নিজস্ব প্রতিবেদক : রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে ব্যবসায়ী ইয়াছিন গাজী হত্যা মামলায় তিনজনকে রিমান্ড শেষে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

বুধবার (৪ জুন) মামলার তদন্ত কর্মকর্তা যাত্রাবাড়ী থানার সাব-ইন্সপেক্টর ফরহাদ আলী দুই দিনের রিমান্ড শেষে তাদের আদালতে হাজির করে  তাদের কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন।

আবেদনের প্রেক্ষিতে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আওলাদ হোসাইন মোহাম্মদ জোনাইদ তাদের কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।

কারাগারে যাওয়া তিন আসামি হলেন- আল আমিন, নাজমা বেগম ও সাবিনা আক্তার। 

সোমবার তাদের তিন জনের দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত।

যাত্রাবাড়ীর কাজলার ছনটেক এলাকায় রোববার রাত সাড়ে ১০ টার দিকে বঁটির কোপে মো.

ইয়াসিন গাজী (৩০) নামের এক ব্যবসায়ী নিহত হন। পাওনা টাকা চাইতে এসে মায়ের দোয়া হোটেলে খালাতো বোনের স্বামী আল আমিন ইয়াসিনকে কুপিয়ে আহত করেন। হাসপাতালে নেওয়ার পথে মারা যান তিনি।

এ ঘটনায় ইয়াছিনের স্ত্রী শারমিন আক্তার বাদী হয়ে সোমবার যাত্রাবাড়ি থানায় মামলা করেন।

ঢাকা/এম/রাসেল

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

পটুয়াখালীর ৩৫ গ্রামে ঈদ উদযাপন

পটুয়াখালীর বদরপুর দরবার শরীফ এলাকাসহ ৩৫ গ্রামে আগাম ঈদ উদযাপিত হচ্ছে। সৌদি আরবসহ বিশ্বের অন্যান্য মুসলিম রাষ্ট্রের সঙ্গে সঙ্গতি রেখে আজ শুক্রবার (৬ জুন) এসব গ্রামের সহস্রাধিক পরিবার আগাম ঈদ উৎসব করছেন। 

এসব গ্রামগুলোর মধ্যে পটুয়াখালী সদর উপজেলার বদরপুর দরবার শরীফ এলাকা ও ছোটবিঘাইসহ ৪টি, গলাচিপা উপজেলার সেনের হাওলা, গ্রামর্দন, নিজ হাওলাসহ ৫টি। বাউফল উপজেলার মদনপুরা, শাপলাখালী, রাজনগর, বগা, ধাউরাভাঙা, সুরদী, চন্দ্রপাড়া, দ্বি-পাশা, কনকদিয়া, সাবুপুরা, বামনিকাঠি, বানাজোড়া ও আমিরাবাদসহ ১৩টি। কলাপাড়া উপজেলার দক্ষিণ দেবপুর, নাইয়াপট্টি, নিশানবাড়িয়া, মরিচবুনিয়া, শাফাখালী, তেগাছিয়া, ছোনখোলা ও বাদুরতলীসহ ১০টি গ্রাম এবং রাঙ্গাবালী উপজেলার কাছিয়াবুনিয়া, নিজ হাওলা, আমলিবাড়িয়াসহ ৪ গ্রামে আগাম ঈদ উদযাপিত হচ্ছে।

এসব গ্রামের মধ্যে ঈদের প্রধান জামায়াত অনুষ্ঠিত হয় সদর উপজেলার বদরপুর দরবার শরীফ জামে মসজিদে। শুক্রবার সকাল সাড়ে ৮টায় অনুষ্ঠিত এই জামাতে ইমামতি করেন দরবার শরীফের মেজো হুজুর শাহ সাইয়্যেদ আরিফ বিল্লাহ রব্বানী। এ ঈদের নামাজে শতাধিক মুসুল্লী অংশগ্রহণ করে।

বরদরপুর দরবার শরীফের মেজো হুজুর শাহ সাইয়্যেদ আরিফ বিল্লাহ রব্বানী জানান, সৌদি আরবসহ বিশ্বের অন্যান্য মুসলিম রাষ্ট্রের সঙ্গে সঙ্গতি রেখে ১৯২৮ সাল থেকে এই ৯৮ বছর যাবত এসব গ্রামে আগাম রোজা রাখা, ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আজহা উদযাপন করা হচ্ছে। এসব মুসুল্লীরা বদরপুর দরবার শরীফ, চট্টগ্রামের সাতকানিয়া ও এলাহাবাদ পীরের অনুসারী।

সম্পর্কিত নিবন্ধ