জুলাই অভ্যুত্থানে পোশাক শ্রমিক হত্যা মামলায় নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র ও জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি সেলিনা হায়াৎ আইভীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল শুক্রবার ভোরে নারায়ণগঞ্জ শহরের দেওভোগ এলাকার নিজ বাসভবন থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।

পুলিশ নারায়ণগঞ্জের সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হাজির করলে শুনানি শেষে বিচারক আইভীকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন। পরে দুপুরে তাঁকে গাজীপুরের কাশিমপুর মহিলা কেন্দ্রীয় কারাগারে নেওয়া হয় বলে জানান জ্যেষ্ঠ জেল সুপার কাওয়ালিন নাহার।

পুলিশ জানায়, আইভীর বিরুদ্ধে সিদ্ধিরগঞ্জ থানায় চারটি ও ফতুল্লা থানায় একটি হত্যা মামলা রয়েছে। সিদ্ধিরগঞ্জ থানায় গত বছর জুলাইয়ের ছাত্র আন্দোলনে গুলিতে পোশাক শ্রমিক মিনারুল ইসলাম হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার করে আদালতের মাধ্যমে তাঁকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
এর আগে বৃহস্পতিবার রাত ১১টার দিকে গ্রেপ্তারের জন্য আইভীর বাসভবনে যায় পুলিশ। খবর পেয়ে হাজারো নেতাকর্মী ও সমর্থক বাড়ির সামনে অবস্থান নেন। স্থানীয় মসজিদের মাইকে ঘোষণা দিয়েও লোক জড়ো করা হয়। আইভীর বাড়িগামী পথগুলোতে বাঁশ, বালু, আসবাব ফেলে প্রতিবন্ধকতা তৈরি করে তারা। গ্রেপ্তারের বিষয়ে পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ফোন করে তাঁর সহযোগিতা চান। এ সময় আইভী তাদের জানান, গ্রেপ্তার হতে তিনি প্রস্তুত। তবে তা সূর্যের আলো ফোটার পরে।

এর পর পুলিশ অপেক্ষা করে। সঙ্গে বাড়ি ঘিরে নেতাকর্মী ও সমর্থকরা রাতভর অবস্থান করেন। প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী গতকাল ভোর পৌনে ৬টার দিকে আইভী বাড়ি থেকে বের হয়ে পুলিশের কাছে আসেন। এ সময় তিনি বলেন, ‘গ্রেপ্তার করতে এসে পুলিশ আমাকে কোনো ওয়ারেন্ট দেখাতে পারেনি। তার পরও আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হওয়ায় আমি যাচ্ছি। রাতে পুলিশকে অপেক্ষা করানোর জন্য আমি দুঃখ প্রকাশ করছি।’
আইভী বলেন, ‘জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু’ বলা কোনো অপরাধ হলে, আমি অপরাধী হতে চাই। জয় বাংলা বলায় বিচার হলে হবে। আমি বাড়িতেই ছিলাম, কখনও পালাইনি। তাহলে এভাবে কেন গ্রেপ্তার করতে হলো? প্রশ্ন রেখে সাবেক এ মেয়র বলেন, ‘আমি কি জুলুমবাজ? আমি কি হত্যা করেছি? আমি কি চাঁদাবাজি করেছি? ২১ বছর জনগণকে সেবা দিয়েছি। কেউ বলতে পারবে না নারায়ণগঞ্জ শহরে কোনো বিরোধী নেতাকর্মীকে আঘাত করেছি। যখন নারায়ণগঞ্জবাসী একেবারে চুপ ছিল, কেউ কথা বলেনি, আমি আওয়াজ তুলেছি। অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করা শিখিয়েছি। তাহলে কোন ষড়যন্ত্রে, কার স্বার্থে আমাকে গ্রেপ্তার করা হলো?’

আইভীকে পুলিশ নিয়ে যাওয়ার সময় নেতাকর্মী ও সমর্থকরা ‘দলমত বুঝি না, আইভী ছাড়া চিনি না’ স্লোগান দেয়। এক পর্যায়ে নগরীর গলাচিপা মোড় পার হওয়ার সময় আইভীকে বহনকারী পুলিশের গাড়িবহর লক্ষ্য করে ককটেল হামলা হয়। পরে তাঁর অনুসারীদের ওপর হামলার ঘটনা ঘটে। এতে পুলিশসহ অন্তত পাঁচজন আহত হন।
যুবদল নেতা মাজহারুল ইসলাম জোসেফের নেতৃত্বে এ হামলার অভিযোগ করা হয়। এ সময় দু’পক্ষের মধ্যে কিছুক্ষণ ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া হয়। পরে আইভী সমর্থকরা ছত্রভঙ্গ হয়ে যায়। অভিযোগ অস্বীকার করে মহানগর বিএনপির সদস্য সচিব আবু আল ইউসুফ খান টিপু বলেন, আইভীর সমর্থকরা রাস্তা আটকে গ্রেপ্তারে কেন বাধা দিলেন? যারা রাস্তা আটকে রেখেছিল এবং হামলা করেছে, তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে পুলিশের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি।
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অপরাধ) তারেক আল মেহেদি বলেন, ‘সিদ্ধিরগঞ্জ থানায় পোশাক শ্রমিক মিনারুল হত্যা মামলায় আইভীকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।’ গাড়িবহরে হামলার বিষয়ে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক অঞ্চল) হাসিনুজ্জামান জানান, হামলার ঘটনা তদন্ত করে জড়িতদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে। হামলা হলেও আইভীকে নিরাপদে আদালতে নেওয়া হয়।

রাজধানীতে পাঁচ নেতা গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগ, এর অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের পাঁচ নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ। বৃহস্পতিবার রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে পল্লবী থানা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি ও সাবেক এমপি ইলিয়াস মোল্লার সহযোগী রমজান আলী সিটু, মোহাম্মদপুর থানা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সহসভাপতি মো.

আলমগীর, গুলশান থানা ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক রাসেল ওরফে রাসেল আল জোবায়ের, ঢাকা মহানগরের ৬৬ নম্বর ওয়ার্ড যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মেহেদী হাসান ও কুমিল্লার ধামঘর ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান এবং মুরাদনগর আসনের সাবেক এমপির এপিএস আব্দুল কাদেরকে গ্রেপ্তার করা হয়।

বিএনপি নেতার বাড়ি থেকে লিটনের এপিএস গ্রেপ্তার
রাজশাহী সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র ও আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য এ এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস আবদুল ওয়াহেদ খান টিটুকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। শুক্রবার নওগাঁর বদলগাছী উপজেলার ১ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির সাধারণ সম্পাদক সাগর চৌধুরীর বাড়ি থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় সাগরকেও হেফাজতে নেয় পুলিশ। টিটু রাজশাহী মহানগর স্বেচ্ছাসেবক লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক।
এদিন পৃথক অভিযানে বদলগাছীর বিভিন্ন এলাকা থেকে আওয়ামী লীগ ও যুবলীগের তিন নেতাকর্মীকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। এর আগে বৃহস্পতিবার রাতে সাবেক শিল্প প্রতিমন্ত্রী ও রাজশাহী-১ আসনের সাবেক এমপি ওমর ফারুক চৌধুরীর অঘোষিত ‘বডিগার্ড’ কাউসার আহমেদ বাবুকে গ্রেপ্তার করা হয়।

বিভিন্ন স্থানে গ্রেপ্তার ৪৮
বৃহস্পতিবার রাতে চাঁপাইনবাবগঞ্জে অভিযান চালিয়ে ১৩ জনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। তাদের মধ্যে রয়েছেন– নাচোল পৌরসভার সাবেক মেয়র ও পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি আব্দুর রশিদ খান ঝালু, সাবেক ডিআইজি সৈয়দ নুরুল ইসলামের সাবেক দেহরক্ষী আল মামুন, নাচোল উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক তারিক আলী ও জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি রুহুল আমিনের ঘনিষ্ঠ হাম্মাদ আলী।

পাবনার চাটমোহরে অভিযান চালিয়ে বিস্ফোরক মামলায় আওয়ামী লীগ, এর অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের ৯ নেতাকর্মীকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
বৃহস্পতিবার রাতে সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়ার পূর্ণিমাগাঁতী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক জালাল উদ্দিনকে গ্রেপ্তার করা হয়। বগুড়ার সোনাতলা মহিলা আওয়ামী লীগের সভাপতি জান্নাতুল ফেরদৌসি রুম্পা ও তাঁর স্বামী নাজমুল মাহমুদ তুহিনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গাইবান্ধা জেলা আওয়ামী লীগের আইনবিষয়ক সম্পাদক ফারুক আহমেদ প্রিন্স গ্রেপ্তার হয়েছেন।
নড়াইলে দুই ইউপি চেয়ারম্যানসহ আওয়ামী লীগ, এর সহযোগী সংগঠনের চারজনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। রাজবাড়ী থেকে গতকাল তিন আওয়ামী লীগ নেতাকে গ্রেপ্তার করা হয়। তারা হলেন– জেলা আওয়ামী লীগের যুব ও ক্রীড়া সম্পাদক আবু হাসান, উপপ্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক আমজাদ হোসেন এবং পাংশার কলিমহর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি আমিরুল ইসলাম। ফরিদপুরের সালথা থেকে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা কামাল হোসেন ও হেমায়েত হোসেনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।

পটুয়াখালীর দশমিনা থেকে বৃহস্পতিবার রাতে আওয়ামী লীগের চার নেতাকর্মী এবং ভোলার মনপুরা উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি শামসুদ্দিন সাগরকে গতকাল গ্রেপ্তার করে পুলিশ।  বৃহস্পতিবার রাতে পিরোজপুরের ইন্দুরকানী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক কামরুল ইসলাম ইব্রাহিম ও উপজেলা যুবলীগের সদস্য রাসেল হাওলাদারকে গ্রেপ্তার করা হয়।
কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহসভাপতি জহিরুল ইসলাম সেলিমকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল লক্ষ্মীপুরের কমলনগরের চরফলকন ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি আবদুল ওয়াহেদকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। নেত্রকোনার মোহনগঞ্জ থেকে আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের চার নেতা এবং ময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জ পৌর ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক রবিউল আলম শরীফকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
(প্রতিবেদনে তথ্য দিয়েছেন সংশ্লিষ্ট ব্যুরো, প্রতিনিধি ও সংবাদদাতা)

 

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: গ র প ত র কর ছ ন র য়ণগঞ জ র ল ইসল ম সমর থকর ন ত কর ম ন আওয় ম স গঠন র উপজ ল আইভ র গতক ল আইভ ক সহয গ এ সময়

এছাড়াও পড়ুন:

কদম রসুল সেতুর পশ্চিমাংশের মুখ পরিবর্তনের দাবিতে ১৩ প্রতিষ্ঠানের স্মারকলিপি 

শীতলক্ষ্যা নদীর পূর্ব ও পশ্চিম পাড়কে সংযুক্ত করতে প্রস্তাবিত কদম রসুর সেতুর পশ্চিমাংশের মুখটি পরিবর্তনের দাবিতে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা বরাবর স্মারকলিপি প্রদান করেছে কালীর বাজার ও দিগুবাবুর বাজার এলাকার ১৩ টি ব্যবসায়ী, ধর্মীয় ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান।

বুধবার (৬ আগস্ট) সকালে স্থানীয় জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম মিয়ার মাধ্যমে এ স্মরকলিপি প্রদান করা হয়।  

স্মারকলিপিতে বলা হয়, শীতলক্ষ্যা নদীর পূর্ব ও পশ্চিম পাড়কে সংযুক্ত করার প্রয়োজনে এর উপর কদম রসুলসেতু নির্মাণের সংবাদটিতে আমারা আনন্দিত এবং পাশাপাশি উদ্বিগ্ন।

কদম রসুল সেতুটির প্রকল্প নকশায় আমরা দেখতে পাই এর পশ্চিমাংশের মুখটি শহরের অত্যন্ত ব্যস্ততম সড়ক ফলপট্টি এলাকায় নারায়ণগঞ্জ কলেজের সামনে এসে নেমেছে।

এইটি এভাবে বাস্তবায়িত হলে তা আমাদের ও নারায়ণগঞ্জের মানুষের জন্য একটি ভয়াবহ দুর্ভোগের কারণ হবে বলে আমরা মনে করি। এমনিতে এক-নং রেল গেট থেকে পুরো সিরাজ উদদ্দৌলা সড়কটিতে সব সময় অস্বাভাবিক ট্র্যফিক জ্যাম থাকে।

এখানে শহরের একটি গুরুত্বপূর্ণ বড় স্কুল নারায়ণগঞ্জ হাই স্কুল, পাশে নারায়ণগঞ্জ কলেজ, এর সাথে শহরের দুইটি বৃহত্তর বাজার দিগুবাবু বাজার ও কালীর বাজারে প্রদেশের মুখ।

বড় বিষয় জায়গাটি যেমনি শহরের রেলস্টেশন, বাস টার্মিনাল ও লঞ্চঘাটের সংযোগ সড়ক আবার দেশের বৃহত্তকর রঙ ও সুতার বাজার টানবাজারে প্রবেশেরও গুরুত্বপূর্ণ সড়ক। যার ফলে এখানে প্রতিনিয়ত ভয়াবহ যানজট লেগে থাকে।

সর্বোপরি এই সড়কেই একটি রেলক্রসিং থাকাতে বিভিন্ন সময় এখানে দুর্ঘটনায় মৃত্যুর ঘটনাও ঘটেছে। এমনি একটি ব্যস্ততম সড়কে কদম রসুল সেতুর মুখ যদি যুক্ত হয় তা হলে সে সেতু থেকে যানবাহন সড়কে নামার ক্ষেত্রে যেমনি সংকটে পড়বে অন্যদিকে এই পুরো এলাকাটিই সম্পূর্ণ ব্যবহার অনুপযোগী হয়ে পড়বে।  

আমরা অতি দ্রুত এই সেতুটির পশ্চিমাংশের মুখটি পরিবর্তনের দাবি জানাচ্ছি। অপরিকল্পিত উন্নয়ন জনদুর্ভোগ বৃদ্ধি করা ছাড়া কোন সুফল বয়ে আনে না। যেনতেন ভাবে প্রকল্প সম্পন্ন করে নারায়ণগঞ্জের মানুষের দুর্ভোগ আরও বৃদ্ধি না করার জন্য আমরা আপনার যথাযথ হস্তক্ষেপ কামনা করছি।  

স্মারকলিপি প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানগুলো হচ্ছে কালীর বাজার কমিটি, নারায়ণগঞ্জ কলেজ, আবদুল্লাহ (র.) মাজার ও মসজিদ, বায়তুস সালাত জামে মসজিদ, শ্রী শ্রী জয় কালী মন্দির, কালীর বাজার বৃহত্তর ঔষধ মার্কেট, শ্রী শ্রী শিব শীতলা তারা মায়ের মন্দির, এন ইসলাম রেলওয়ে মার্কেট, নারায়ণগঞ্জ শপিং কমপ্লেক্স, কদম আলী মস্তান খানকা শরীফ, কালীর বাজার ফ্রেন্ডস মার্কেট, হাজী তারা মিয়া মার্কেট ও কালীর বাজার ইলেক্ট্রিক কল্যাণ সমিতি।

স্মারকলিপি প্রদান কালে উপস্থিত ছিলেন ঔষধ ব্যবসায়ী মো. আকবর হোসেন, ডা. সাইফুল ইসলাম, কালীর বাজার ব্যবসায়ী মো. ইব্রাহিম, তানভীর হোসেন, মো. শফিউদ্দিন আহমেদ, হাজী মো. নাজির খান, এলাকাবাসী মো. সুমন চৌধুরী, জুয়েল হোসেন প্রমুখ।
 

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • নারায়ণগঞ্জ সংবাদপত্র বহুমুখী সমবায় সমিতির নবনির্বাচিত কমিটির পরিচিতি সভা
  • শহীদ শাকিলের প্রথম মৃত্যুবার্ষিকীতে ছাত্র ফেডারেশনের শ্রদ্ধাঞ্জলি
  • আড়াইহাজারে আন্তঃজেলা ডাকাত দলের সদস্য গ্রেপ্তার  
  • উকিলপাড়ায় হকারের ঘুষিতে হকার নিহত
  • জুলাই ঘোষণাপত্রে ৯ দফার কথা উল্লেখ করা হয়নি: না:গঞ্জে শিবির সভাপতি
  • জুলাই ঘোষণাপত্রে নয় দফার কথা উল্লেখ করা হয়নি: শিবির সভাপতি
  • ঢাকায় বিএনপির বিজয় র‍্যালিতে মহানগর ছাত্রদলের অংশগ্রহণ 
  • ঢাকায় বিজয় র‌্যালিতে মহানগর বিএনপির শোডাউন 
  • কদম রসুল সেতুর পশ্চিমাংশের মুখ পরিবর্তনের দাবিতে ১৩ প্রতিষ্ঠানের স্মারকলিপি 
  • ১২–দলীয় জোটভুক্ত লেবার পার্টি ভেঙে ‘ইউনাইটেড লিবারেল পার্টি’ গঠন