খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) ছাত্র-ছাত্রীদের শিক্ষা, গবেষণা ও কর্মসংস্থানে পেশাগত উন্নয়নে কুয়েটের টেক্সটাইল ডিপার্টমেন্ট ও হা-মীম গ্রুপের মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) সই হয়েছে।  

বুধবার কুয়েট ক্যাম্পাসে স্পেকট্রাম ক্লাব কর্তৃক আয়োজিত দুই দিনব্যাপী জব ফেয়ার ‘জবস্পেস-২০২৫’ এর সমাপনী অনুষ্ঠানে এ সমঝোতা স্মারক সই হয়। 

এ সমঝোতা স্মারকের মাধ্যমে হা-মীম গ্রুপ কুয়েটের টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীদের ইন্টার্নশিপের সুযোগ দেবে এবং স্নাতক উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের চাকরি প্রাপ্তির সুবিধার্থে হা-মীম গ্রুপ ও টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ যৌথভাবে কাজ করবে। এছাড়াও ছাত্র-ছাত্রীদের শিক্ষা, গবেষণা ও কর্মসংস্থানে পেশাগত উন্নয়নে কাজ করবে। 

সমঝোতা স্মারক সই অনুষ্ঠানে কুয়েটের পক্ষে উপস্থিত ছিলেন- উপাচার্য অধ্যাপক ড.

মোহাম্মদ মাসুদ, উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. এসকে. শরিফুল আলম, টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের প্রধান অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আব্দুল জলিল, সহকারী অধ্যাপক এ কে এম নায়েব উল হোসাইন, সহকারী অধ্যাপক আলবেরুনি আজিজ। অন্যদিকে হা-মীম গ্রুপের পক্ষে উপস্থিত ছিলেন এইচ আর ম্যানেজার উম্মে আফিয়া আখতার। এছাড়াও উভয় প্রতিষ্ঠানের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: সমঝ ত

এছাড়াও পড়ুন:

মাত্র ১০০ টাকায় সারা সন্ধ্যা গাইতেন বলিউডের এই বিখ্যাত গায়ক

তাঁকে আমরা অনেকেই কমবেশি চিনি। অবশ্য তাঁর নামটি যত না–চেনা, তার চেয়ে বেশি চেনা তাঁর কণ্ঠ। অন্য রকম আওয়াজ। কেমন সে আওয়াজ, সেটা ব্যাখ্যা দেওয়া কঠিন। তাঁর কণ্ঠে ‘প্যাহেলা নেশা’, ‘অ্যা ম্যারা হামসফর’, ‘জাদু তেরে নজর’ কিংবা ‘তেরে নাম’-এর জাদুতে মুগ্ধ উপমহাদেশের কয়েক প্রজন্ম। আর্থিক টানাপোড়েনের মধ্যে কেটেছে শৈশব। প্রতিবেশীর বাড়ির রেডিওতে গান শুনে শুনে সংগীতের প্রতি ভালোবাসা। ১০০ রুপিতে সারা সন্ধ্যা নৈশক্লাবে গাওয়া এই শিল্পী গত শতকের আশি ও নব্বইয়ের দশকে বলিউডের গানের দুনিয়া শাসন করেছেন। হিন্দি ঠিকমতো বলতে পারতেন না, তবে গেয়েছেন একের পর এক হিন্দি গান। আর তা জনপ্রিয় হয়েছে। তিনি উদিত নারায়ণ।

তিনি উদিত নারায়ণ। তাঁর কণ্ঠে ‘পহেলা নেশা’, ‘অ্যা মেরা হামসফর’, ‘জাদু তেরে নজর’ কিংবা ‘তেরে নাম’-এর জাদুতে মুগ্ধ ভারতের কয়েক প্রজন্ম।

সম্পর্কিত নিবন্ধ