Prothomalo:
2025-06-23@01:18:34 GMT

নতুন বিনিয়োগ পেল ‘শিখো’

Published: 8th, May 2025 GMT

বাংলাদেশভিত্তিক শিক্ষা প্রযুক্তি (এডটেক) স্টার্টআপ ‘শিখো’ সরকারের আইসিটি বিভাগের অধীন পরিচালিত ফ্ল্যাগশিপ ভেঞ্চার ক্যাপিটাল ফার্ম স্টার্টআপ বাংলাদেশ থেকে নতুন বিনিয়োগ পেয়েছে। এই রাউন্ডে আরও অংশ নিয়েছেন তিনজন দেশি বিনিয়োগকারী—ওয়াসিকুর রহমান, কাজী জিশান রাবেত হাসান ও কাজী জাহিন শাহপর হাসান। ফলে শিখোর মোট বিনিয়োগ ৮০ লাখ মার্কিন ডলার ছাড়াল।

এই শিক্ষা প্রযুক্তি স্টার্টআপটি এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি জানিয়েছে। ২০১৯ সালে যাত্রা শুরু করা শিখো দুই বছর আগে ৯ কোটি ৬০ লাখ টাকার নতুন বিনিয়োগ পেয়েছিল। তখন পর্যন্ত তাদের মোট বিনিয়োগ প্রাপ্তি ছিল ৬৭ লাখ ডলার।

শিখোর প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা শাহির চৌধুরী বলেন, ‘সরকারি পৃষ্ঠপোষকতা প্রাপ্তি আমাদের জন্য এক ঐতিহাসিক মুহূর্ত। এটি কেবল আমাদের পূর্ববর্তী কাজের স্বীকৃতিই নয়; বরং ভবিষ্যতের দিকনির্দেশনাও।’

স্টার্টআপ বাংলাদেশের চেয়ারম্যান ও আইসিটি বিভাগের সচিব শিশ হায়দার চৌধুরী বলেন, ‘শিক্ষা আমাদের জাতীয় উন্নয়ন কৌশলের অন্যতম প্রধান স্তম্ভ। শিখো যে ধরনের ডিজিটাল শিক্ষা সমাধান তৈরি করছে, তা সহজে প্রসারযোগ্য, অন্তর্ভুক্তিমূলক ও কার্যকর। দেশি উদ্ভাবকদের পাশে দাঁড়ানো মানে ভবিষ্যতের শিক্ষাব্যবস্থায় বিনিয়োগ করা। প্রযুক্তি যেন দেশের প্রতিটি শিক্ষার্থীর হাতে পৌঁছে যায়, সেটাই আমাদের লক্ষ্য।’

শিখোর কর্মকর্তারা বলছেন, নতুন এ বিনিয়োগের মাধ্যমে শিখো একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাচালিত শিক্ষা ইকোসিস্টেম গঠনের পথে দ্রুতগতিতে এগিয়ে যাবে। যা দেশের শহর ও গ্রামীণ উভয় শ্রেণির শিক্ষার্থী ও শিক্ষকদের জন্য সমানভাবে কার্যকর ও সহজলভ্য হবে। শিখোর লক্ষ্য প্রযুক্তিনির্ভর একটি আধুনিক শিক্ষাব্যবস্থা গড়ে তুলে বাংলাদেশের শিক্ষা খাতকে আরও এক ধাপ এগিয়ে নিয়ে যাওয়া।

.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: আম দ র

এছাড়াও পড়ুন:

ইরানকে কখনোই পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি করতে দেওয়া যাবে না: স্টারমার-ট্রাম্পের ঐকমত্য

মধ্যপ্রাচ্যের বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে টেলিফোনে আলোচনা করেছেন যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমার ও যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প।

লন্ডনের স্থানীয় সময় রোববার সন্ধ্যায় ওই ফোনলাপ অনুষ্ঠিত হয়। এরপর যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় ডাউনিং স্ট্রিট জানিয়েছে, ফোনালাপে দুই নেতা ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচিকে আন্তর্জাতিক নিরাপত্তার জন্য ‘গম্ভীর হুমকি’ হিসেবে উল্লেখ করেছেন।

ইরানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা নিয়েও তারা আলোচনা করেছেন। স্টারমার ও ট্রাম্প মনে করেন, এই হামলা ইরান থেকে আসা হুমকি কমানোর একটি প্রচেষ্টা।

ডাউনিং স্ট্রিটের বিবৃতির বরাতে বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইরানকে কখনোই পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি করতে দেওয়া যাবে না, এই বিষয়ে তারা একমত।

এই দুই নেতা বলেন, আলোচনার মাধ্যমে স্থায়ী সমাধানে পৌঁছাতে ইরানের যত দ্রুত সম্ভব আলোচনার টেবিলে ফিরে আসা প্রয়োজন। তারা ভবিষ্যতেও ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ বজায় রাখবেন বলে উল্লেখ করা হয়েছে বিবৃতিতে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ