ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর ছেলে ক্রিস্টিয়ানো জুনিয়র প্রথমবার পর্তুগালের বয়সভিত্তিক দলে ডাক পেয়েছে। আগামী জুনে ১৫ বছর পূর্ণ হবে ক্রিস্টিয়ানো জুনিয়রের। তার আগে পর্তুগাল অনূর্ধ্ব-১৫ দলে ডাক পেয়েছে সে।

ক্রিস্টিয়ানো জুনিয়র রিয়াল মাদ্রিদের একাডেমিতে খেলেছে। তবে সিআরসেভেন জুভেন্টাসে যাওয়ার পর আলোয় আসে জুনিয়র। সেখানে বয়সভিত্তিক দলে আলো কাড়ে সে। এরপর ম্যানচেস্টার ঘুরে রোনালদো সৌদি আরবের ক্লাব আল নাসরে খেলছেন।

ক্রিস্টিয়ানো জুনিয়রও আছে আল নাসরের একাডেমিতে। সেখানে প্রতিভার স্বাক্ষর রাখায় তাকে পর্তুগালের অনূর্ধ্ব-১৫ দলে নেওয়া হয়েছে। এর মধ্য দিয়ে একটি বিষয় মোটামুটি নিশ্চিত হলো, কখনো শীর্ষ পর্যায়ের ফুটবল খেলে জাতীয় দলে খেলার যোগ্যতা অর্জন করলে পর্তুগালের হয়ে খেলবে সে।

ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো জুনিয়রের পাঁচ দেশের হয়ে ফুটবল খেলার যোগ্যতা আছে। সে চাইলে পর্তুগালের পাশাপাশি ইংল্যান্ড, স্পেন, যুক্তরাষ্ট্র ও কেপ ভার্দের হয়ে খেলতে পারবে। রোনালদোর ছেলে হলেও জর্জিনা রদ্রিগুয়েজের সন্তান নয় ক্রিস্টিয়ানো জুনিয়র। যে কারণে আর্জেন্টিনার হয়ে খেলতে পারবে না সে।

ছেলের প্রথমবার পর্তুগাল দলে ডাক পাওয়ায় বেজায় খুশি ৪০ বছর বয়সেও পর্তুগাল জাতীয় দলের হয়ে খেলা যাওয়া রোনালদো। এক পোস্টে তিনি লিখেছেন, ‘আমি তোমাকে নিয়ে গর্বিত, বাবা।’ এর আগে রোনালদো তার ছেলের সঙ্গে সুযোগ হলে খেলতে চান বলে উল্লেখ করেছিলেন, ‘আমি তার সঙ্গে খেলতে পছন্দ করবো। আমি এই স্বপ্নে ঘুম নষ্ট করছি না, তবে এটা হলে ভালোই লাগবে। সবকিছু নির্ভর জুনিয়র কেমন খেলছে তার ওপর।’    

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: পর ত গ ল র

এছাড়াও পড়ুন:

বিশ্বের যেকোনো প্রান্ত থেকেই প্রবাসীরা ভোট দিতে পারবেন: সিইসি

বিশ্বের যেকোনো প্রান্ত থেকেই প্রবাসী বাংলাদেশিরা প্রথমবারের মতো ভোট দেওয়ার সুযোগ পাবেন বলে জানিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন। 

মঙ্গলবার (৩০ সেপ্টেম্বর) রাতে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) অফিসিয়াল ইউটিউব চ্যানেলে দেওয়া এক ভিডিও বার্তায় তিনি একথা বলেন।

সিইসি বলেন, “এই উদ্যোগ দেশের গণতান্ত্রিক অভিযাত্রায় এক ঐতিহাসিক মাইলফলক।”

সিইসি জানান, প্রবাসীদের ভোটগ্রহণ প্রক্রিয়া সহজ করতে খুব শিগগিরই ‘Postal Vote BD’ নামের একটি মোবাইল অ্যাপ চালু করা হবে। এই অ্যাপের মাধ্যমে প্রবাসীরা "আউট অব কান্ট্রি ভোটিং" -এ রেজিস্ট্রেশন করতে পারবেন।

রেজিস্ট্রেশন করতে যা লাগবে: জাতীয় পরিচয়পত্র (NID),পাসপোর্টের বিবরণ, প্রবাসে বর্তমান ঠিকানা, ফেস আইডেন্টিফিকেশন ও লাইভনেস ডিটেকশন সম্পন্ন করতে হবে।
অ্যাপটিতে একটি নির্দেশনামূলক ভিডিও থাকবে, যেখানে প্রতিটি ধাপে করণীয় বিস্তারিতভাবে দেখানো হবে।

ভোট প্রদান প্রক্রিয়া: রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন হলে ইসি থেকে প্রবাসীর ঠিকানায় ব্যালট পেপার ও ফেরত পাঠানোর খাম পাঠানো হবে। ভোটার ব্যালটে ভোট দিয়ে সেটি নির্দিষ্ট ঠিকানায় ডাকযোগে পাঠাবেন।  নির্ধারিত সময়ের মধ্যে ব্যালট ইসিতে পৌঁছালেই ভোট গণনায় অন্তর্ভুক্ত হবে।

এ উদ্যোগ সফল করার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, “এই উদ্যোগ প্রবাসীদের অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনে যুক্ত হওয়ার পথ খুলে দিচ্ছে। প্রথমবারের মতো এ ধরনের পদক্ষেপ আমাদের গণতান্ত্রিক অগ্রযাত্রায় এক ঐতিহাসিক সূচনা। আসুন, সকলে মিলে এই উদ্যোগ সফল করি।”

ঢাকা/ এএএম/ইভা 

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • হলান্ডের জোড়া গোল তবু মোনাকোয় আটকে গেল সিটি, আর্সেনালের জয়
  • মাধ্যমিক পেরোনো কড়া সম্প্রদায়ের প্রথম নারী গীতা, উচ্চমাধ্যমিকে পাশে দাঁড়াল প্রশাসন
  • বিশ্বের যেকোনো প্রান্ত থেকেই প্রবাসীরা ভোট দিতে পারবেন: সিইসি