দেশের অন্যতম বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংক প্রাইম ব্যাংক পিএলসি ‘রিলেশনশিপ ম্যানেজার-জাপান ডেস্ক, ট্রানজেকশন ব্যাংকিং’ পদে নিয়োগ দেবে। এ পদের অন্যতম প্রধান দায়িত্ব হলো প্রাইম ব্যাংক ও জাপানি গ্রাহকদের মধ্যে যোগাযোগকারী হিসেবে কাজ করা; গ্রাহকের ব্যবসায়িক চাহিদা বোঝা এবং সংশ্লিষ্ট দলকে অবহিত করা; জাপানি গ্রাহকদের সঙ্গে দীর্ঘমেয়াদি সম্পর্ক গড়ে তোলা ও বজায় রাখা। জাপানি গ্রাহকদের সঙ্গে যোগাযোগ করা এবং প্রয়োজনীয় নথিপত্র, ই–মেইল ও চিঠিপত্র অনুবাদ ও ব্যাখ্যা করা।

আবেদনের যোগ্যতা কী কী

ইউজিসি অনুমোদিত যেকোনো স্থানীয় বা বিদেশি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক ডিগ্রি থাকতে হবে। জাপানের বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক হলে অগ্রাধিকার পাবেন প্রার্থী। জাপানি ভাষায় দক্ষতা থাকতে হবে। জাপানি ভাষা দক্ষতার কোনো সার্টিফিকেট থাকলে অগ্রাধিকার পাবেন প্রার্থী। বাংলা ও ইংরেজিতেও ভালো দক্ষতা থাকতে হবে। প্রার্থীকে অবশ্যই বাংলাদেশি নাগরিক হতে হবে।

আরও পড়ুনপ্রাথমিকে আসছে কোটাবিহীন শিক্ষক নিয়োগের বড় বিজ্ঞপ্তি৭ ঘণ্টা আগে

পদের সংখ্যা:

বেতন ও সুযোগ-সুবিধা: ব্যাংকের নীতিমালা অনুযায়ী বেতন–ভাতা পাবেন প্রার্থী।

আবেদনের নিয়ম: আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা নির্ধারিত লিংকের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন। আবেদনের জন্য এখানে ক্লিক করুন।

আবেদনের শেষ তারিখ: ১৮ মে ২০২৫।

আরও পড়ুনজাপানের মেক্সট বৃত্তি, মাসে ১ লাখ ১৭ হাজার ইয়েন, একাদশ উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদেরও সুযোগ৮ ঘণ্টা আগে.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

সার–বীজের নিয়ন্ত্রণ কিছু কোম্পানির হাতে যাওয়ায় কৃষকের পরিস্থিতি নাজুক

গ্রামাঞ্চলে কৃষি ঘিরে ব্যবসা–বাণিজ্যের ব্যাপক প্রসার ঘটেছে। কিন্তু দেশের কিছু কোম্পানির হাতে বীজ ও সারের নিয়ন্ত্রণ চলে যাওয়ায় কৃষকের জন্য নাজুক পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। সরকারের পরিকল্পনার ঘাটতি, কৃষকের কাছ থেকে কৃষিপণ্য কেনা ও কৃষককে সুরক্ষা দেওয়ার ব্যবস্থার দুর্বলতার কারণে কৃষক ও সারা দেশের মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। কথাগুলো বলেছেন অধ্যাপক আনু মুহাম্মদ।

আজ রাজধানীর সোনারগাঁও হোটেলে দৈনিক বণিক বার্তা আয়োজিত কৃষি, খাদ্যনিরাপত্তা ও প্রাণ–প্রকৃতি সম্মেলন–২০২৫–এর দ্বিতীয় অধিবেশনে অর্থনীতিবিদ আনু মুহাম্মদ এ কথা বলেছেন। তিনি বলেন, বীজ ও সারের ক্ষেত্রে কয়েকটি কোম্পানি বনাম কৃষক এমন একটা পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে, সেটা পোল্ট্রি বলি, বীজের ক্ষেত্রে বলি, কিছু কোম্পানি এগুলোর নিয়ন্ত্রণ করছে।

এই অলিগোপলি (কয়েকটি কোম্পানির হাতে বাজারের নিয়ন্ত্রণ) থেকে কৃষককে কে রক্ষা করবে—এমন প্রশ্ন তুলে আনু মুহাম্মদ বলেন, ‘কৃষকদের একদিকে কৃষি উপকরণ ব্যবহার করতে হয়, সংগ্রহ করতে হয়। আবার সে যখন বিক্রি করতে যায় তখন দেখা যায় সংগ্রহশালা নেই, হিমাগার নেই। সরকারি ক্রয়ের যে ব্যবস্থা সেটাতে কৃষকের কোনো লাভ হয় না। এ প্রতিকূল পরিস্থিতিতে কোম্পানি তার প্রতিপক্ষ হয়ে দাঁড়াচ্ছে।’

কৃষি, খাদ্যনিরাপত্তা ও প্রাণ-প্রকৃতি সম্মেলন-২০২৫–এর দ্বিতীয় অধিবেশনে বক্তব্য দেন অধ্যাপক আনু মুহাম্মদ। আজ সোমবার রাজধানীর সোনারগাঁও হোটেলে

সম্পর্কিত নিবন্ধ