কারা অধিদপ্তরে বড় নিয়োগ, ১৭৪ পদে চাকরির সুযোগ
Published: 19th, May 2025 GMT
কারা অধিদপ্তরের রাজস্ব খাতভুক্ত (নন-ইউনিফর্ম) ১৫ ক্যাটাগরির ১৭৪ পদে জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীদের অনলাইনে আবেদন করতে হবে। আবেদন শুরু আজ সোমবার ১৯ মে থেকে।
১. পদের নাম: ফার্মাসিস্ট
পদসংখ্যা: ৩০
যোগ্যতা: ইনস্টিটিউট থেকে ডিপ্লোমা-ইন-ফার্মেসি সনদপ্রাপ্ত।
বেতন স্কেল: ১২,৫০০-৩০,২৩০ টাকা (গ্রেড-১১)
২.
পদসংখ্যা: ৫
যোগ্যতা: স্নাতক বা সমমান পাস
বেতন স্কেল: ১০,২০০-২৪,৬৮০ টাকা (গ্রেড ১৪)
৩. পদের নাম: সাঁট মুদ্রাক্ষরিক কাম-কম্পিউটার অপারেটর
পদসংখ্যা: ৯
যোগ্যতা: এইচএসসি বা সমমান পাস
বেতন স্কেল: ১০,২০০-২৪,৬৮০ টাকা (গ্রেড ১৪)
৪. পদের নাম: কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক
পদসংখ্যা: ১
যোগ্যতা: এইচএসসি বা সমমান পাস
বেতন স্কেল: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা (গ্রেড ১৬)
৫. পদের নাম: অফিস সহকারী
পদসংখ্যা: ১০
যোগ্যতা: এইচএসসি বা সমমান পাস
বেতন স্কেল: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা (গ্রেড ১৬)
৬. পদের নাম: কারা সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক
পদসংখ্যা: ৬৫
যোগ্যতা: এইচএসসি বা সমমান পাস
বেতন স্কেল: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা (গ্রেড ১৬)
৭. পদের নাম: অফিস সহকারী কাম বিক্রেতা (শোরুম)
পদসংখ্যা: ১
যোগ্যতা: এইচএসসি বা সমমান পাস
বেতন স্কেল: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা (গ্রেড ১৬)
৮. পদের নাম: অফিস সহকারী কাম বিক্রেতা (রেশন)
পদসংখ্যা: ১
যোগ্যতা: এইচএসসি বা সমমান পাস
বেতন স্কেল: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা (গ্রেড ১৬)
৯. পদের নাম: টাস্ক টেকার
পদসংখ্যা: ৬
যোগ্যতা: এসএসসি বা সমমান পাস
বেতন স্কেল: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা (গ্রেড ১৬)
১০. পদের নাম: গাড়িচালক
পদসংখ্যা: ১২
যোগ্যতা: এসএসসি বা সমমান পাস
বেতন স্কেল: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা (গ্রেড ১৬)
১১. পদের নাম: শিক্ষক
পদসংখ্যা: ২৬
যোগ্যতা: এইচএসসি বা সমমান পাস
বেতন স্কেল: ৯,০০০-২১,৮০০ টাকা (গ্রেড ১৭)
১২. পদের নাম: ক্যাশিয়ার
পদসংখ্যা: ১
যোগ্যতা: বাণিজ্যে এইচএসসি বা সমমান পাস
বেতন স্কেল: ৯,০০০-২১,৮০০ টাকা (গ্রেড ১৭)
১৩. পদের নাম: মাস্টার দরজি
পদসংখ্যা: ১
যোগ্যতা: এইচএসসি বা সমমান পাস
বেতন স্কেল: ৮,৮০০-২১,৩১০ টাকা (গ্রেড ১৮)
১৪. পদের নাম: বুক বাইন্ডার ইন্সট্রাক্টর
পদসংখ্যা: ১
যোগ্যতা: এসএসসি বা সমমান পাস
বেতন স্কেল: ৮,৫০০-২০,৫৭০ টাকা (গ্রেড ১৯)
১৫. পদের নাম: ব্লাকস্মিথ
পদসংখ্যা: ৫
যোগ্যতা: এসএসসি বা সমমান পাস
বেতন স্কেল: ৮,৫০০-২০,৫৭০ টাকা (গ্রেড ১৯)
বয়স
প্রার্থীর বয়স ১৯ মে তারিখে ১৮ থেকে ৩২ বছরের মধ্যে হতে হবে। বয়সের ক্ষেত্রে কোনো অ্যাফিডেভিট গ্রহণযোগ্য নয়। বয়সের প্রমাণক হিসেবে জাতীয় পরিচয়পত্র/ জন্মনিবন্ধন সনদ (এ ক্ষেত্রে জাতীয় পরিচয়পত্র প্রাপ্তির অনলাইন আবেদনের কপি/ স্লিপ বাধ্যতামূলক) থাকতে হবে।
যেভাবে আবেদন
আগ্রহী প্রার্থীদের অনলাইনে এই ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আবেদন করতে হবে। নিয়োগসংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য জানা যাবে এই লিংকে।
আবেদন ফি
১ নম্বর পদের জন্য সার্ভিস চার্জসহ ১৬৮ টাকা, ২ থেকে ১০ নম্বর পদের জন্য ১১২ টাকা এবং ১১ থেকে ১৫ নম্বর পদের জন্য ৫৬ টাকা।
আবেদনের সময়সীমা
১৯ মে থেকে ১২ জুন পর্যন্ত।
উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: পদ র ন ম গ র ড ১৬ পদস খ য য গ যত সহক র
এছাড়াও পড়ুন:
মায়ের মরদেহ ঘরে রেখে পরীক্ষা দিচ্ছেন দুই শিক্ষার্থী
শোকে বিহ্বল স্বজনরা মরদেহ দাফনের প্রস্তুতি নিচ্ছেন। এমন অবস্থায় মায়ের মরদেহ বাড়িতে রেখে বৃহস্পতিবারের এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নিয়েছে দুই শিক্ষার্থী। হাতিয়া ডিগ্রি কলেজের অধ্যক্ষ রহিজ উদ্দিন এবং সানস্টার ইনস্টিটিউট অব টেকনিক্যাল অ্যান্ড বিএম কলেজের অধ্যক্ষ নাছির উদ্দিন এ বিষয় নিশ্চিত করেছেন।
ঘটনাটি ঘটেছে টাঙ্গাইলের সখীপুর উপজেলায়। উপজেলার হাতিয়া ডিগ্রি কলেজের শিক্ষার্থী সায়মা আক্তার এবং সানস্টার ইনস্টিটিউট অব টেকনিক্যাল অ্যান্ড বিএম কলেজের শিক্ষার্থী লাবনী আক্তারের মা মারা গেছেন।
লাবনীর মায়ের জানাজা সকাল সাড়ে ১১টায় নিজ বাড়িতে অনুষ্ঠিত হয়েছে। সায়মার মায়ের জানাজা পরীক্ষা শেষে বাড়ি ফেরার পর বাদ যোহর অনুষ্ঠিত হবে।
মা হারানো সায়মা আক্তার সখীপুর সরকারি কলেজ কেন্দ্রে এবং লাবনী আক্তার সখীপুর আবাসিক মহিলা কলেজ কেন্দ্রে থেকে এইচএসসি পরীক্ষা দিচ্ছেন। আজ সকাল সাড়ে ৯টার দিকে অশ্রুসিক্ত চোখে কেন্দ্রে আসেন তারা। সহপাঠী ও কেন্দ্রের দায়িত্বপ্রাপ্ত শিক্ষকদের সহযোগিতায় পরীক্ষায় অংশ নেয় তারা।
পরিবার ও স্থানীয় লোকজন জানান, উপজেলার হতিয়া গ্রামের মো. রায়হান মিয়ার মেয়ে সায়মা আক্তার। সায়মার মা শিল্পী আক্তার (৪০) কিডনি জনিত সমস্যার কারণে ২ জুলাই দিবাগত রাত ৩টার দিকে নিজ বাড়িতেই মারা যান। তার এক ছেলে ও এক মেয়ে।
অপরদিকে উপজেলার কচুয়া পশ্চিম পাড়া এলাকার আব্দুল মান্নান মিয়ার মেয়ে লাবনী আক্তার। তার মা সফিরন (৪৫) গতরাত সাড়ে নয়টার দিকে মারা যান। তিনি তিন মেয়ে ও এক ছেলের মা ছিলেন।
দুই বাড়িতেই চলছে মরদেহ দাফনের প্রস্তুতি। মায়ের মৃত্যুর পর সায়মা আক্তার ও লাবনী আক্তার ভেঙে পড়লেও স্বজনদের কথায় এইচএসসি পরীক্ষার কেন্দ্রে পরীক্ষা দিতে আসেন।
হাতিয়া ডিগ্রি কলেজের অধ্যক্ষ রহিজ উদ্দিন বলেন, সায়মা মেধাবী শিক্ষার্থী। তবে মায়ের লাশ বাড়িতে রেখে পরীক্ষা দিতে আসা সত্যি কষ্টদায়ক। আল্লাহ যেন তার সহায় হোন।