খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) ছাত্র-ছাত্রীদের শিক্ষা, গবেষণা ও কর্মসংস্থানে পেশাগত উন্নয়নে কুয়েটের টেক্সটাইল ডিপার্টমেন্ট ও হা-মীম গ্রুপের মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) সই হয়েছে।  

বুধবার কুয়েট ক্যাম্পাসে স্পেকট্রাম ক্লাব কর্তৃক আয়োজিত দুই দিনব্যাপী জব ফেয়ার ‘জবস্পেস-২০২৫’ এর সমাপনী অনুষ্ঠানে এ সমঝোতা স্মারক সই হয়। 

এ সমঝোতা স্মারকের মাধ্যমে হা-মীম গ্রুপ কুয়েটের টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীদের ইন্টার্নশিপের সুযোগ দেবে এবং স্নাতক উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের চাকরি প্রাপ্তির সুবিধার্থে হা-মীম গ্রুপ ও টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ যৌথভাবে কাজ করবে। এছাড়াও ছাত্র-ছাত্রীদের শিক্ষা, গবেষণা ও কর্মসংস্থানে পেশাগত উন্নয়নে কাজ করবে। 

সমঝোতা স্মারক সই অনুষ্ঠানে কুয়েটের পক্ষে উপস্থিত ছিলেন- উপাচার্য অধ্যাপক ড.

মোহাম্মদ মাসুদ, উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. এসকে. শরিফুল আলম, টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের প্রধান অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আব্দুল জলিল, সহকারী অধ্যাপক এ কে এম নায়েব উল হোসাইন, সহকারী অধ্যাপক আলবেরুনি আজিজ। অন্যদিকে হা-মীম গ্রুপের পক্ষে উপস্থিত ছিলেন এইচ আর ম্যানেজার উম্মে আফিয়া আখতার। এছাড়াও উভয় প্রতিষ্ঠানের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: সমঝ ত

এছাড়াও পড়ুন:

শরীরে ব্যথা বাড়ার পেছনে যেসব কারণ দায়ী

শরীরে ব্যথা বাড়ার পেছনে অন্যতম কারণ হলো উচ্চ মাত্রার মানসিক চাপ। কারণ মানসিক চাপ পেশীর টান বাড়ায় এবং শরীরের প্রদাহ প্রতিক্রিয়া বাড়িয়ে ব্যথার তীব্রতা বৃদ্ধি করে।এ ছাড়াও নানা রকম শারীরিক, মানসিক বা পরিবেশগত কারণে শরীরে ব্যথা বাড়তে পারে। 

অপর্যাপ্ত ঘুম
অপর্যাপ্ত বা নিম্নমানের ঘুম ব্যথার সংবেদনশীলতা বাড়িয়ে দিতে পারে। 

আরো পড়ুন:

বাঁধাকপির যত উপকারিতা

স্বাস্থ্য সেবায় ওষুধ শিল্পের লাইসেন্স প্রক্রিয়া সহজ করার তাগিদ

আবহাওয়ার পরিবর্তন
ব্যারোমেট্রিক চাপ এবং তাপমাত্রার পরিবর্তন আর্থ্রাইটিস বা অন্যান্য দীর্ঘস্থায়ী ব্যথার অবস্থাকে প্রভাবিত করতে পারে। 

খাদ্যাভ্যাস
কিছু নির্দিষ্ট খাবার, যেমন প্রক্রিয়াজাত খাবার বা প্রদাহ সৃষ্টিকারী উপাদানযুক্ত খাবার, শরীরের প্রদাহ বাড়িয়ে দিতে পারে।

শারীরিক পরিশ্রম
অতিরিক্ত পরিশ্রম বা একেবারেই পরিশ্রম না করা, উভয়ই ব্যথা বাড়ার কারণ হতে পারে। 

ধূমপান
ধূমপান রক্ত প্রবাহকে প্রভাবিত করে এবং শরীরের প্রাকৃতিক নিরাময় প্রক্রিয়াকে ব্যাহত করে, যা দীর্ঘস্থায়ী ব্যথাকে আরও খারাপ করে তোলে।

পানিশূন্যতা
পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান না করা পেশী ব্যথা এবং খিঁচুনির কারণ হতে পারে।

আপনার যদি দীর্ঘস্থায়ী বা গুরুতর ব্যথা থাকে, তবে সঠিক কারণ নির্ণয় এবং চিকিৎসার জন্য একজন স্বাস্থ্যসেবা প্রদানকারী বা ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

ঢাকা/লিপি

সম্পর্কিত নিবন্ধ