জুলাই-আগস্টের গণঅভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার আগে আওয়ামী লীগ সরকার ও সংগঠনের দমন-পীড়ন, নির্বিচার গুলি, হত্যাকাণ্ড কারও অজানা নয়। অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের পর ক্ষমতাচ্যুত নেতৃবৃন্দের শাস্তি নিশ্চিত করাসহ দলটিকে নিষিদ্ধ করবার দাবিও অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারী সব পক্ষ থেকেই ওঠে। তখন থেকেই প্রধান উপদেষ্টা, আইন উপদেষ্টাসহ সরকারের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকজন বলে আসছেন, দোষীদের শাস্তি দেবার পক্ষে তারা; দল হিসেবে আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করবার পক্ষে সরাসরি সায় নেই। ‘আওয়ামী লীগ কি নিষিদ্ধ হবে বা রাজনীতি করবে কিনা, নির্বাচনে অংশ নেবে কিনা’– এই প্রশ্নের উত্তরে বিবিসির সঙ্গে সাক্ষাৎকারে ড.

মুহাম্মদ ইউনূস বলেছিলেন, ‘আমার বরাবরই পজিশন হলো যে, আমরা সবাই এই দেশের নাগরিক। আমাদের এই দেশের ওপরে সমান অধিকার। আমরা সব ভাই ভাই। আমাদেরকে এই দেশেই বাঁচতে হবে। কাজেই যে মত-দল করবে, তার মতো করে, সবকিছু করবে। এই দেশে থেকে কারও অধিকার কেড়ে নেওয়ার কোনো উপায় নাই। কিন্তু যে অন্যায় করেছে, যার বিচার হওয়া উচিত, তার বিচার হবে।’ (বিবিসি, ৩ মার্চ, ২৫)।

তারপর প্রায় আড়াই মাস কেটে গেছে। সরকার গঠিত জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে সংস্কার প্রশ্নে রাজনৈতিক দলগুলোর ধারাবাহিক আলোচনা চলছে; নানা বিষয়ে মতৈক্য ও অনৈক্যের সংবাদ আমরা পাচ্ছি। অপেক্ষা করছি, রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সরকারের সমঝোতায় নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষিত হবে। এরই মধ্যে, আইনি প্রক্রিয়া শেষ হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক কার্যক্রম নিষিদ্ধ করেছে সরকার। পাশাপাশি আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইনের সংশোধনী অনুমোদন দিয়েছে। এই ট্রাইব্যুনাল এখন অপরাধী রাজনৈতিক দল, এর অঙ্গসংগঠক বা সমর্থক গোষ্ঠীকে শাস্তি দিতে পারবেন।

এদিকে, জাতীয় ঐক্য গড়ে তুলতে ‘ট্রুথ অ্যান্ড রিকনসিলিয়েশন কমিশন’ (সত্য ও সমঝোতা) গঠন করা হবে বলে জানিয়েছেন আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল। তিনি বলেছেন, ‘অনন্তকাল হানাহানি করে জাতির মুক্তি আসবে না। জাতীয় ঐক্য গড়ে তুলতে হবে। গণহত্যা, মানবতাবিরোধী অপরাধের মতো ঘৃণ্য কাজ যারা করেছে, সংখ্যায় তারা খুব বেশি না। তাদের উপযুক্ত ও যথেষ্ট শাস্তির ব্যবস্থা অবশ্যই করতে হবে।’ (সমকাল, ১১ মে, ২৫)।
গণঅভ্যুত্থানের ৯ মাস পেরুনোর পর সরকার রাজনৈতিক দলের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করছে; অন্যদিকে ট্রুথ অ্যান্ড রিকনসিলিয়েশন কমিশনও তৈরি হচ্ছে। এই দুই কার্যক্রমের পারস্পরিক অবস্থান কিছু প্রশ্ন তৈরি করে বৈকি। 

২.
৮ মে থেকে ১০ মে– আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ করবার দাবিতে শুরুতে প্রধান উপদেষ্টার সরকারি বাসভবন যমুনার সামনে ও পরে শাহবাগে আন্দোলনের ডাক দেন গণঅভ্যুত্থানের ছাত্রনেতা ও এনসিপির আঞ্চলিক সমন্বয়ক হাসনাত আবদুল্লাহ। লক্ষণীয়, এনসিপি সাংগঠনিকভাবে এই আন্দোলন বা সমাবেশ আহ্বান করেনি। বিএনপি বা জামায়াতের শীর্ষ পর্যায়ের কোনো নেতাকে এই আন্দোলনে দেখা যায়নি। গুরুত্বপূর্ণ বাম সংগঠনগুলোও অনুপস্থিত ছিল। অবশ্য বেশ কয়েকটি ইসলামী দলের তরুণ নেতাকর্মী সমাবেশে ছিলেন; তাদের কিছু কর্মকাণ্ড সামাজিক মাধ্যম ও সংবাদমাধ্যমে সমালোচিতও হয়েছে। বিশেষত ‘গোলাম আযমের বাংলায়, আওয়ামী লীগের ঠাঁই নাই’ স্লোগানে গণঅভ্যুত্থানজয়ী ছাত্রছাত্রীদের কেউ একমত হবেন বলে মনে হয় না। 

শুধু তাই নয়, সমাবেশে গাওয়া জাতীয় সংগীত এক দলের আপত্তির মুখে মাঝপথে থামিয়ে দিতে বাধ্য হয় তরুণ-তরুণীরা। এসব ঘটনার ভিডিওচিত্র দেখে অনেকের মনে অস্বস্তি ও শঙ্কা জাগে। চব্বিশের গণঅভ্যুত্থানে যাদের কণ্ঠে ছিল ‘ধনধান্য পুষ্পভরা আমাদের এই বসুন্ধরা’ কিংবা যাদের সাহসে কেঁপে উঠেছিল স্বৈরাচারের সিংহাসন; সেই তরুণ-তরুণীরা জাতীয় সংগীত গাইতে পারছে না!
যে তরুণ নেতৃবৃন্দ কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে গণঅভ্যুত্থান করেছে, তাদের অধিকাংশের অনুপস্থিতি নানা প্রশ্নের অবতারণা করে। কেনইবা সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের বিদেশ যাবার পরপরই নারায়ণগঞ্জের সাবেক মেয়র সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেপ্তার হবেন? শামীম ওসমানের মতো নেতা সদলবলে নিরাপদে পার পেয়ে যান, আইভীর মতো নেতা গ্রেপ্তার হন! এসবের সঙ্গে নিশ্চয়ই শাহবাগের সাম্প্রতিক আন্দোলনের সম্পর্ক নেই; কিন্তু আকস্মিকতায় মিল রয়েছে। 

৩.
কবি ও চিন্তক ফরহাদ মজহার রিকনসিলিয়েশন বা সমঝোতা প্রসঙ্গে সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন, ‘আমরা দক্ষিণ আফ্রিকার ট্রুথ অ্যান্ড রিকনসিলিয়েশন কমিশনের আদলে একটি ট্রুথ অ্যান্ড জাস্টিস কমিশন করতে পারি! গত দেড় দশকে যেসব অপরাধ হয়েছে, তার ন্যায়বিচার হতে হবে। তারা যেন মনে বল পায়, ন্যায়বিচারে আস্থা রাখে, সেই পরিবেশ তৈরি করা দরকার। তাদের মব ট্রায়ালের কাছে ছেড়ে দেওয়া ভুল হবে। কিন্তু দুর্ভাগ্য হচ্ছে, বিগত শাসনামলে অপরাধের জন্য আওয়ামী লীগের কোনো অনুশোচনা নেই।’ (সমকাল, ৫ জানুয়ারি ২০২৫)।

অনুশোচনাহীন আওয়ামী লীগের প্রতি রিকনসিলিয়েশনের মনোভাব প্রবল বৈরী বিএনপি নেতৃবৃন্দের মধ্যেও স্পষ্ট। বিএনপি ২০২৩ সালের জুলাইতে তাদের দেওয়া ৩১ দফায় অন্তর্ভুক্তিমূলক সমাজ গঠনে ‘ন্যাশনাল রিকনসিলিয়েশন কমিশন’ গঠন করবার কথা বলেছে।  বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন আহমেদ এ প্রসঙ্গে বলেছেন, ‘মূল কথা হচ্ছে, রিকনসিলিয়েশনের মাধ্যমে রাষ্ট্রে স্থিতিশীলতা আনা। কত লাখ, কত হাজার মানুষের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া যায়? তা করতে গেলে রাষ্ট্রে ভারসাম্যহীনতা সৃষ্টি হতে পারে। ভালো হচ্ছে, রিকনসিলিয়েশনের মাধ্যমে সমাধানের দিকে যাওয়া। বিএনপি সেদিকে গেছে, যাতে রাষ্ট্রে শান্তি, স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনা যায়’ (সমকাল, ৩ মে ২০২৫)।

রাষ্ট্রে শান্তি ও স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে হলে মুক্ত ও গণতান্ত্রিক পরিবেশ প্রতিষ্ঠার বিকল্প নেই। সুশাসনের জন্য অপরাধের শাস্তি যেমন অনিবার্য; তেমনি হানাহানি ও হিংসা জিইয়ে রাখা চলে না। গত দেড় দশকে ক্ষমতাসীনদের সমালোচনা করলেই যেভাবে ‘বিএনপি-জামায়াত’ ট্যাগিং দেওয়া হতো, তেমনি বর্তমানে ‘মব ভায়োলেন্স’ নিয়ে সমালোচনা করলেই তাঁকে ফ্যাসিবাদের দোসর ট্যাগ দেওয়ার চেষ্টা করা হয়। এসবই অগণতান্ত্রিক গোষ্ঠীবাজি আচরণ। রিকনসিলিয়েশন বা পুনর্মিলনের পথে বাধা পারস্পরিক অবিশ্বাস, জিঘাংসা। গণতান্ত্রিক পরিবেশ তৈরিতে জিঘাংসা বাদ দিয়ে সকলের প্রতি ছাড় দেওয়ার মনোভাব যেমন থাকতে হবে, তেমনি অপরাধীর শাস্তি নিশ্চিত করবার বিষয়ে বিন্দুমাত্র ছাড় দেওয়া চলবে না। আবার অপরাধীদের নিজেদের কৃতকর্ম সম্পর্কে অনুশোচনা ও ক্ষমা প্রার্থনার মানসিকতাও থাকতে হবে।

মুক্তিযুদ্ধোত্তর ৫৪ বছরের রাজনীতিতে আমরা কোনো রাজনৈতিক দলকে কৃতকর্মের জন্য অনুশোচনা বা ক্ষমা প্রার্থনার ভূমিকায় দেখিনি। একাত্তরের ভূমিকার জন্য জামায়াত যেমন ক্ষমা চায়নি, তেমনি চব্বিশে নিজেদের কর্মকাণ্ডের জন্য আওয়ামী লীগ ক্ষমা চায়নি বা অনুশোচনা প্রকাশ করেনি। বরং আওয়ামী লীগের দেশত্যাগী নেতৃবৃন্দের ফাঁস হওয়া কথোপকথনে পুরোনো দম্ভেরই প্রকাশ দেখেছি। এ অবস্থায় গণঅভ্যুত্থান-উত্তর বাংলাদেশে নতুন গণতান্ত্রিক যাত্রায় সব মত ও পথের অংশগ্রহণে অবাধ নির্বাচন ও সুশাসন প্রতিষ্ঠার পথ বন্ধুরই মনে হচ্ছে। 
সমাজের বিপুলসংখ্যক মানুষকে বাদ রেখে রিকনসিলিয়েশনের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হবার নয়। আবার দম্ভ, পারস্পরিক অবিশ্বাস ও সংঘাত দূরত্বই কেবল তৈরি করে; স্থিতি ও শান্তি আনতে পারে না। সমঝোতা বা রিকনসিলিয়েশন কিংবা মিটমাট যা-ই বলি না কেন, তার জন্য সকলকে ছাড় দিয়ে দেশ ও দেশের মানুষের স্থিতি-শান্তি ও স্বস্তিকে সবার আগে স্থান দিতে হবে। 

মাহবুব আজীজ: উপসম্পাদক, সমকাল; সাহিত্যিক 
mahbubaziz01@gmail.com

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: সমঝ ত চ ক ত গণঅভ য ত থ ন ন ষ দ ধ কর ন উপদ ষ ট সরক র র অপর ধ র এই দ শ র জন য ব এনপ সমক ল আওয় ম সমঝ ত করব র

এছাড়াও পড়ুন:

রাষ্ট্র ক্ষমতায় যেতে বিএনপির কোনো শক্তির প্রয়োজন হবে না : মামুন মাহমুদ

নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক অধ্যাপক মামুন মাহমুদ বলেন, বিএনপির রাষ্ট্র ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য কোনো উপদেষ্টা কিংবা কোনো শক্তির প্রয়োজন হবে না। আমাদের পাশে জনগণ আছে, জনগণের মাধ্যমেই আমরা রাষ্ট্র ক্ষমতায় যাবো।

শহীদ পরিবারে হত্যাকারীদের বিচারের দাবি আমাদের প্রাণের দাবি। এটা বিএনপির দাবি। স্বৈরাচার আওয়ামী লীগ আর এদেশে রাজনীতি করতে পারবে না।

স্বৈরাচার বিদায় হলেও মানুষের ভোটের অধিকার এখনো প্রতিষ্ঠিত হয়নি। আমরা বিগত ১৫ বছর গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য আন্দোলন সংগ্রাম করেছি। যে শহীদরা জুলাইয়ের আন্দোলনে হত্যার শিকার হয়েছেন তারা কেউ উপদেষ্টা, ক্ষমতা কিংবা নতুন দল গঠনের জন্যে আন্দোলনে নামেনি। তারা নেমেছিল স্বৈরশাসকের বিরুদ্ধে। অত্যাচারে বিরুদ্ধে।  

বিএনপির গণতান্ত্রিক আন্দোলন থেকে গণঅভ্যুথান ও রাষ্ট্র সংস্কার শীর্ষক আলোচনা সভা ও চিত্র প্রদর্শণীতে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথ্ াবলেন। রবিবার (১১ মে) রাত ৮ টায় নাসিক ৩ নং ওয়ার্ডের মুক্তিনগওে গ্রীন গার্ডেন রেস্টুরেন্টে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদলে সাবেক ও বর্তমান নেতৃবৃন্দ কর্তৃক এ চিত্র প্রদর্শনী ও আলোচনা সবার আয়োজন করা হয়। 

চিত্র প্রদর্শনীতে বিএনপির গণতান্ত্রিক আন্দোলন থেকে শুরু করে ছাত্র-জনতার জুলাই-আগস্টের গণঅভ্যুত্থানে স্বৈরাচার আওয়ামী লীগের শাসন আমলে ঘটে যাওয়া বিভিন্ন হত্যাযজ্ঞসহ অমানবিক ঘটনার চিত্র তুলে ধরা হয়। 

এ সময় মামুন মাহমুদ আরও বলেন, আমাদের নেতা তারেক রহমান ৫ আগস্টেই বলেছে ফ্যাসিবাদের পতন হয়েছে, সেই ফ্যাসিবাদ যেনো আবার গর্জে উঠতে না পারে তার জন্য আমরা আছি। পাশাপাশি শহীদ পরিবারের পাশেও বিএনপি থাকবে বলেও তিনি বলেছেন।  

এছাড়াও তিনি অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টারা জনগণের মনের ভাষা জানেন না মন্তব্য করে মামুন মাহমুদ বলে, উপদেষ্টারা অনভিজ্ঞ তারা জনগণের মনের ভাষা জানেন না। একটা রাজনৈতিক দল জনগণের মনের ভাষা পড়তে পারে। 

আলোচনা সভায় গণঅভ্যুত্থান সিদ্ধিরগঞ্জে শহীদ হওয়া আকাশের পিতা আকরাম হোসেন বলেন, আমার চোখের সামনে আমার ছেলেকে হত্যা করেছে। আমি লাশ নিয়ে দৌড়াদৌড়ি করেছি, কিন্তু তখন রাস্তায় ছিল আওয়ামী লীগ ও প্রশাসন। যার কারণে হাসপাতালেও ঠিক মতো নিতে পারিনি। 

স্বৈরাচার দলের দ্বারা আমার সন্তান হত্যা হয়েছে। স্বৈরাচার পতন হলেও এখনো কেনো আমরা বিচার পাচ্ছি না?। সন্তান হত্যার বিচার পেতে যদি দেরি হয় তাহলে আমিও তো মাঠে নামবো। প্রয়োজনে আমিও শহীদ হবো। 

বিএনপির উদ্দেশ্য এই পিতা বলে, আমরা দেখতে পাই বিএনপির কিছু নেতারা আওয়ামী লীগের সাথে মিশে গেছে। আপনারা যদি আওয়ামী লীগের সাথে মিশেন তাহলে তো যেই লাউ সেই কধুই। শহীদদের সাথে বেইমানি করবেন না। 

বারান্দার গ্রীল ছিদ্র হয়ে গুলিবিদ্ধ হয়ে মৃত্যুবরণ করা শহীদ সুমাইয়ার বোনের জামাই বিল্লাল বলেন, আমার মামলাটি এখনো কেনো আন্তর্জাতিক ট্রাইবুনালে নেওয়া হয়নি এই সরকারের কাছে আমার এটা প্রশ্ন। আমরা প্রশানের কাছে সব ধরনের তথ্য পৌঁছে দিয়েছি তবুও কেন না? 

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদলের সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক শাকের আহমেদ সোহানের সভাপতিত্বে আয়োজনে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, জুলাই গণঅভ্যুত্থানে নিহতদের স্বজন, জেলা বিএনপি, মহানগর ছাত্রদল ও যুবদলের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দরা।
 

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • পটুয়াখালীতে শহীদকন্যাকে দলবদ্ধ ধর্ষণের মামলায় পলাতক আসামি গ্রেপ্তার
  • রাষ্ট্র ক্ষমতায় যেতে বিএনপির কোনো শক্তির প্রয়োজন হবে না : মামুন মাহমুদ
  • কক্সবাজার জেলা যুবলীগের সভাপতি বাহাদুর গ্রেপ্তার