রংপুর মেডিকেল কলেজে একটা ব্যবস্থা করলেই হার্টের রিং পরানোর জন্য এই বিভাগের রোগীদের ঢাকা যেতে হয় না– এ আক্ষেপ অনেকেরই। গণঅভ্যুত্থানের পর ‘রাষ্ট্র গঠন’, ‘দ্বিতীয় রিপাবলিক’– কত শব্দ শুনছি! জনগণের স্বাস্থ্য ব্যবস্থার গঠন ছাড়া তা কতদূর সম্ভব?

চিকিৎসা একটা মৌলিক অধিকার। এর সুষ্ঠু বন্দোবস্ত স্বাধীনতার অর্ধশত বছরে করা দূরে থাক; জনগণ লড়াই করে যা আদায় করেছিল, তাও কমে আসছে। এমনকি হাসপাতালগুলোকে ক্লিনিক বানানোর প্রস্তাব পর্যন্ত উঠেছিল এক সময়। এই মৌলিক অধিকার কথার মানেটা তাহলে কী? টাকা থাকলে চিকিৎসা পাবে; না থাকলে নাই, এমনটা কী?

দুই.

লালমনিরহাটের তিস্তা নদীতীরের রাজপুর ইউনিয়ন। সেখানে একটি উপস্বাস্থ্যকেন্দ্র আছে। সেখানে অন্তঃসত্ত্বার নিরাপদ প্রসবের ব্যবস্থা আছে। কেন্দ্রের একমাত্র ডিএমএফ ডিগ্রিধারী উপসহকারী কমিউনিটি মেডিকেল অফিসার (সেকমো), ১ জন পরিবার কল্যাণ পরিদর্শিকা, ১ জন পরিবার কল্যাণ পরিদর্শক ও ২ জন পরিবার কল্যাণ সহকারী নিয়ে এই সেবা দিয়ে যাচ্ছেন। নিজেদের গ্রামের ডাক্তার-নার্স থাকায় পুরো ইউনিয়নের ভরসাস্থলে পরিণত হয়েছে। দালাল ও অ্যাম্বুলেন্স ছাড়াই ঠিকঠাক চলছে। রাজীউন সাগর আমাকে জানিয়েছেন, মাসে আপাতত ৭-৮ নারীকে প্রসব সেবা দিচ্ছেন। নতুনভাবে জনসচেতনতার মাধ্যমে আরও বাড়ানো হচ্ছে। তিনি আশাবাদী, পরবর্তী সময়ে মাসে ১৫ জন ছাড়িয়ে যাবে। এখানে আরও পদ আছে, কিন্তু জনবল নেই ফার্মাসিস্ট, আয়া, অফিস সহায়ক পদে। চিলমারী উপজেলার ৬টি ইউনিয়নের ৫টি উপস্বাস্থ্যকেন্দ্র ব্রহ্মপুত্রের পেটে চলে গেছে বছর বিশেক। এ নিয়ে হাউকাউ নেই। একমাত্র টিকে থাকা রমনা ইউনিয়ন উপস্বাস্থ্যকেন্দ্র বছর পাঁচেক ধরে বন্ধ। বাকি ইউনিয়নে নতুন করে নির্মাণ বহু দূরের ব্যাপার।

১৯৯৬ সালে গৃহীত কমিউনিটি ক্লিনিক প্রকল্প বাস্তবায়ন শুরু হয় ১৯৯৮ সালে। কমিউনিটি ক্লিনিকগুলোর উল্লেখযোগ্য সেবা  হলো– প্রাথমিক স্বাস্থ্য পরিচর্যা, অন্তঃসত্ত্বা ও প্রসূতির স্বাস্থ্য, নবজাতক ও শিশুস্বাস্থ্য, পরিবার পরিকল্পনা, পুষ্টি, ইপিআই, সাধারণ রোগ ও জখমের চিকিৎসা, অসংক্রামক রোগ শনাক্তকরণ ও রেফারেল, কিশোর-কিশোরী ও নববিবাহিত দম্পতির প্রজনন স্বাস্থ্য, কভিড-১৯ সংক্রমণ প্রতিরোধে স্বাস্থ্যশিক্ষা, জনসচেতনতা বৃদ্ধি ও টিকা প্রদানে সহযোগিতা, স্তন ও জরায়ুমুখের ক্যান্সার প্রতিরোধ বিষয়ে স্বাস্থ্যশিক্ষা, জনসচেতনতা বৃদ্ধি ও ভায়া স্ক্রিনিং, রেজিস্ট্রেশন করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে প্রেরণ, জন্ম-মৃত্যু নিবন্ধন, জরুরি ও জটিল রোগীর রেফারেল, স্বাভাবিক প্রসব (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে), কমিউনিটি ক্লিনিকের কর্মএলাকায় খানাভিত্তিক অনলাইন নিবন্ধন ও হেলথ আইডি কার্ড। 

এখানে অস্থায়ী ভিত্তিতে মাত্র ১ ব্যক্তিকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। পদটির নাম (সিএইচসিপি) কমিউনিটি হেলথকেয়ার প্রভাইডার নন-মেডিকেল পারসন। ক্লিনিকগুলোতে শুধু কয়েক প্রকার ওষুধ রাখা হয়। রোগীরা এসে ওষুধের কথা বললেই ওই ব্যক্তি কয়েকটা ট্যাবলেট বের করে দেন। ক্লিনিকগুলোতে যারা কাজ করছেন তাদের বেতনও কয়েক বছর ধরে বন্ধ। কমিউনিটি ক্লিনিকের ওয়েবসাইটে প্রধান দুর্বলতা হিসেবে লেখা আছে, সিএইচসিপিরা চাকরি ছেড়ে চলে যাচ্ছেন। জনগণের সেবার নামে কী প্রহসন!

কারণ উপস্বাস্থ্যকেন্দ্রের জন্য যে সাড়ে চার বছর মেয়াদি প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ডিএমএফ ডিগ্রিধারী উপসহকারী কমিউনিটি মেডিকেল অফিসার (সেকমো) উপস্বাস্থ্যকেন্দ্র, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সগুলোতে পদায়িত হন, তাদের নিয়োগ কয়েক বছর ধরে বন্ধ। কথা হচ্ছে, এমবিবিএস ডাক্তারের পদায়ন করলে কি চিকিৎসার মান খারাপ হবে? এমবিবিএসরা আবার ডিএমএফদের ডাক্তারই মনে করেন না। গণঅভ্যুত্থানের পর প্যারা মেডিকেল ডাক্তাররা নিয়োগের দাবিতে ঢাকার রাস্তায় নেমেছিলেন। তাদের মুখোমুখি হয়েছিলেন এমবিবিএসরা। তারা উপজেলা সদরেই থাকতে চান না; চরাঞ্চলে যাবেন কোন গরজে? একদিকে তারা ডিপ্লোমা উত্তীর্ণদের ডাক্তার হিসেবে নিয়োগে বাধা দেবেন, আরেকদিকে নিজেরাও গ্রামে সেবা দিতে যাবেন না। তাহলে জনগণের সেবাপ্রাপ্তির মীমাংসা কী?

তিন. এক সময় ডাক্তাররা রোগীদের বাড়িতে যেতেন, বাড়ির পরিবেশ দেখতেন; রোগের কারণ ভেদ করতেন; আশপাশের গাছগাছালি থেকে ওষুধ বানিয়ে খাওয়াতেন। এখন রোগীই ডাক্তারের চেম্বারে যান। ডাক্তার আধা মিনিট কথা শুনে হরেক রকম টেস্ট দেন। কয়েক দিন পর সেই টেস্টের রিপোর্ট দেখে ওষুধ লিখে দেন। প্রতিটি হাসপাতালের আশপাশে তাই ক্লিনিকে গিজগিজ করে। এ একটা দৃঢ় শিকলের মতো, যেখানে রোগী চিকিৎসার পেছনে অর্থ ব্যয় করে ফতুর হবে, আর বিত্তশালী শ্রেণি গড়ে উঠবে। এই শিকল ছিঁড়ে কারা চিলমারীর চরের উপস্বাস্থ্যকেন্দ্রে যাবেন রোগীর কাছে?

নাহিদ হাসান: লেখক ও সংগঠক
nahidknowledge1@gmail.com

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: পর ব র উপজ ল এমব ব

এছাড়াও পড়ুন:

ভারত–পাকিস্তান সংঘাতে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত কারা

ভারত–নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের সবচেয়ে বড় শহর শ্রীনগরের ঝিলাম নদীর তীরবর্তী একটি ঘনবসতিপূর্ণ এলাকা ফতেহ কদলে। ৬২ বছর বয়সী নারী হাজিরা সেখানকার বাসিন্দা। গত শনিবার একটি সরকারি চালের দোকানের সিমেন্টের মেঝেতে তাঁকে বসে থাকতে দেখা গেল। তিনি তাঁর কাঁধে বাদামি রঙের একটি সুতির স্কার্ফ জড়িয়ে নিচ্ছিলেন। হাজিরার চেহারায় দুশ্চিন্তার ছাপ, তাঁর ঠোঁটের ওপরের অংশে ঘাম জমে ছিল। হঠাৎই তিনি দোকানের কর্মীকে বলে ওঠেন ‘আপনি কি একটু তাড়াতাড়ি করতে পারেন?’

হাজিরা প্রতি মাসে নিজের বায়োমেট্রিক তথ্য জমা দিতে এখানে আসেন। সরকারি বরাদ্দের শস্য পেতে হলে এ তথ্য দেওয়াটা বাধ্যতামূলক। তাঁর চার সদস্যের পরিবার এ খাদ্যশস্যের ওপর নির্ভরশীল।

তবে এবারের পরিস্থিতি ছিল একেবারেই আলাদা। কারণ, ভারত-নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের বাসিন্দাদের জন্য আগের কয়েকটি দিন ছিল নজিরবিহীন। আকাশে ড্রোন ওড়াউড়ি করছিল, বিমানবন্দর বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল, বিস্ফোরণের শব্দ শোনা যাচ্ছিল, সীমান্তে গোলাগুলিতে মানুষ প্রাণ হারাচ্ছিলেন এবং সম্ভাব্য পূর্ণমাত্রার যুদ্ধের জন্য পুরো এলাকা যেন প্রস্তুতি নিচ্ছিল।

হাঁটুর ব্যথায় কুঁকড়ে ওঠা হাজিরা দোকানকর্মীকে ইঙ্গিত করে বলেন, ‘তিনি আমাকে লাইনে দাঁড় করিয়ে রেখেছিলেন; কিন্তু চারপাশে অনিশ্চয়তা। আমি শুধু আমার চালের ভাগটা নিতে চাই, যেন তাড়াতাড়ি বাড়ি ফিরতে পারি। যুদ্ধ আসন্ন।’

তবে ওই দিন সন্ধ্যায় মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ঘোষণা দেন, তিনি ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে যুদ্ধবিরতির মধ্যস্থতায় সফল হয়েছেন। আর সে ঘোষণাটি শোনার পর স্বস্তিতে শ্বাস নেন হাজিরা।

গত কয়েক দিনে কাশ্মীরের হাজারো মানুষ ভারত ও পাকিস্তানের গোলাগুলিতে পড়ার আতঙ্কে ছিলেন। প্রতিবেশী দুই দেশ যখন একে অপরের দিকে ড্রোন পাঠাচ্ছিল, ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ছিল, তখন নিয়ন্ত্রণরেখার কাছাকাছি বসবাসকারী কাশ্মীরি জনগণ দুই দেশের পাল্টাপাল্টি গোলাগুলির ঘটনার সাক্ষী হয়েছেন। এমন মাত্রায় গোলাগুলির ঘটনা তাঁরা দেখেছেন, যা কয়েক দশকে সেখানে দেখা যায়নি।

লাজুক হাসি দিয়ে তিনি বলেন, ‘এ জন্য আল্লাহর কাছে শুকরিয়া আদায় করছি।’ সম্ভবত তিনি বুঝেছেন, যুদ্ধের মতো পরিস্থিতি তৈরি হলে আর্থিক সংকট সামাল দেওয়ার ক্ষমতা তাঁর হতো না।

গত রোববার সকালে ট্রাম্প আরও এক ধাপ এগিয়ে নিজের মালিকানাধীন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ট্রুথ সোশ্যালে বলেন, কাশ্মীর ইস্যুতে দীর্ঘদিনের বিরোধ মেটাতে তিনি ভারত ও পাকিস্তানের সঙ্গে কাজ করার চেষ্টা করবেন। ভারত ও পাকিস্তান দুই দেশই আংশিকভাবে অঞ্চলটির নিয়ন্ত্রণে থাকলেও তারা এককভাবে এর সম্পূর্ণ মালিকানা দাবি করে আসছে।

দক্ষিণ কাশ্মীরের জম্মু শহরভিত্তিক রাজনৈতিক বিশ্লেষক জাফর চৌধুরী আল–জাজিরাকে বলেন, ট্রাম্পের বক্তব্যে নয়াদিল্লি খুশি হতে পারবে না। কারণ, ভারত দীর্ঘদিন ধরে দাবি করে আসছে, পারমাণবিক শক্তিধর এই দুই প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার মূল কারণ হলো পাকিস্তান-সমর্থিত ‘সন্ত্রাসবাদ’।

তবে জাফর চৌধুরীর মতে, ট্রাম্পের প্রস্তাব এটাই প্রমাণ করে যে কাশ্মীর ভারত-পাকিস্তান বিরোধের কেন্দ্রবিন্দুতে থেকে গেছে।

ভারত ও পাকিস্তান যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হওয়ায় কাশ্মীরিরা ক্ষীণ আশার আলো দেখতে পাচ্ছেন। তবে কাশ্মীর ইস্যুতে ট্রাম্পের মধ্যস্থতার প্রস্তাব নিয়ে সংশয় প্রকাশ করেছেন তাঁরা। শান্তির জন্য দীর্ঘ প্রতীক্ষায় থাকতে থাকতে তাঁদের মনে সন্দেহ দানা বেঁধেছে।

‘এতটা ভয় আগে কখনো লাগেনি’

গত কয়েক দিনে কাশ্মীরের হাজারো মানুষ ভারত ও পাকিস্তানের গোলাগুলিতে আতঙ্কে ছিলেন। প্রতিবেশী দুই দেশ যখন একে অপরের দিকে ড্রোন পাঠাচ্ছিল, ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ছিল, তখন নিয়ন্ত্রণরেখার কাছাকাছি বসবাসরত কাশ্মীরি জনগণ দুই দেশের পাল্টাপাল্টি গোলাগুলির ঘটনার সাক্ষী হয়েছেন। এমন মাত্রায় গোলাগুলির ঘটনা তাঁরা দেখেছেন, যা কয়েক দশকে সেখানে দেখা যায়নি। গোলাগুলিকে কেন্দ্র করে নিরাপদ আশ্রয়ের খোঁজে বহু মানুষ নিজ এলাকা ছাড়তে বাধ্য হন।

১৯৮০-এর দশকের শেষ দিকে ভারত সরকারের বিরুদ্ধে প্রথম সশস্ত্র বিদ্রোহ শুরু হওয়ার পর থেকে চার দশক ধরে সংঘাত যেন কাশ্মীরের জনগণের জীবনের সঙ্গে ছায়ার মতো জড়িয়ে আছে। এরপর ২০১৯ সালে কাশ্মীরের আধা স্বায়ত্তশাসিত মর্যাদা বাতিল করে দেয় নরেন্দ্র মোদির কেন্দ্রীয় সরকার। সে সময় ব্যাপক নিরাপত্তা অভিযান চালিয়ে হাজারো মানুষকে কারাবন্দী করা হয়।

গত রোববার সকালে ট্রাম্প আরও এক ধাপ এগিয়ে নিজের মালিকানাধীন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ট্রুথ সোশ্যালে বলেন, কাশ্মীর ইস্যুতে দীর্ঘদিনের বিরোধ মেটাতে তিনি ভারত ও পাকিস্তানের সঙ্গে কাজ করার চেষ্টা করবেন। ভারত ও পাকিস্তান দুই দেশই আংশিকভাবে অঞ্চলটির নিয়ন্ত্রণে থাকলেও তারা এককভাবে এর সম্পূর্ণ মালিকানা দাবি করে থাকে।

গত ২২ এপ্রিল পেহেলগামে পর্যটকদের ওপর বন্দুকধারীদের হামলায় ২৬ জন বেসামরিক নাগরিক নিহত হন। এরপর ভারত ও পাকিস্তান একে অপরের বিরুদ্ধে পাল্টাপাল্টি কূটনৈতিক পদক্ষেপ ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করে। পাশাপাশি কাশ্মীরে সক্রিয় সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলোর বিরুদ্ধে ধরপাকড় আরও জোরদার করে ভারত সরকার।

পেহেলগাম হামলার সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে বিদ্রোহীদের বাড়িঘর গুঁড়িয়ে দিয়েছে ভারত সরকার। পাশাপাশি পুরো কাশ্মীরে বিভিন্ন বাড়িতে অভিযান চালিয়েছে নিরাপত্তা বাহিনী। এসব অভিযানে ২ হাজার ৮০০ জনকে আটক করা হয়। এর মধ্যে ৯০ জনকে জননিরাপত্তা আইনে আটক করা হয়েছে। একই সঙ্গে বহু সাংবাদিককে তলব করেছে পুলিশ এবং অন্তত একজনকে ‘বিচ্ছিন্নতাবাদী মতাদর্শ প্রচারের’ অভিযোগে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

ভারতশাসিত কাশ্মীরে শ্রীনগরের উপকণ্ঠে একটি হাসপাতালের ছাদে লাল-সাদা মেডিকেল চিহ্ন আঁকছেন শ্রমিকেরা

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • মোদিকে কাপুরুষ বললেন ইমরান খান
  • বাংলাদেশের বিরোধিতাকারীদের আস্ফালন মেনে নেওয়া হবে না: গণতন্ত্র মঞ্চ
  • আ.লীগ, বিএনপি, জাতীয় পার্টির শাসন দেখার কিছু নেই: চরমোনাই পীর
  • ভারত–পাকিস্তান সংঘাতে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত কারা
  • কৌশলের রাজনীতি বাংলাদেশে মানুষ দেখতে চায় না: চরমোনাই পীর
  • হাতিরঝিল ভরাট ও পান্থকুঞ্জ ধ্বংস করে উন্নয়ন প্রকল্পের বিরোধিতা করলেন ১৫৭ বিশিষ্ট নাগরিক
  • বাঁচতে হলে পাকিস্তানকে সন্ত্রাস নির্মূল করতে হবে: মোদি
  • আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে দেশে সাজানো নাটকীয়তা চলছে: মির্জা আব্বাস
  • ঈদুল আজহা ও হজ যখন প্রতিবাদের ক্ষেত্র