আন্দোলন, সংগ্রামে বরাবরই প্রেরণা জুগিয়েছে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের গান। সবশেষ ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে অনুপ্রেরণায়ও ছিলেন নজরুল। তাঁর উদ্দীপনামূলক ১০টি গান নিয়ে অ্যালবাম প্রকাশের উদ্যোগ নিয়েছে কবি নজরুল ইনস্টিটিউট। অ্যালবামের প্রকাশনা উপলক্ষে ৩০ মে একটি কনসার্টেরও আয়োজন করা হয়েছে। মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে আয়োজিত এই কনসার্টে গাইবে ১০টি ব্যান্ড।

অ্যালবামটিতে অংশ নেবে ওয়ারফেজ, সোলস, দলছুট, আর্ক, শিরোনামহীন, ডিফারেন্ট টাচ, এমএনবি, রেবেল, ব্ল্যাক ও এফ মাইনর ব্যান্ড।

গাইছে ওয়ারফেজ। ছবি: আকাশ দে.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: নজর ল

এছাড়াও পড়ুন:

ঋতুপর্ণাদের সামনে বিশ্বকাপ খেলার হাতছানি

ইতিহাস গড়েছে বাংলাদেশ নারী ফুটবল দল! প্রথমবারের মতো এএফসি নারী এশিয়ান কাপের চূড়ান্ত পর্বে জায়গা করে নিয়েছে ঋতুপর্ণাদের দলটি। অনেকেই বলছেন, এটি বাংলাদেশের সামগ্রিক ক্রীড়াঙ্গনের অন্যতম বড় সাফল্য। র‍্যাঙ্কিংয়ে অনেক এগিয়ে থাকা স্বাগতিক মিয়ানমারকে হারিয়ে সেই ইতিহাস গড়েছে লাল-সবুজের মেয়েরা।

বাছাইপর্বে গ্রুপ 'সি'র ম্যাচে মিয়ানমারকে ২-১ গোলে হারায় বাংলাদেশ। দুই অর্ধে জোড়া গোল করেন ঋতুপর্ণা চাকমা। এর আগে বাহরাইনকে হারিয়েই দারুণ সূচনা করেছিল মেয়েরা। এরপর বাহরাইন ও তুর্কমেনিস্তানের মধ্যকার ম্যাচটি ড্র হওয়ায় এক ম্যাচ হাতে রেখেই গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হিসেবে নিশ্চিত হয় বাংলাদেশের চূড়ান্ত পর্বে জায়গা।

নারী এশিয়ান কাপের ইতিহাসে ১৯৭৫ সালে যাত্রা শুরু হলেও এবারই প্রথমবার অংশ নিচ্ছে বাংলাদেশ। তারা হবে টুর্নামেন্টের ২৩তম দল। এরই মধ্যে স্বাগতিক অস্ট্রেলিয়া, বর্তমান চ্যাম্পিয়ন চীন, রানার্সআপ দক্ষিণ কোরিয়া, এবং তৃতীয় স্থান পাওয়া জাপান ছাড়াও একটি দল জায়গা নিশ্চিত করেছে। বাকি আটটি দল উঠে আসবে বাছাইপর্ব থেকে।

২০২৬ সালের ১ থেকে ২১ মার্চ পর্যন্ত অস্ট্রেলিয়ার সিডনি, গোল্ড কোস্ট এবং পার্থের পাঁচটি ভেন্যুতে আয়োজিত হবে টুর্নামেন্ট। ২৯ জুলাই সিডনিতে অনুষ্ঠিত হবে গ্রুপ পর্বের ড্র। চূড়ান্ত ১২টি দল তিনটি গ্রুপে ভাগ হয়ে খেলবে। অস্ট্রেলিয়া ‘এ’ গ্রুপে থাকলেও বাকিদের অবস্থান নির্ধারিত হবে ফিফা র‍্যাঙ্কিংয়ের ভিত্তিতে। সম্ভবত বাংলাদেশ থাকবে চতুর্থ পটে। গ্রুপ পর্ব শেষে প্রতি গ্রুপের শীর্ষ দুই দল এবং তৃতীয় স্থানে থাকা সেরা দুটি দল কোয়ার্টার ফাইনালে উঠবে। এখান থেকেই শুরু হবে বিশ্বকাপের টিকিটের লড়াই।

২০২৬ এশিয়ান কাপ শুধুই একটি টুর্নামেন্ট নয়, এটি ২০২৭ নারী বিশ্বকাপ ও ২০২৮ অলিম্পিকের বাছাইপর্বও। ২০২৭ নারী বিশ্বকাপ হবে ব্রাজিলে, যেখানে এশিয়া থেকে সরাসরি ৬টি দল অংশ নেবে। এশিয়ান কাপের সেমিফাইনালে ওঠা চারটি দল সরাসরি যাবে বিশ্বকাপে। কোয়ার্টার ফাইনালে হেরে যাওয়া চার দল খেলবে প্লে-ইন ম্যাচ। সেখান থেকে জেতা দুটি দলও বিশ্বকাপে যাবে। যারা হারবে, তাদের জন্য থাকবে আন্তঃমহাদেশীয় প্লে-অফের আরেকটি সুযোগ।

এছাড়াও, কোয়ার্টার ফাইনালে ওঠা আটটি দল সুযোগ পাবে ২০২৮ লস অ্যাঞ্জেলেস অলিম্পিকের বাছাইপর্বে অংশ নেওয়ার। বাছাইয়ে দুই গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন পাবে অলিম্পিকের চূড়ান্ত পর্বে খেলার সুযোগ।

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • কারাগারের কর্মী থেকে ইউরোর ফুটবলার
  • ফের অ্যাকশন সিনেমায় শাকিব খান
  • ঋতুপর্ণাদের সামনে বিশ্বকাপ খেলার হাতছানি
  • নারী ফুটবল দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
  • হিলি বন্দর দিয়ে প্রথমবারের মতো ভারতে জুস রপ্তানি 
  • ইতিহাস গড়ে প্রথমবার এশিয়ান কাপে মেয়েরা
  • ইতিহাস গড়ে প্রথমবার এশিয়া কাপে মেয়েরা
  • ‘গোলাপ’-এ ফুটবে পরী-নিরবের প্রথম প্রেম!
  • চীনে প্রথমবারের মতো ফুটবল ম্যাচে অংশ নিল এআইচালিত রোবট