Samakal:
2025-05-23@11:04:15 GMT

আম রপ্তানিতে পদে পদে বাধা

Published: 23rd, May 2025 GMT

আম রপ্তানিতে পদে পদে বাধা

আম উৎপাদনকারী দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান সপ্তম। শুধু পরিমাণের দিক থেকে দেশে ফলের রাজা হয়েছে, তা নয়। অন্তত ছয়টি জেলার প্রধান বাণিজ্যিক কৃষিপণ্য এই আম। ২২টি জেলায় এখন বাণিজ্যিক ভিত্তিতে আমের চাষ হচ্ছে। এত উৎপাদনের পরও রপ্তানির তলানিতে বাংলাদেশ। রপ্তানিকারকরা বলছেন, উড়োজাহাজের ভাড়া অস্বাভাবিক বেড়ে যাওয়ার কারণে রপ্তানি কমেছে। এত বেশি দামে আম কিনতে চাচ্ছেন না বাইরের ক্রেতারা।

এ ছাড়া আম রপ্তানির ক্ষেত্রে অন্যতম সমস্যা হচ্ছে রপ্তানিযোগ্য উন্নতজাতের আমের অভাব। স্থানীয় আমের জাতগুলোর জীবনকাল কম, দ্রুত নষ্ট হয়ে যায়। মানসম্মত কৃষি পদ্ধতির চর্চা, আন্তর্জাতিক মানের প্যাকেজিংয়ের অভাব, নতুন বাজার সৃষ্টিতে সমন্বয়হীনতা এবং আন্তর্জাতিক বাজারে বাংলাদেশি আমের ব্র্যান্ডিং সংকটের কারণে রপ্তানিতে সুফল আসেনি। এ অবস্থায় সরকার আম রপ্তানি বাড়াতে নানা উদ্যোগ নেওয়ার পাশাপাশি নতুন বাজার খুঁজছে। গুণগত মান ঠিক রেখে আম উৎপাদন করে রপ্তানিতে এবার রেকর্ড গড়তে চায় কৃষি মন্ত্রণালয়। সম্প্রতি চীনের সঙ্গে সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষর হয়েছে। আগামী সপ্তাহে চীনে ৫০ হাজার টন আম রপ্তানি হবে।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, অন্য দেশের চেয়ে চীনে পরিবহন ব্যয় কম। ফলে গুণগত মান ঠিক রেখে আম উৎপাদন করতে পারলে কম পরিবহন ব্যয়ে বিশাল সম্ভাবনাময় বাজার হয়ে উঠতে পারে দেশটি।

উৎপাদনে রেকর্ড, রপ্তানিতে করুণদশা

কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, দেশে বছরে প্রায় ১৫ লাখ টন আম উৎপাদিত হয়, যার বাজারমূল্য প্রায় ১০ হাজার কোটি টাকা। চলতি মৌসুমে প্রায় ২ লাখ ৫ হাজার ৩৪ হেক্টর জমিতে ২৭ লাখ টন আমের উৎপাদন হয়েছে। ইতোমধ্যে বিভিন্ন জেলায় আম পাড়া শুরু হয়েছে। ২০১৬-১৭ অর্থবছরে ২১ লাখ ৪৩ হাজার টন আম উৎপাদন হয়েছিল। এর মধ্যে রপ্তানি হয়েছিল মাত্র ৩০৯ টন। ২০১৯-২০ সালে দেশে প্রায় ২৫ লাখ টন আম উৎপাদন হলেও রপ্তানি হয়েছে ২৮৩ টন। ২০২০-২১ অর্থবছরে আমের ফলন হয়েছিল ২৩ লাখ ৫০ হাজার ৪৯৯ টন; রপ্তানি হয় ১ হাজার ৭৫৭ টন। ২০২২-২৩ অর্থবছরে উৎপাদন ছিল ২৭ লাখ ৭ হাজার ৪৫৯ টন; রপ্তানি হয়েছে ৩ হাজার ১০০ টন। ২০২৩-২৪ অর্থবছরে উৎপাদন হয় ২৫ লাখ ৮ হাজার ৯৭৩ টন; রপ্তানি হয় ১ হাজার ৩২১ টন আম। 

রপ্তানিকারকরা বলছেন, তৈরি পোশাককে প্রাধান্য দিতে গিয়ে পচনশীল রপ্তানি পণ্যকে উপেক্ষা করা হচ্ছে। বিদেশি উড়োজাহাজগুলোকে পচনশীল রপ্তানি পণ্যের জন্য নির্দিষ্ট স্থান বরাদ্দের শর্ত সরকারই আরোপ করতে পারে। এটি করা হলে এসব পণ্য নেওয়ার ক্ষেত্রে এক ধরনের বাধ্যবাধকতা থাকত।

উড়োজাহাজের এই সুবিধার পাশাপাশি রপ্তানিকারকরা বাড়তি প্রণোদনা চান। এদিকে বাংলাদেশ ব্যাংক ২০২৪-২৫ অর্থবছরের জন্য ৪৩টি রপ্তানি পণ্যে নতুন করে প্রণোদনার হার নির্ধারণ করে দিয়েছে। এর মধ্যে ফলমূলসহ কৃষিপণ্যও রয়েছে। প্রণোদনার নতুন হার নির্ধারণ করা হয়েছে ১০ শতাংশ, যা গত বছরের ফেব্রুয়ারিতে ছিল ১৫ শতাংশ।

ঢাকা-লন্ডন রুটে গত বছরের ফেব্রুয়ারিতে ভাড়া ছিল কেজিতে ১৮৪ থেকে ২৪৩ টাকা, যা বেড়ে বর্তমানে ৪৮৬ টাকা। একইভাবে কানাডায় আম পরিবহনে প্রতি কেজিতে ৩৩৩ থেকে বেড়ে ভাড়া দাঁড়িয়েছে ৬২৫ টাকায়। বর্তমানে প্রতি কেজি ফল পাঠাতে ইউরোপে ৩৫০-৩৮০ টাকা এবং মধ্যপ্রাচ্যে ২০০-২২০ টাকা ভাড়া দিতে হয়। 

আম রপ্তানিকারক ও গ্লোবাল ট্রেড লিঙ্কের স্বত্বাধিকারী রাজিয়া সুলতানা বলেন, ভারত, ফিলিপাইন, থাইল্যান্ডের মতো দেশগুলো আম রপ্তানিতে আলাদা কার্গো ফ্লাইট ব্যবহার করে, অথচ বাংলাদেশ নির্ভর করে যাত্রীবাহী বিমানের ওপর।  প্যাকিং হাউস করা হয়েছে শ্যামপুরে, পণ্য পাঠাতে হয় বিমানবন্দর থেকে। অথচ দুটো একই জায়গায় হওয়া প্রয়োজন ছিল। এতে খরচ কমত। 

চীনকে আম রপ্তানির নতুন গন্তব্য বানাতে চায় বাংলাদেশ

অন্য দেশে যখন বিমান ভাড়া বেশি, তখন চীনে ফল পাঠাতে ভাড়া দিতে হয় অনেক কম; কেজিতে ৭০-৮৫ টাকা। প্রধান উপদেষ্টা ড.

মুহাম্মদ ইউনূসের সাম্প্রতিক চীন সফরে আম রপ্তানি নিয়ে আগ্রহ প্রকাশ করে ঢাকা। এর পরিপ্রেক্ষিতে ইতিবাচক মনোভাব প্রকাশ করে চীনও। 

গত ২৮ এপ্রিল চাঁপাইনবাবগঞ্জের নাচোল উপজেলার কেন্দুয়া ঘাসুড়া এলাকার একটি রপ্তানিযোগ্য আমবাগান পরিদর্শন করেন চীনের রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন। তখন তিনি বলেছিলেন, ইতোমধ্যে দুই দেশের মধ্যে এমওইউ স্বাক্ষরিত হয়েছে। চীন বাংলাদেশ থেকে রপ্তানিযোগ্য কমপক্ষে ১৫ লাখ টন আম নিতে আগ্রহী। 

এদিকে গত বুধবার প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠক শেষে ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে সংবাদ সম্মেলনে কৃষি সচিব ড. মোহাম্মদ এমদাদ উল্লাহ মিয়ান বলেন, আগামী ২৮ মে চীনে প্রথমবারের মতো প্রায় ৫০ টন আম রপ্তানি করবে বাংলাদেশ। দেশভিত্তিক পরিসংখ্যান বিশ্লেষণ করে কীভাবে আমের রপ্তানি বাড়ানো যায়, সে বিষয়ে পরিকল্পনা করা হচ্ছে। বিমান ভাড়া কমানোর লক্ষ্যে কার্গো বিমান ব্যবস্থার বিষয়ে সিভিল এভিয়েশনের সঙ্গে আলোচনা চলছে। 

আম রপ্তানি বাড়াতে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর (ডিএই) ২০২২ সালের জুলাই থেকে পাঁচ বছর মেয়াদি ‘রপ্তানিযোগ্য আম উৎপাদন প্রকল্প’ বাস্তবায়ন করছে। এ প্রকল্পের পরিচালক মোহাম্মদ আরিফুর রহমান বলেন, কৃষকদের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ হচ্ছে। এ বছর এখন পর্যন্ত আম রপ্তা‌নিতে কোনো প্রতিবন্ধকতা নেই। 

রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর ভাইস চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেন বলেন, চীনে ১ লাখ ২০ হাজার টন আম রপ্তানির উদ্যোগ নিচ্ছে সরকার। চাঁপাইনবাবগঞ্জে ১০টি হট ওয়াটার ট্রিটমেন্ট প্লান্ট স্থাপন হবে। ‘ম্যাংগো বোর্ড’ গঠন, নীতিমালা প্রণয়ন, আধুনিক প্রসেসিং সুবিধা, কৃষকের জন্য স্বল্পমূল্যে সোলার প্যানেল বিতরণ, রাজশাহী বিমানবন্দর থেকে কার্গো সুবিধা চালু, কৃষি ইপিজেড গঠন, প্যাকিং হাউস, হট ওয়াটার ট্রিটমেন্ট প্লান্ট স্থাপনসহ আম থেকে প্রক্রিয়াজাত পণ্য রপ্তানিতে উদ্যোক্তাদের সহায়তা দেওয়া হবে।

কাতারে ফল রপ্তানিতে বাধা কাটছে

আম রপ্তানি বাড়ানোর ক্ষেত্রে সম্ভাবনা দেখাচ্ছে মধ্যপ্রাচ্যের দেশ। সেই লক্ষ্যে আগামী ২৫ জুন সপ্তাহব্যাপী কাতারের রাজধানী দোহারের বাণিজ্য এলাকা খ্যাত সুক ওয়াকিফে ফলমেলার আয়োজন করেছে বাংলাদেশ দূতাবাস। এতে বাংলাদেশি আম, লিচু ও কাঁঠাল নিয়ে হাজির হবে ৬০টি স্টল। মেলা আয়োজনে সহযোগী পার্টনার হিসেবে বাংলাদেশে কাজ করছে এম্পিরিক রিসার্চ লিমিটেড। 

এম্পিরিক রিসার্চের নির্বাহী পরিচালক সোহেল রানা বলেন, মেলার মাধ্যমে কাতারের সঙ্গে আমসহ অন্য কৃষিপণ্য রপ্তানির নতুন দিগন্ত উন্মোচন হবে। মেলায় কাতারের স্বনামধন্য সব প্রতিষ্ঠান আসবে। ফলে দেশের ব্যবসায়ীদের সেখানকার ক্রেতাদের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ স্থাপন হবে।

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: ল খ টন আম আম উৎপ দ ম হ ম মদ টন আম র

এছাড়াও পড়ুন:

ভারতের বিধিনিষেধে আখাউড়া স্থলবন্দরে রপ্তানি কমেছে ৪০%

ছয় ধরনের পণ্য আমদানিতে ভারতের বিধিনিষেধে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া স্থলবন্দরে রপ্তানি ৪০ শতাংশ কমেছে। লোকসানের মুখে বন্দরের রপ্তানি ব্যবসা। এতে প্রতিদিন বন্দরে ৪০ লাখ টাকার লোকসান হচ্ছে। গত পাঁচ দিনে দুই কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে। বন্দরে আগের মতো আর কর্মব্যস্ততা নেই।

ব্যবসায়ীদের ভাষ্য, ভারতের নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার না হলে স্থলবন্দরের রপ্তানি ব্যবসা বিরাট হুমকির মুখে পড়ার আশঙ্কা রয়েছে। গত দুই অর্থবছর বন্দর দিয়ে ৮৮০ কোটি টাকার পণ্য ভারতে রপ্তানি করা হয়েছে।

আখাউড়া স্থলবন্দরের শুল্ক স্টেশন সূত্রে জানা গেছে, বিধিনিষেধ আরোপ করা পণ্যের কোনো গাড়ি এখন পর্যন্ত বন্দরে আসেনি। তবে ভারতের নিষিদ্ধের প্রজ্ঞাপনের কারণে বন্দরে ৪০ শতাংশ রপ্তানি কমেছে।

গত শনিবার স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশের ছয় ধরনের পণ্য আমদানির বিষয়ে বিধিনিষেধ আরোপ করেছে ভারত। প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়েছে যে তৈরি পোশাক; ফল, ফলের স্বাদযুক্ত পানীয় ও কোমল পানীয়; প্রক্রিয়াজাত খাদ্য; প্লাস্টিক পণ্য; সুতা ও সুতার উপজাত এবং আসবাব রপ্তানি করা যাবে না। নিষিদ্ধ করা পণ্যের মধ্যে তৈরি পোশাক ও কাঠের আসবাব বাদে বাকি সব ধরনের পণ্য আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে ভারতে রপ্তানি করা হয়। এই বন্দর দিয়ে ভারতের উত্তর–পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্য ত্রিপুরার আগতলায় পণ্য যায়।

আখাউড়া স্থলবন্দরের ব্যবসায়ী ও সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশন সূত্রে জানা গেছে, বন্দর দিয়ে একেক দিন একেক ধরনের পণ্য রপ্তানি হয়। সে হিসেবে বিস্কুট প্রতিদিন গড়ে ৩ থেকে ৫ টন ও মাসে ১০ থেকে ১৫ টন; কোমল পানীয় প্রতিদিন গড়ে ৩ থেকে ৪ টন ও মাসে গড়ে ১০০ টন; প্লাস্টিকের পণ্য আড়াই থেকে তিন টন ও মাসে ৭০ টন; প্লাস্টিকের দরজা মাসে গড়ে ২০ গাড়িতে ৪০ টন, প্লাস্টিকের পাইপ মাসে গড়ে ৮-১০ গাড়িতে ২৫ থেকে ৩০ টন এবং মাসে ৩০ থেকে ৪০ গাড়িতে ১৩৫ থেকে ১৮০ টন সুতা আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে ভারতে রপ্তানি করেন ব্যবসায়ীরা।

প্রাণ-আরএফএল গ্রুপের পণ্য ভারতে বেশি রপ্তানি করেন আখাউড়া স্থলবন্দরের ব্যবসায়ী মেসার্স জে আর ট্রেডিং ও মেসার্স পূর্বা অ্যান্ড ব্রাদার্সের স্বত্বাধিকারী আবু সুফিয়ান। তিনি প্রথম আলোকে বলেন, ‘বিস্কুট প্রতিদিন ১০ থেকে ১৫ টন, কোমল পানীয় জুস মাসে ৭০ থেকে ৮০ টন, প্লাস্টিকের পণ্য মাসে ৪০ থেকে ৫০ টন, প্লাস্টিকের দরজা মাসে ১৬ থেকে ১৮ টন, প্লাস্টিকের পাইপ মাসে দুই থেকে আড়াই টন এবং ১৩৫ থেকে ১৮০ টন সুতা ভারতে রপ্তানি করি। এখন সব বন্ধ।’

স্থলবন্দর সূত্রে জানা গেছে, আখাউড়া স্থলবন্দর দেশের প্রধান রপ্তানিমুখী বন্দর। সিমেন্ট, তাজা মাছ, শুঁটকি মাছ, পাথর, বর্জ্য তুলা, আমের পানীয়, প্লাস্টিকের আসবাব, মেলামাইন সামগ্রী, পিভিসি পাইপ ও দরজা, থ্রেসিং মেশিন ও ডিফরমেট বার জাতীয় পণ্য রপ্তানি করা হয়। গত ২০২৩-২০২৪ অর্থবছরে ৪২৯ কোটি টাকার ৫৪ হাজার ৪৪২ টন পণ্য এবং ২০২৪-২০২৫ অর্থবছরে ৪৫৩ কোটি টাকার ৩৮ হাজার ৮৮৭ টন পণ্য রপ্তানি হয়েছে।

মিতু এন্টারপ্রাইজের স্বত্বাধিকারী ও আখাউড়া স্থলবন্দর সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সহসভাপতি নিছার উদ্দিন ভূঁইয়া প্রথম আলোকে বলেন, ভারতের বিধিনিষেধের কারণে রপ্তানি বাণিজ্য সম্পূর্ণ বন্ধ হয়ে যাবে। প্রতিদিন গড়ে ৩০ থেকে ৪০ লাখ টাকার লোকসান হচ্ছে।

এদিকে রাজস্ব খাত সংস্কার নিয়ে জারি করা অধ্যাদেশের বিরোধিতা করে আন্দোলন করছেন জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। কলম বিরতিসহ নানা কর্মসূচি দিচ্ছেন তাঁরা। রপ্তানিমুখী কার্যক্রম এই আন্দোলন তথা কর্মসূচির আওতাভুক্ত নয়। তাই এর কোনো প্রভাব পড়ছে না।

আখাউড়া স্থলবন্দরের শুল্ক স্টেশনের রাজস্ব কর্মকর্তা মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম প্রথম আলোকে বলেন, বন্দরের আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম আন্দোলনের আওতামুক্ত। বন্দরের কার্যক্রমে স্বাভাবিক আছে এবং কোনো প্রভাব পড়ছে না।

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • প্রবাসী আয়ে শীর্ষে এখন যুক্তরাষ্ট্র, করারোপের ঘোষণায় বেড়েছে দুশ্চিন্তা
  • কাঁচা চামড়া নিতে চীনকে অনুরোধ করবে বাংলাদেশ
  • কোরবানির পশুর চামড়ার দাম নির্ধারণ হবে আগামী রোববার
  • সরকারি চাকরিজীবিদের মহার্ঘ ভাতার নীতিগত অনুমোদন
  • অর্থ ছাড় ও বিল দাখিলের সময় বেঁধে দেওয়া হলো
  • ভারতের বিধিনিষেধে আখাউড়া স্থলবন্দরে রপ্তানি কমেছে ৪০%
  • অন্তর্বর্তী সরকার কেন পুরোনো পথে হাঁটবে
  • ওয়েজবোর্ড ও মহার্ঘ ভাতা ঘোষণার দাবি ডিইউজের, ঈদে ছুটি ৬ দিন দিতে নোয়াবকে চিঠি
  • চা রপ্তানির বাজারে বড় ব্র্যান্ড ‘সিলন’