কুয়েট ও হা-মীম গ্রুপের মধ্যে সমঝোতা স্মারক সই
Published: 15th, January 2025 GMT
খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) ছাত্র-ছাত্রীদের শিক্ষা, গবেষণা ও কর্মসংস্থানে পেশাগত উন্নয়নে কুয়েটের টেক্সটাইল ডিপার্টমেন্ট ও হা-মীম গ্রুপের মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) সই হয়েছে।
বুধবার কুয়েট ক্যাম্পাসে স্পেকট্রাম ক্লাব কর্তৃক আয়োজিত দুই দিনব্যাপী জব ফেয়ার ‘জবস্পেস-২০২৫’ এর সমাপনী অনুষ্ঠানে এ সমঝোতা স্মারক সই হয়।
এ সমঝোতা স্মারকের মাধ্যমে হা-মীম গ্রুপ কুয়েটের টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীদের ইন্টার্নশিপের সুযোগ দেবে এবং স্নাতক উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের চাকরি প্রাপ্তির সুবিধার্থে হা-মীম গ্রুপ ও টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ যৌথভাবে কাজ করবে। এছাড়াও ছাত্র-ছাত্রীদের শিক্ষা, গবেষণা ও কর্মসংস্থানে পেশাগত উন্নয়নে কাজ করবে।
সমঝোতা স্মারক সই অনুষ্ঠানে কুয়েটের পক্ষে উপস্থিত ছিলেন- উপাচার্য অধ্যাপক ড.
উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: সমঝ ত
এছাড়াও পড়ুন:
‘একটা চাদর হবে’র গায়ক জেনস সুমন মারা গেছেন
‘একটা চাদর হবে চাদর’খ্যাত জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী জেনস সুমন মারা গেছেন। আজ শুক্রবার দুপুরের দিকে রাজধানীর জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালে তিনি শেষনিশ্বাস ত্যাগ করেন। গায়কের মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেছেন সংগীত পরিচালক ঈশা খান দূরে।
‘একটা চাদর হবে’—এই একটি গানই তাঁকে দেশের ঘরে ঘরে পরিচিত করে তোলে। ১৯৯৭ সালে তাঁর প্রথম একক অ্যালবাম ‘আশীর্বাদ’ প্রকাশের পর একের পর এক শ্রোতাপ্রিয় অ্যালবাম উপহার দেন তিনি ‘আকাশ কেঁদেছে’, ‘অতিথি’, ‘আশাবাদী’, ‘একটা চাদর হবে’, ‘আয় তোরা আয়’, ‘চেরী’সহ আরও অনেক গান।
২০০২ সালে বিটিভির একটি ম্যাগাজিন অনুষ্ঠানে প্রচারের পর সাড়া ফেলে ‘একটা চাদর হবে’ গানটি। রাতারাতি আলোচনায় চলে আসেন গানটির গায়ক জেনস সুমন। তারপর আরও কিছু গান করেছেন। এরপর দীর্ঘ বিরতি।
জেনস সুমনের প্রথম একক অ্যালবাম ‘আশীর্বাদ’ প্রকাশিত হয় ১৯৯৭ সালে। তারপর একে একে আসে ‘আকাশ কেঁদেছে’, ‘অতিথি’, ‘আশবাদী’, ‘একটা চাদর হবে’, ‘আয় তোরা আয়’, ‘চেরী’ ইত্যাদি।
২০০৮ সালে প্রকাশিত হয় তাঁর সবশেষ অ্যালবাম ‘মন চলো রূপের নগরে’। এরপর কিছুটা অনিয়মিত হয়ে পড়লেও শ্রোতাদের মনে জায়গা ছিল অটুট।
১৬ বছরের বিরতি ভেঙে ২০২৪ সালে প্রকাশ পায় তাঁর গান ‘আসমান জমিন’। জি-সিরিজের ইউটিউব চ্যানেলে গানটি মুক্তি পায়।