২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের প্রথম বর্ষের ভর্তিতে শিক্ষার্থীদের ভোগান্তি নিরসনে বিশেষ উদ্যোগ নিয়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) প্রশাসন। 

মঙ্গলবার (১৩ মে) বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ দপ্তর থেকে পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। 

সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ঢাবির প্রথম বর্ষ আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামে ভর্তির সময় শিক্ষার্থীদের বিভাগ/ইনস্টিটিউট ও হলের জামানতসহ বিভিন্ন ফি প্রদানের ক্ষেত্রে বিড়ম্বনা ও ভোগান্তি নিরসনের লক্ষ্যে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ বিশেষ উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। এ অনুযায়ী, চলতি ২০২৪-২০২৫ শিক্ষাবর্ষ থেকেই শিক্ষার্থীরা অনলাইনে অথবা নিজ নিজ বিভাগ/ইনস্টিটিউট/হল অফিসে এসব জামানত ও ফি’র টাকা জমা দিতে পারবেন। 

আরো পড়ুন:

রাবির ‘সি’ ইউনিটের ফল প্রকাশ

দাবি প্রত্যাখান: রাবির ‘এ’ ইউনিটে ৭৫০ ওএমআর বাতিল

বিজ্ঞপ্তিতে আরো বলা হয়েছে, গত ২৫ ফেব্রুয়ারি উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক ড.

সায়মা হক বিদিশার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত অনলাইনে ভর্তি ফি প্রদান সংক্রান্ত এক সভার সুপারিশের ভিত্তিতে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। শিক্ষার্থীদের ভোগান্তি লাঘবে প্রথমবারের মতো এ উদ্যোগ গ্রহণ করা হলো।

এ উদ্যোগের ফলে শিক্ষার্থীদের পূর্বের মতো লম্বা লাইনে দাঁড়িয়ে ব্যাংকে ফি জমা দেওয়ার ভোগান্তি পোহাতে হবে না। শিক্ষার্থীরা ভর্তি ও অন্যান্য ফি সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্য অনলাইনে ভর্তির ওয়েবসাইট থেকে জানতে পারবেন।

অভ্যন্তরীণ বিজ্ঞপ্তি ও ই-মেইলের মাধ্যমে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সব বিভাগ, ইনস্টিটিউট ও হলকে এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য ইতোমধ্যেই নির্দেশনা প্রদান করা হয়েছে।

ঢাকা/সৌরভ/মেহেদী

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ ফাঁকা

সরকারি চাকরিতে বিপুল সংখ্যক পদ শূন্য রয়েছে। অনুমোদিত পদের মধ্যে ৪ লাখ ৬৮ হাজার ২২০টি পদ শূন্য, যা মোট অনুমোদিত পদের ২৪ দশমিক ৪০ শতাংশ। সোমবার জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে প্রকাশিত ২০২৪ সালের সরকারি কর্মচারীদের পরিসংখ্যান থেকে এ তথ্য জানা গেছে। 

সরকারি কর্মচারীদের পরিসংখ্যান-২০২৪ এ বলা হয়, বর্তমানে সরকারি চাকরিতে অনুমোদিত পদ আছে ১৯ লাখ ১৯ হাজার ১১১টি। এর মধ্যে কর্মরত আছেন ১৪ লাখ ৫০ হাজার ৮৯১ জন।

দেশে অসংখ্য শিক্ষিত তরুণ-তরুণী চাকরি খুঁজছেন। এমন অবস্থায় সরকারি চাকরির বিপুল সংখ্যক পদ ফাঁকা পড়ে আছে। অবশ্য জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় প্রতিবছর যে পরিসংখ্যান প্রকাশ করে, তাতে দেখা যায় পদ ফাঁকা থাকার হারটি প্রায় একই রকমের। যেমন সরকারি কর্মচারীদের পরিসংখ্যান-২০২২–এর তথ্য বলছে, তখনও সরকারি চাকরিতে অনুমোদিত পদের প্রায় ২৬ শতাংশ পদ শূন্য ছিল, যা সংখ্যায় প্রায় ৫ লাখ।

সরকারি চাকরিতে ২০১৮ সালে ৩ লাখ ৯৩ হাজার ২৪৭টি, ২০১৯ সালে ৩ লাখ ৮৭ হাজার ৩৩৮টি, ২০২০ সালে ৩ লাখ ৮০ হাজার ৯৫৫ এবং ২০২১ সালে ৩ লাখ ৫৮ হাজার ১২৫টি, ২০২২ সালে ৪ লাখ ৮৯ হাজার ৯৭৬টি এবং ২০২৩ সালে ৪ লাখ ৭৩ হাজার একটি পদ ফাঁকা ছিল।
 

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ ফাঁকা: জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়
  • সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ ফাঁকা
  • শাবিপ্রবিতে প্রথম বর্ষের ক্লাস শুরু ৭ জুলাই
  • ন্যাশনাল হাউজিংয়ের ১০ শতাংশ লভ্যাংশ ঘোষণা
  • দ্বিতীয় ধাপে জগন্নাথের ৫০০ ছাত্রের আবাসনের ব্যবস্থা করবে আস-সুন্নাহ ফাউন্ডেশন
  • সিটি ব্যাংক ২৫ শতাংশ লভ্যাংশ দেবে
  • ঢাবিতে নবীনদের আবাসন সংকট নিরসনে ছাত্রশিবিরের ৪ দাবি
  • জামিন নামঞ্জুর, কারাগারে সাবেক সিইসি
  • কোহলি, রোনালদো, মেসি—প্রতিটি ইনস্টাগ্রাম পোস্টে কে কত টাকা পান
  • যমুনা ব্যাংকের ২৪ শতাংশ লভ্যাংশ অনুমোদন