Prothomalo:
2025-07-05@07:23:39 GMT

দেশেই ফলছে ‘রামবুটান’

Published: 5th, July 2025 GMT

২ / ৮২১২টি গাছের রামবুটান বিক্রির উপযোগী হয়েছে।

.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

আফিমজাতীয় ওষুধের আসক্তি নিখুঁতভাবে বের করার পদ্ধতি উদ্ভাবনে নেতৃত্ব দিয়েছেন বাংলাদেশের রামিসা

সদ্য জন্ম নেওয়া ফুটফুটে একটি শিশুর কথা ভাবুন। তার মা যদি অপিওয়েডে আসক্ত হন, তবে মাতৃগর্ভের নিরাপদ আশ্রয়েই তার শরীরে প্রবেশ করেছে সেই বিষ। মাতৃগর্ভেই অপিওয়েডে অভ্যস্ত হয়ে উঠেছে তার দেহ। ব্যাপারটা অপিওয়েড আসক্তির মতোই ভয়াবহ। জন্ম নেওয়ার পর কিন্তু মায়ের রক্তের অপিওয়েড আর তার দেহে প্রবেশ করছে না। সেই সময় অপিওয়েডের অভাবে ভুগতে থাকে ওই একরত্তি দেহ। ফলে তার ছোট্ট শরীরে দেখা দেয় মারাত্মক প্রভাব, যার নাম নিওনেটাল অ্যাবস্টিনেন্স সিনড্রোম। আক্রান্ত শিশুর মৃত্যুও হতে পারে। রামিসা ফারিহার দলের উদ্ভাবনটি এই নবজাতকদেরও কাজে লাগবে।

মরফিন বা কোডিনের নাম হয়তো শুনেছেন। এ রকম কিছু ওষুধের ‘গ্রুপ’ হলো অপিওয়েড। বিশেষ ধরনের ব্যথানাশক। অস্ত্রোপচার–পরবর্তী ব্যথার মতো বিশেষ কিছু প্রয়োজনে অপিওয়েড ব্যবহার করা হয়। তবে অপব্যবহারও করেন বহু মানুষ। মার্কিন মুলুকে অপিওয়েড আসক্তির হার ভয়াবহ। অন্যান্য দেশেও অপিওয়েডের অপব্যবহার হতে দেখা যায়। একজন মানুষ আদৌ অপিওয়েডে আসক্ত কি না, কোন ধরনের অপিওয়েডে আসক্ত—চিকিৎসার জন্য এসব তথ্য জানার প্রয়োজন পড়ে। তবে নমুনা পরীক্ষা করে নিখুঁতভাবে তা বের করার পদ্ধতি এত দিন ছিল না। সেই পদ্ধতিই উদ্ভাবন করেছে বাংলাদেশের মেয়ে রামিসা ফারিহার নেতৃত্বে গবেষক দল। তাঁদের এ গবেষণার বিস্তারিত প্রকাশ করেছে যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল লাইব্রেরি অব মেডিসিন, নেচার, সায়েন্স ডিরেক্টসহ বিজ্ঞান ও চিকিৎসাবিষয়ক গবেষণার প্ল্যাটফর্ম।

গবেষক দলের সদস্যদের সঙ্গে রামিসা (ডান থেকে দ্বিতীয়)

সম্পর্কিত নিবন্ধ