উদ্‌যাপনের চেনা দৃশ্য, চেনা মুখ। এক বছরে কত কিছু বদলেছে। বদলায়নি কেবল বিপিএলের ফাইনাল শেষের গল্প। একই জার্সির ক্রিকেটাররা এবারও ‘ভিক্টোরি ল্যাপ’ দিয়েছেন, তাঁদের সঙ্গে পরিবার থেকেছে আগের মতোই।

বদলেছে কেবল একটি বিষয়ই, তামিম ইকবাল অধিনায়ক হয়েও ট্রফিটা নেননি, এগিয়ে দিয়েছেন শেষের দিকে একাদশে সুযোগ না পাওয়া নাজমুল হোসেনকে। দৃশ্যটা বুঝিয়ে দিয়েছে, কেন ফরচুন বরিশাল আরও একবার চ্যাম্পিয়ন।

এর আগে হয়েছে ফরচুন বরিশাল অধিনায়ক তামিম ইকবালের ‘বিদায়’ অনুষ্ঠান। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে ফেসবুক স্ট্যাটাসে বিদায় বলে দেওয়া তামিমের জন্য তৈরি করা হয়েছিল ভিডিও। লর্ডস, ভাঙা হাতে নেমে পড়া কিংবা ডাউন দ্য উইকেট—সবই এসেছে ওই ভিডিওতে। স্ত্রী আয়েশা সিদ্দিকাকে সঙ্গে নিয়ে ছলছল চোখে ওই দৃশ্য দেখেছেন তামিম।

টানা দ্বিতীয়বারের মতো বিপিএলে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে ফরচুন বরিশাল.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা

শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্ঠা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস। 

রবিবার (১৪ ডিসেম্বর) সকাল ৭টায় রাজধানীর মিরপুরে শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে রাষ্ট্রপতি এবং ৭টা ২০ মিনিটে প্রধান উপদেষ্টা শ্রদ্ধা জানান। এসময় সেখানে তারা কিছুক্ষণ নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন। সশস্ত্র বাহিনীর একটি চৌকস দল তাদের গার্ড অব অনার দেয়। বিউগলে বেজে ওঠে করুন সুর।

আরো পড়ুন:

শহীদ মিনারে বদরুদ্দীন উমরের প্রতি সর্বস্তরের শ্রদ্ধা 

মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: শরীয়তপুরের ২ শিক্ষার্থীর কবরে বিমান বাহিনীর শ্রদ্ধা

১৯৭১ সালের স্বাধীনতা যুদ্ধের শেষ সময়ে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী দেশের বিভিন্ন স্থানে আত্মসমর্পণ শুরু করে। অনিবার্য পরাজয় উপলব্ধি করতে পেরে পাকিস্তানি সেনাবাহিনী তাদের দোসর রাজাকার, আল-বদর, আল-শামস বাহিনীর প্রত্যক্ষ সহযোগিতায় বাংলাদেশের শ্রেষ্ঠ সন্তান বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মেধাবী মানুষদের ধরে নিয়ে গিয়ে নির্মমভাবে হত্যা করে।

১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বর স্বাধীন বাংলাদেশের সম্ভাবনা ও নতুন রাষ্ট্রকে মেধা শূন্য করার ষড়যন্ত্র বাস্তবায়নে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী বাংলাদেশের মেধাবী মানুষদের চোখ বেঁধে ধরে নিয়ে পৈশাচিকভাবে হত্যাযজ্ঞ চালায়। বাঙালি জাতি যাতে একটি স্বাধীন-সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে বিশ্ব দরবারে মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে না পারে সেই ষড়যন্ত্রের ধারাবাহিকতায় বাঙালির শ্রেষ্ঠ সন্তানদের তালিকা করে হত্যা করা হয়।

ঢাকা/মাসুদ

সম্পর্কিত নিবন্ধ