্রদর্শনীতে মাঠের এক পাশে ছিল চার নম্বরের বিশাল প্যাভিলিয়ন, যা পুরোপুরি সাজানো হয়েছে পোষা প্রাণী ও শৌখিন পাখি নিয়ে। পাখিদের একটি স্টলে কথা হয় বার্ড হাউস নামের একটি প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধি মোর্শেদুর রহমানের সঙ্গে। তিনি জানান, বেশ কয়েকটি দুষ্প্রাপ্য ও রঙিন পোষা পাখি প্রদর্শনী ও বিক্রির জন্য আনা হয়েছে। সবচেয়ে নজর কাড়ছে প্রাইটন কাকাতুয়া। এটি অস্ট্রেলিয়ার বিরল প্রজাতি। পাঁচ বছর দুই মাস বয়সের ওই পাখির দাম সাড়ে তিন লাখ টাকা। প্রাইটন কাকাতুয়া সম্পর্কে মোর্শেদ বলেন, ‘এ পাখির শান্ত স্বভাব, মানুষের সঙ্গে দ্রুত মিশে যাওয়া ও তার মসৃণ সাদা-হলদে পালক দর্শনার্থীর চোখ আটকে দেয়।’

দীর্ঘ লোম আর ভারী মাথার বাদামি রঙের সুইজারল্যান্ডের সেন্ট বার্নাড কুকুর ছিল ওই স্টলে

সম্পর্কিত নিবন্ধ