2025-05-12@13:37:54 GMT
إجمالي نتائج البحث: 10
«ক শলগত অবস থ ন»:
দক্ষিণ এশিয়ার দুই পারমাণবিক শক্তিধর প্রতিবেশী ভারত ও পাকিস্তানের সম্পর্ক যেন কুয়াশার চাদরে ঢাকা এক অনন্ত যুদ্ধ। সম্প্রতি পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলার পর ভারতের পাকিস্তানের ওপর দায় চাপানোর প্রেক্ষাপটে নতুন করে দুই দেশ নতুন করে বিরোধে জড়ায়। এই উত্তপ্ত ভৌগোলিক পরিসরের এক গুরুত্বপূর্ণ অংশে দাঁড়িয়ে বাংলাদেশ একটি তুলনামূলক ছোট রাষ্ট্র হলেও কৌশলগত অবস্থান ও ভূরাজনৈতিক গুরুত্বের কারণে উপমহাদেশের রাজনীতিতে অনেক বড় জায়গা করে নিয়েছে।বাংলাদেশ তার কৌশলগত গুরুত্ব বুঝে আচরণ শুরু করে মূলত প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের সময় থেকে। তিনি এই সংঘাতের মধ্যে শান্তির পরিসর খুঁজে নিতে ছোট দেশগুলোর সমন্বয়ে দক্ষিণ এশীয় আঞ্চলিক সহযোগিতা সংস্থা ‘সার্ক’ প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ নিয়েছিলেন। ভারত-পাকিস্তান দ্বন্দ্বের মধ্যেও ছোট দেশগুলো যেন নিজেদের স্বার্থ ও পরিচয় নিয়ে টিকে থাকতে পারে, সে লক্ষ্যে গঠিত হয়েছিল সার্ক।পরবর্তী সময় নানা কারণে সেই...
পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরীফ ভারতের বিরুদ্ধে চলমান ‘অপারেশন বুনিয়ান-উন-মারসুস’ সামরিক অভিযানের প্রেক্ষিতে ন্যাশনাল কমান্ড অথরিটির (এনসিএ) জরুরি বৈঠক আহ্বান করেছেন। এই অভিযানটি ভারতের চালানো ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলার প্রতিক্রিয়ায় শুরু করা হয়েছে। জাতীয় কমান্ড কর্তৃপক্ষ হলো পাকিস্তানের সর্বোচ্চ বেসামরিক ও সামরিক সংস্থা, যা দেশের পারমাণবিক অস্ত্র কর্মসূচি এবং কৌশলগত সম্পদের কমান্ড, নিয়ন্ত্রণ ও পরিচালনায় দায়িত্বপ্রাপ্ত। এছাড়াও, এনসিএ সমস্ত কৌশলগত পারমাণবিক বাহিনী ও সংস্থার নীতিনির্ধারণ করে। দেশটির নিরাপত্তা সূত্রের দাবি, শনিবার ভোরে শুরু হওয়া এই অভিযানে ভারতের একাধিক গুরুত্বপূর্ণ সামরিক স্থাপনায় হামলা চালানো হয়েছে। এতে পাঞ্জাবের বেয়াসে অবস্থিত ব্রাহ্মোস ক্ষেপণাস্ত্র সংরক্ষণাগার, উদমপুর বিমানঘাঁটি, পাঠানকোট বিমানঘাঁটি, আদমপুর বিমানঘাঁটিতে হামলা করা হয়েছে। এছাড়া ভারতের জি-টপে অবস্থিত ব্রিগেড সদর দপ্তর ও উরির একটি সরবরাহ ডিপো ধ্বংস করা হয়েছে। পাকিস্তান দেহরাংগিয়ার একটি ভারতীয় আর্টিলারি ও নাগরোটার...
পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরীফ ভারতের বিরুদ্ধে চলমান ‘অপারেশন বুনিয়ান-উন-মারসুস’ সামরিক অভিযানের প্রেক্ষিতে ন্যাশনাল কমান্ড অথরিটির (এনসিএ) জরুরি বৈঠক আহ্বান করেছেন। এই অভিযানটি ভারতের চালানো ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলার প্রতিক্রিয়ায় শুরু করা হয়েছে। জাতীয় কমান্ড কর্তৃপক্ষ হলো পাকিস্তানের সর্বোচ্চ বেসামরিক ও সামরিক সংস্থা, যা দেশের পারমাণবিক অস্ত্র কর্মসূচি এবং কৌশলগত সম্পদের কমান্ড, নিয়ন্ত্রণ ও পরিচালনায় দায়িত্বপ্রাপ্ত। এছাড়াও, এনসিএ সমস্ত কৌশলগত পারমাণবিক বাহিনী ও সংস্থার নীতিনির্ধারণ করে। দেশটির নিরাপত্তা সূত্রের দাবি, শনিবার ভোরে শুরু হওয়া এই অভিযানে ভারতের একাধিক গুরুত্বপূর্ণ সামরিক স্থাপনায় হামলা চালানো হয়েছে। এতে পাঞ্জাবের বেয়াসে অবস্থিত ব্রাহ্মোস ক্ষেপণাস্ত্র সংরক্ষণাগার, উদমপুর বিমানঘাঁটি, পাঠানকোট বিমানঘাঁটি, আদমপুর বিমানঘাঁটিতে হামলা করা হয়েছে। এছাড়া ভারতের জি-টপে অবস্থিত ব্রিগেড সদর দপ্তর ও উরির একটি সরবরাহ ডিপো ধ্বংস করা হয়েছে। পাকিস্তান দেহরাংগিয়ার একটি ভারতীয় আর্টিলারি ও নাগরোটার...
পারমাণবিক শক্তির অধিকারী নয় সার্কের এমন সদস্য দেশ, যারা ভারতের চারপাশে অবস্থিত তারা হলো– বাংলাদেশ, শ্রীলঙ্কা, নেপাল, ভুটান ও মালদ্বীপ। এ দেশগুলো কাশ্মীরসৃষ্ট সংকটে ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনায় আরও কোনঠাসা হয়ে পড়বে। এর ফলে সার্ক ঘিরে আঞ্চলিক সহযোগিতা আরও অচলাবস্থার মুখে পড়বে। দুই পারমাণবিক শক্তিধর প্রতিবেশী দেশের মধ্যে উত্তেজনা বাড়লে দক্ষিণ এশিয়ার অন্য ছোট দেশগুলোর ভূ-রাজনৈতিক ও অভ্যন্তরীণ সংকট আরও জটিল আকার ধারণ করবে। সবচেয়ে ঝুঁকিতে পড়বে বাংলাদেশ। সেখানে সম্প্রতি ভারতসমর্থিত শেখ হাসিনা সরকারকে সরিয়ে নতুন অন্তর্বর্তী সরকার ক্ষমতা গ্রহণ করেছে, যারা ব্যাপক মেরূকরণ সামাল দিচ্ছে। সেখানে ভারতবিরোধী সেন্টিমেন্ট অনেক বেশি। এর পেছনে কাজ করছে ভারতের হস্তক্ষেপ ও বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে আশ্রয় প্রদান। অন্তর্বর্তী সরকারের রাজনৈতিক ‘ম্যান্ডেট’ কম। তারা নাগরিক সমাজের উল্লেখযোগ্য অংশের কাছ থেকে আরও বেশি জাতীয়তাবাদী ও...
কুড়িগ্রাম ও খাগড়াছড়ি সীমান্ত দিয়ে ভারতীয় নাগরিকদের ‘পুশইন’ করার ঘটনায় গভীর উদ্বেগ ও তীব্র নিন্দা জানিয়েছে রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন। সংগঠনটি মনে করছে, এটি বিচ্ছিন্ন কোনো ঘটনা নয়। বরং এটি ভারত-পাকিস্তানের মধ্যকার চলমান যুদ্ধ পরিস্থিতির পটভূমিতে বাংলাদেশের ভূরাজনৈতিক অবস্থানকে চাপে ফেলতে নয়াদিল্লির একটি কৌশলগত চাল।আজ বৃহস্পতিবার এক বিবৃতিতে এসব কথা বলেছে রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন। বিবৃতিতে বলা হয়, ২০২৪ সালের আগস্টে ভারত-অনুগত দীর্ঘদিনের স্বৈরাচারী সরকারের পতনের পর থেকেই বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের ওপর বহুমুখী কূটনৈতিক ও ভূরাজনৈতিক চাপ প্রয়োগের অপচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে ভারত। এই পুশইনের ঘটনা সেই চাপ প্রয়োগের একটি নগ্ন প্রকাশ, যা রাষ্ট্রীয় শিষ্টাচার ও প্রতিবেশীসুলভ আচরণের সম্পূর্ণ পরিপন্থী।ভারতের এই ‘পুশইন’ প্রতিশোধের বহিঃপ্রকাশ বলে বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়। বিবৃতিতে বলা হয়, এ ঘটনায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তাই হুমকির মুখে পড়ছে না, স্বাধীন পররাষ্ট্রনীতিরও...
ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে সংঘাত দক্ষিণ এশিয়ার রাজনীতি, অর্থনীতি ও কূটনীতিতে বড় ধরনের প্রভাব ফেলবে। এই অঞ্চলের শক্তিশালী দেশ দুটির মধ্যে বৈরিতা অব্যাহত থাকলে অন্য দেশগুলোতে অস্থিরতা সৃষ্টি হতে পারে। এতে আঞ্চলিক সংহতি আরও বিনষ্ট হবে। বিশেষ করে সার্ক আরও বেশি অকার্যকর হয়ে পড়তে পারে। আটলান্টিক কাউন্সিলের এক প্রতিবেদনে এসব কথা বলা হয়েছে। বিশেষজ্ঞদের উদ্ধৃতি দিয়ে প্রতিবেদনে বলা হয়, ভারত-পাকিস্তান সংঘাতের প্রভাব সবচেয়ে বেশি পড়বে বাংলাদেশে। দিল্লির সঙ্গে ঢাকার সম্পর্ক এখন তলানিতে। পারস্পরিক সহযোগিতা ভেঙে পড়তে পারে। বিশেষ করে ভারতপন্থি সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পতনের পর ঢাকা-দিল্লির সম্পর্কে নতুন মেরূকরণ ঘটেছে। ভারতবিরোধী অবস্থানের কারণে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার আরও চাপে পড়তে পারে। ঢাকাকে একটি অনিশ্চিত অবস্থানে ফেলে দিতে পারে দিল্লি। পাশাপাশি সার্কভুক্ত শ্রীলঙ্কা, নেপাল, ভুটান এবং মালদ্বীপের মতো...
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দীর্ঘদিনের বহুপক্ষীয় বাণিজ্যনীতি থেকে সরে গিয়ে সম্প্রতি ‘পারস্পরিক শুল্কনীতি’ ঘোষণা করেছেন। তিনি এটিকে ‘আমেরিকান বাণিজ্যের মুক্তি’ হিসেবে আখ্যায়িত করেন। এই নীতির আওতায় প্রায় সব বাণিজ্য অংশীদার দেশের পণ্যের ওপর ১০ শতাংশ বেজলাইন শুল্ক আরোপ করা হয়েছে। এ ছাড়া যেসব দেশ, অঞ্চল ও বাণিজ্য জোটকে অন্যায্য বাণিজ্য প্রতিবন্ধকতা আরোপকারী হিসেবে বিবেচনা করা হয়েছে, তাদের ৫৭টির ওপর ভিন্ন হারে অতিরিক্ত শুল্ক আরোপের সিদ্ধান্ত ঘোষণা করা হয়। যদিও চীন বাদে বাকিদের ওপর অতিরিক্ত শুল্ক ৯০ দিনের ওপর স্থগিত করা হয়েছে। তবে ১০ শতাংশ বাড়তি শুল্ক সবার জন্য বহাল রয়েছে। চীনের জন্য শুল্কহার বাড়িয়ে ১৪৫ শতাংশ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। অপরদিকে চীন যুক্তরাষ্ট্রের পণ্যে শুল্কহার বাড়িয়ে ১২৫ শতাংশ করেছে। বাংলাদেশের পণ্যে অতিরিক্ত শুল্কহার ৩৭ শতাংশ শুল্ক নির্ধারণ করা হয়েছিল। অন্যান্য প্রধান রপ্তানিকারক...
ইউক্রেন ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে কৌশলগত খনিজ সম্পদ চুক্তির আলোচনার জন্য এ সপ্তাহেই ওয়াশিংটন যাচ্ছে ইউক্রেনের একটি প্রতিনিধি দল। গত মাসে চুক্তিটি সই হওয়ার কথা থাকলেও মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির মধ্যে প্রকাশ্য সংঘাতের কারণে ওই আলোচনা স্থগিত হয়ে যায়। ইউক্রেনের অর্থমন্ত্রী ইউলিয়া সভিরিদেনকো গতকাল সোমবার জানিয়েছেন, গুরুত্বপূর্ণ খনিজ ও প্রাকৃতিক সম্পদ আহরণ বিষয়ে চুক্তি নিয়ে আলোচনায় উভয় দেশের কৌশলগত স্বার্থ এবং শক্তিশালী অংশীদারিত্ব গড়ে তোলার অঙ্গীকার বিবেচনায় নেওয়া হবে। চুক্তি অনুযায়ী, যুক্তরাষ্ট্র ইউক্রেনের খনিজ সম্পদ আহরণ থেকে লাভের একটি অংশ রয়্যালটি হিসেবে পাবে। সাবেক প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের ইউক্রেনকে দেওয়া সামরিক ও আর্থিক সহায়তার ‘ক্ষতিপূরণ’ হিসেবে এই স্বত্ব দাবি করেছে ট্রাম্প প্রশাসন। তবে ইউক্রেনের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, এই চুক্তিতে রাশিয়ার ভবিষ্যৎ আগ্রাসন ঠেকানোর পর্যাপ্ত নিরাপত্তা নিশ্চয়তাও...

চীন সফরে অনুদানের চেয়ে বিনিয়োগ ও প্রযুক্তি হস্তান্তরে বেশি গুরুত্ব দিন: প্রধান উপদেষ্টাকে ইসলামী আন্দোলন
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস আজ বুধবার দুপুরে চীনের উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছেন। দায়িত্ব নেওয়ার পর চীনে এটিই তাঁর প্রথম দ্বিপক্ষীয় সফর। এ সফরের বিশেষ গুরুত্ব তৈরি হয়েছে উল্লেখ করে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ বলেছে, ভারত যেভাবে বাংলাদেশবিরোধী অবস্থান নিয়েছে এবং বিশ্বরাজনীতিতে বাংলাদেশবিরোধী অপতৎপরতা চালাচ্ছে, তা প্রতিরোধে চীনের সঙ্গে কৌশলগত সম্পর্ক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে। চীন সফরে অনুদানের চেয়ে বিনিয়োগ বৃদ্ধি, প্রযুক্তি হস্তান্তর ও ভূরাজনৈতিক ভারসাম্য তৈরিতে বেশি গুরুত্ব দিতে প্রধান উপদেষ্টার প্রতি আহ্বান জানিয়েছে দলটি। প্রধান উপদেষ্টার চীন সফর উপলক্ষে আজ এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ আহ্বান জানান ইসলামী আন্দোলনের মহাসচিব মাওলানা ইউনুস আহমেদ।বিজ্ঞপ্তিতে ইসলামী আন্দোলন বলেছে, ‘বাংলাদেশ একটি স্বাধীন আত্মমর্যাদাশীল দেশ। সম্মান-মর্যাদা ও অধিকারের জন্য লড়াইয়ের এক ঐতিহাসিক দিনে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান চীন সফরে যাচ্ছেন। বিদ্যমান বাস্তবতায় এ...
কয়েক দিন ধরে দক্ষিণ এশিয়ায় আলোচনার বিষয় হয়ে উঠেছে চীন। সম্প্রতি শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট অনুরা কুমারা দিশানায়েকে চীনে রাষ্ট্রীয় সফরে গিয়ে ১৫টি সমঝোতা স্মারকে স্বাক্ষর করেছেন। তাঁর সঙ্গে আছে ভারত-চীন পররাষ্ট্র সচিব-পররাষ্ট্রমন্ত্রী পর্যায়ের আলোচনা, পাকিস্তানে সিন্ধু পুলিশের বিরুদ্ধে ছয় চীনা নাগরিকের হয়রানি মামলা, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী পরিচালিত প্রতিষ্ঠানগুলোতে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণে চীনা সহায়তার উদ্যোগ ইত্যাদি। তাই সংবাদমাধ্যমে দক্ষিণ এশিয়ার সঙ্গে বেইজিংয়ের ক্রমবর্ধমান সম্পৃক্ততা এবং ভারতের কৌশলগত লাভ-ক্ষতির বিষয় আলোচিত। চীন সফরকালে দিশানায়েকে শ্রীলঙ্কার হাম্বানটোটায় একটি তেল শোধনাগারের জন্য সিনোপেক (একটি পেট্রোলিয়াম পরিশোধন করপোরেশন) থেকে ৩.৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বিনিয়োগ চুক্তি করেন। চায়না এক্সিম ব্যাংক ও চায়না ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকের সঙ্গে ঋণ পুনর্গঠন সংক্রান্ত চুক্তিটি সম্ভবত আইএমএফের ২.৯ বিলিয়ন মার্কিন ডলার ঋণের পরবর্তী কিস্তি পেতে শ্রীলঙ্কাকে সাহায্য করবে। যৌথ বিবৃতিতে ‘উচ্চ মানের’ বেল্ট...