জাতীয় দলকে বিদায় বলে দিয়েছেন। এবারের ঢাকা প্রিমিয়ার লিগে খেলতে গিয়ে হার্ট অ্যাটক করার পর তাঁর ঘরোয়া ক্রিকেট ক্যারিয়ারও এখন শঙ্কার মুখে। তামিম ইকবালের ক্রিকেটার অধ্যায় তাই শেষই বলা চলে। এখন অবসর–পরবর্তী জীবন। নতুন জীবনে কী করবেন তামিম? এ নিয়ে অনেকের কৌতূহল। ওই প্রশ্নের উত্তর পাওয়া যাচ্ছে তাঁর সাম্প্রতিক কার্যক্রমেও।

আজ তামিম উপস্থিত হয়েছিলেন বাংলাদেশ জেলা ও বিভাগীয় ক্রীড়া সংগঠক অ্যাসোসিয়েশনের আত্মপ্রকাশ অনুষ্ঠানে। জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ মিলনায়তনে সেই অনুষ্ঠানে গিয়ে তামিম কথা বলেছেন বিসিবির নির্বাচন নিয়েও।

আরও পড়ুননায়িকার আবেদনময়ী ছবিতে কোহলির ‘লাইক’, সমর্থকেরা হানা দিলেন জাকারবার্গের পোস্টে৩৭ মিনিট আগে

ক্রিকেটার হিসেবে তিনি মূলত ক্রিকেট নিয়েই কথা বললেন, বক্তব্যের শুরুতেই এটা জানিয়ে দিয়ে তামিম বলেন, ‘ক্রিকেট বোর্ডে কারা আমাদের পলিসি মেকার? কারা আমাদের ডিসিশন মেকার? কারা আমাদের রিপ্রেজেন্ট করছে? যারা বোর্ড পরিচালক, তাদের স্বপ্ন কী আমাদের নিয়ে। তাদের ক্রিকেটিং আন্ডারস্ট্যান্ডিং কী আমাদের নিয়ে। এগুলো প্রতিটি জিনিস জড়িত থাকে বাংলাদেশের ভালো খেলা, জেতা, ভালো না খেলা, সবকিছুর সঙ্গে।’

বাংলাদেশ জেলা ও বিভাগীয় ক্রীড়া সংগঠক অ্যাসোসিয়েশনের আত্মপ্রকাশ অনুষ্ঠানে গিয়েছিলেন তামিম ইকবাল.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: আম দ র

এছাড়াও পড়ুন:

নির্বাচনে টানা ১৪ বার জয় সিঙ্গাপুরের শাসক দলের

সিঙ্গাপুরের পার্লামেন্ট নির্বাচনে টানা ১৪ বারের মতো জয় পেয়েছে শাসক দল পিপলস অ্যাকশন পার্টি (পিএপি)। এর মধ্য দিয়ে নগররাষ্ট্রটিতে টানা ৬০ বছর ধরে চলা পিএপির শাসন আরও দীর্ঘয়িত হতে যাচ্ছে। ১৯৬৫ সালে সিঙ্গাপুরের স্বাধীনতার আগে থেকেই সেখানে শাসন করছে পিএপি।

শনিবার সিঙ্গাপুরের পার্লামেন্ট নির্বাচনের ফলাফল অনুযায়ী, পার্লামেন্টের ৯৭টি আসনের মধ্যে ৮৭টি পেয়েছে পিএপি। ৩৩টি নির্বাচনী এলাকার অনেকগুলোতেই বিপুল ভোটে জয়ী হয়েছে দলটি। স্থানীয় গণমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, এবারের নির্বাচনে ৬৫ দশমিক ৫৭ শতাংশ ভোট পেয়েছে পিএপি। এর আগে ২০২০ সালের নির্বাচনে ৬৪ দশমিক ২ শতাংশ ভোট পেয়েছিল তারা।

নির্বাচনে এই বিশাল জয় বর্তমান প্রধানমন্ত্রী লরেন্স ওংয়ের প্রতি সিঙ্গাপুরের মানুষের বিপুল সমর্থনকেই তুলে ধরেছে। গত বছর তিনি সিঙ্গাপুরের চতুর্থ প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন। এর আগে দুই দশক ধরে সিঙ্গাপুরের প্রধানমন্ত্রী ছিলে লি হসিং লুং। তিনি আধুনিক সিঙ্গাপুরের প্রতিষ্ঠাতা লি কুয়ান ইয়েওয়ের ছেলে।

শনিবারের ফলাফল অনুযায়ী, নির্বাচনে মূল বিরোধী দল ওয়ার্কার্স পার্টি ১০টি আসনে জয় পেয়েছে। গত নির্বাচনেও তারা ১০টি আসনে পেয়েছিল। সিঙ্গাপুরে কোনো বিরোধী দলের এটি সবচেয়ে বেশি আসন পাওয়ার ঘটনা।

সিঙ্গাপুর বিশ্বের অন্যতম ব্যয়বহুল শহর। শনিবারের নির্বাচনে জীবনযাত্রার ব্যয় ও বাসস্থান ছিল প্রধান বিষয়। লরেন্স ওংয়ের সরকারের জন্য তা বড় চ্যালেঞ্জ হিসেবেই রয়ে গেছে। বিশ্বব্যাপী চলমান বাণিজ্যযুদ্ধের কারণে সিঙ্গাপুরে অর্থনীতি মন্দার মুখে পড়তে পারে বলে এরই মধ্যে হুঁশিয়ারি দিয়েছে লরেন্সের সরকার।

সম্পর্কিত নিবন্ধ