আমির নিজেও দুবার বিচ্ছেদ চাননি, কিন্তু...
Published: 13th, June 2025 GMT
আমির খান এখন ব্যস্ত তাঁর নতুন ছবি ‘সিতারে জমিন পার’-এর প্রচারে। এর তারই বিচ্ছেদের পর, সাবেক স্ত্রী রিনা দত্ত ও কিরণ রাওয়ের সঙ্গে সম্পর্ক নিয়ে মুখ খুলেছেন অভিনেতা।
আমির একাধিক বিয়ে ভাঙা প্রসঙ্গে বলেন, ‘ভারতে আসলে আমরা বিয়েকে খুব গুরুত্বসহকারে দেখি। যখন কারও বিয়ে ভেঙে যায় এবং বিবাহবিচ্ছেদ হয়, তখন লোকেরা এটি পছন্দ করে না। এটা আমি জানি। মানিও যে বিয়েকে কখনোই হালকাভাবে নেওয়া উচিত নয়।’
আমির আরও জানান যে দুবার বিয়ে ভেঙে যাওয়া তাঁর পরিবারের জন্যও বড় ক্ষতি। অভিনেতা বলেন, ‘আমার পরিবারের কাছেও এটা খুব বড় একটা জিনিস। এই আমার যে বিয়ে রিনার সঙ্গে, তা টিকল না। কিরণের সঙ্গেও টিকল না। এটা তো আমাদের সবারই ক্ষতি। আমাদের পরিবারের জন্যও এটা এমন একটা ব্যাপার, যা নিয়ে আমরা খুশি নই। কিন্তু পরিস্থিতিই এ রকম হয়েছে যে এ ছাড়া কোনো উপায় ছিল না। আমি চাইলেই মানুষের সামনে দেখাতে পারতাম যে আমি আর কিরণ খুব খুশি। কিন্তু সেটা তো একটা মিথ্যা হতো।’
রিনার সঙ্গে প্রথম বিয়ে থেকে আমিরের দুই সন্তান জুনায়েদ ও ইরা। পরিচালক কিরণ রাওকে ২০০৫ সালে বিয়ে করেছিলেন আমির। ২০২১ সালে আলাদা হয়ে যান দুজন।
আরও পড়ুনউচ্চতা নিয়ে অনিশ্চয়তায় ভুগতেন আমির খান১২ জুন ২০২৫তাঁদের একটি ছেলে হয়, নাম আজাদ। চলতি বছরের মার্চে নিজের ৬০তম জন্মদিনে বান্ধবী গৌরী স্প্র্যাটকে মিডিয়ার সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেন আমির। তার পর থেকে গৌরীর সঙ্গে একাধিক অনুষ্ঠানে গিয়েছিলেন তিনি।
সূত্র: হিন্দুস্তান টাইমস
.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
মতলবে যৌথবাহিনীর হাতে কিশোর গাংয়ের ৫ সদস্য আটক, উদ্ধার দেশীয় অস্ত্র
চাঁদপুরের মতলব দক্ষিণ উপজেলায় যৌথ বাহিনীর অভিযানে দেশীয় অস্ত্রসহ কিশোর গ্যাংয়ের ৫ সদস্যকে আটক করা হয়েছে। শুক্রবরা রাতে তাদের আটক করে যৌথবাহিনী। এ সময় তাদের কাছ থেকে দুটি ছুরি, একটি এন্টি কাটার, একটি কাঁচি ও চারটি মোবাইল সেট উদ্ধার করা হয়।
আটক পাঁচজন হলেন- আব্দুল খালেক (১৮), আব্দুস সালাম (১৪), ফরহাদ তালুকদার (১৮), শান্ত বেপারী (১৭) ও সবুজ মিজী (১৮)। তাদের সবার বাড়ি মতলব উপজেলার উপাদী দক্ষিণ ইউনিয়নের ঘোড়াধারী গ্রামে।
জানা গেছে, আটক হওয়া আব্দুস সালামের বিরুদ্ধে মারামারি, ইভটিজিংসহ নানা অভিযোগ রয়েছে। ওই এলাকায় কিশোর গ্যাংয়ের নেতৃত্ব দেন আব্দুস সালাম। তিনি ঘোড়াধারী গ্রামের আবুল খায়েরের ছেলে। তাদের ভয়ে কেউ প্রতিবাদ করতে সাহস পায় না। তার বিরুদ্ধে থানায় মামলা রয়েছে।
মতলব দক্ষিণ থানার অফিসার ইনচার্জ সালেহ আহমেদ বলেন, বিভিন্ন অভিযোগের ভিত্তিতে তাদের পাঁচজনকে আটক কর হয়। এর মধ্যে গ্যাং নেতা সালামের বিরুদ্ধে থানায় মামলা রয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে দ্রুত বিচার আইনে মামলা দায়ের করা হয়। আজ শনিবার সকালে তাদের আদালতে পাঠানো হয়েছে।