বন্দরে বিভিন্ন ওয়ারেন্ট ৯ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গ্রেপ্তারকৃতরা ওয়ারেন্টভূক্তরা হলো বন্দর থানার মাহামুদনগর এলাকার নুরুল ইসলাম মিয়ার ছেলে জিআর মামলার ওয়ারেন্টভূক্ত আসামী বদু মিয়া (৫২) বন্দর উপজেলার জাঙ্গাল এলাকার নুরুজ্জামান মিয়ার ছেলে জিআর মামলার ওয়ারেন্টভূক্ত আসামী  ফয়সাল (২২)।

পুরান বন্দর চৌধুরীবাড়ী এলাকার আব্দুল করিম মিয়ার ছেলে জিআর মামলার ওয়ারেন্টভূক্ত আসামী হৃদয় (২৩) সোনাকান্দা এনায়েতনগর এলাকার আব্দুল  লতিফ মিয়ার ছেলে জিআর মামলার ওয়ারেন্টভূক্ত আসামী আবুল হোসেন (৪৫)।

ফুলহর এলাকার সফুর উদ্দিন মিয়ার ছেলে জিআর মামলার ওয়ারেন্টভূক্ত আসামী জাকির হোসেন (৪৮) এনায়েতনগর এলাকার মৃত মকবুল মিয়ার ছেলে জিআর মামলার ওয়ারেন্টভূক্ত আসামী আলাউদ্দিন (৫২) রোস্তমপুর এলাকার মৃত আসাদ মিয়া ছেলে জিআর মামলার ওয়ারেন্টভূক্ত আসামী জামান (২২)।

তাজপুর এলাকার দুদু মিয়ার বাড়ি ভাড়াটিয়া করিম হোসেন মিয়ার ছেলে জুয়েল (২৮) ও ছনখোলা এলাকার মৃত চাঁন মিয়ার ছেলে সিআর মামলার ওয়ারেন্টভূক্ত আসামী সোলায়মান (৪২)।

গ্রেপ্তারকৃতদের বৃহস্পতিবার (৭ আগস্ট) দুপুরে উল্লেখিত ওয়ারেন্টে এদেরকে আদালতে প্রেরণ করেছে পুলিশ। এর আগে গত মঙ্গলবার (৬ আগস্ট) রাতে বন্দর থানার বিভিন্ন এলাকায় ওয়ারেন্ট তামিল অভিযান চালিয়ে এদেরকে গ্রেপ্তার করা হয়।

.

উৎস: Narayanganj Times

কীওয়ার্ড: ন র য়ণগঞ জ র এল ক র

এছাড়াও পড়ুন:

রাজশাহীতে ট্রেন পছন্দ হয়নি, ‘জুলাই যোদ্ধারা’ বসে পড়লেন রেললাইনে

রাজশাহীতে ছাত্র-জনতার জন্য সরকারের ভাড়া করা বিশেষ ট্রেন পছন্দ না হওয়ায় তাঁদের একাংশ রেললাইনের ওপরে বসে পড়েন। কেউ আবার শুয়ে পড়েন। তাঁরা বনলতা ও সিল্কসিটি এক্সপ্রেস ট্রেনের মতো আন্তনগর ট্রেনে করে ঢাকা যেতে চাইছিলেন। বিশেষ ট্রেনটিতে ছিল লোকাল ট্রেনের বগি। এ নিয়ে যাঁরা ট্রেনে উঠে পড়েছিলেন, তাঁদের সঙ্গে আন্দোলনকারীদের বাগ্‌বিতণ্ডা হয়। শেষ পর্যন্ত আন্দোলনকারীরা অন্যদের তোপের মুখে টিকতে না পেরে রেললাইন ছেড়ে দেন। পরে রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ ৩৫ জন আন্দোলনকারীকে আলাদাভাবে সিল্কসিটি ট্রেনে পাঠানোর ব্যবস্থা করে।

রেলওয়ে সূত্রে জানা গেছে, রাজধানীর জাতীয় সংসদের সামনে মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে জুলাই ঘোষণাপত্র পাঠ অনুষ্ঠানে যোগ দিতে ছাত্র-জনতার জন্য ৪ লাখ ৮৫ হাজার ৯১ টাকা ভাড়া দিয়ে বিশেষ ট্রেনের ব্যবস্থা করা হয়। এই ট্রেনে ৫৪৮টি আসন আছে। বিভিন্ন স্টেশন থেকে যাত্রীদের ওঠার কথা। রাজশাহী থেকে প্রায় ২৫০ জন যাত্রী ওই ট্রেনে ঢাকায় গেছেন। ট্রেনটি সকাল ৭টা ২০ মিনিটে রাজশাহী স্টেশন থেকে ছেড়ে যাওয়ার কথা ছিল। কিন্তু স্টেশনে গিয়ে লোকাল ট্রেনের বগি দেখে নিজেদের জুলাই যোদ্ধা পরিচয় দেওয়া একদল ব্যক্তি ক্ষুব্ধ হন। তাঁরা আন্তনগর বনলতা ও সিল্কসিটি এক্সপ্রেস ট্রেনের মতো ট্রেনের দাবি করেন। রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ তাঁদের বোঝানোর চেষ্টা করে, যে রকম ট্রেন দেওয়া হয়েছে, সে রকম ভাড়াই সরকারের কাছ থেকে নেওয়া হয়েছে। আন্তনগর এক্সপ্রেস ট্রেন নিতে হলে আরও বেশি ভাড়া দিতে হতো। কিন্তু আন্দোলনকারীরা ওই ট্রেনে উঠতে নারাজ। তাঁরা ট্রেনের সামনে বসে পড়েন। অনেকেই শুয়ে পড়েন।

সরকারের ভাড়া করা বিশেষ ট্রেন পছন্দ না হওয়ায় একজনকে রেললাইনের ওপর শুয়ে পড়তে দেখা যায়। আজ সকালে রাজশাহী রেলস্টেশনে

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • রাজশাহীতে ট্রেন পছন্দ হয়নি, ‘জুলাই যোদ্ধারা’ বসে পড়লেন রেললাইনে