দেশের বাজারে আর্ক ব্র্যান্ডের নতুন ১৩টি মডেলের হাইব্রিড সোলার আইপিএস এনেছে ওয়ালটন। দীর্ঘ সময় ব্যাটারি ব্যাকআপ সুবিধা থাকায় সোলার প্যানেলযুক্ত আইপিএসগুলোর মাধ্যমে কম খরচে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ ব্যবহার করা সম্ভব। আজ বৃহস্পতিবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে ওয়ালটন।

সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ১ হাজার ২০০ থেকে ৫ হাজার ৫০০ ভোল্ট-অ্যাম্পিয়ার সুবিধার বিভিন্ন মডেলের হাইব্রিড সোলার আইপিএসগুলো বাসা থেকে শুরু করে শিল্প ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে ব্যবহার করা যায়। কৃষি খাতের পাশাপাশি ছোট, মাঝারি ও বৃহৎ কারখানায় পরিবেশবান্ধব সাশ্রয়ী বিদ্যুতের জন্যও এই হাইব্রিড সোলার আইপিএসগুলো সহায়ক ভূমিকা রাখতে পারে।

হাইব্রিড সোলার আইপিএসগুলোর প্রতিটি মডেলেই এআরসি মনো আরটিএম২০১০এম এবং আরসি মনো আরটি৭১-৪৫০এম মডেলের সোলার প্যানেল থাকায় ব্যাটারি দ্রুত চার্জ করা যায়। বিদ্যুৎ–বিভ্রাট বা ভোল্টেজ ওঠানামার সময়েও নিরবচ্ছিন্ন শক্তি সরবরাহ করতে পারে আইপিএসগুলো। শুধু তা–ই নয়, নিজেদের প্রয়োজন অনুযায়ী আইপিএসগুলোর সক্ষমতা পরিবর্তন করেও কেনা যাবে। ৭৯ হাজার ৫০০ টাকা থেকে শুরু করে ৫ লাখ ৩৭ হাজার ৫০০ টাকার কেনা যাবে আইপিএসগুলো।

ওয়ালটনের কম্পিউটারের চিফ বিজনেস অফিসার তৌহিদুর রহমান বলেন, ‘সাশ্রয়ী, নবায়নযোগ্য ও পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ–সুবিধা নিশ্চিত করতে আমরা নতুন হাইব্রিড সোলার আইপিএস সলিউশন নিয়ে এসেছি। হাইব্রিড এই সিস্টেম একই সঙ্গে সৌরশক্তি এবং গ্রিড বিদ্যুৎ থেকে স্মার্ট ইনভার্টারের মাধ্যমে ব্যাটারি চার্জ করতে পারে। এর ফলে বিদ্যুৎ খরচ কম হওয়ার পাশাপাশি নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ ব্যাকআপ সুবিধা পাওয়া যাবে।’

.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

মেট্রোরেলে ব্র্যান্ডিং সেবা দেবে এনেক্স কমিউনিকেশনস

মেট্রোরেলের অভ্যন্তরীণ ব্র্যান্ডিংয়ের সেবা দেবে বিজ্ঞাপনী সংস্থা এনেক্স কমিউনিকেশনস। এ জন্য মেট্রোরেল কর্তৃপক্ষের সঙ্গে চুক্তি করেছে প্রতিষ্ঠানটি। এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে এনেক্স কমিউনিকেশনস।

ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের (ডিএমটিসিএল) কার্যালয়ে আজ সোমবার এই চুক্তি স্বাক্ষর হয়। চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন ডিএমটিসিএলের যুগ্ম সচিব খন্দকার এহতেশামুল কবির ও এনেক্স কমিউনিকেশনসের পরিচালক শরিফ সাব্বীর।

এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন এনেক্স কমিউনিকেশনসের চেয়ারম্যান মাহমুদুর রহমান, উপদেষ্টা সাইদুল আমিন, প্রধান হিসাব ও অর্থ কর্মকর্তা শাহীন সরকার, উপমহাব্যবস্থাপক (পরিচালন) আবু সাইদ মো. মবিন, ডিএমটিসিএলের ব্র্যান্ডিং প্রকল্পের পরামর্শক সানাউল আহমেদ। এ ছাড়া ডিএমটিসিএলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ফারুক আহমেদ, প্রকল্প পরিচালক (অতিরিক্ত দায়িত্ব) মোহাম্মদ আবদুল ওহাব এবং পরিচালক (প্রশাসন) এ কে এম খায়রুল আমলসহ উভয় প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারাও অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।

বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, মেট্রোরেল রাজধানীর গতিময়তা বদলে দিয়েছে। মেট্রোরেলে যাত্রীসংখ্যা ও ট্রেন চলাচলের সংখ্যা বাড়াতে মেট্রোরেলের অভ্যন্তরীণ ব্র্যান্ডিং ক্রমেই প্রাসঙ্গিক ও কার্যকর মাধ্যম হয়ে উঠেছে। প্রতিদিন নানা বয়স, পেশা ও শ্রেণির মানুষ মেট্রোরেলের অভ্যন্তরের বিজ্ঞাপন দেখে। এর ফলে ব্র্যান্ডগুলো যাত্রীদের কাছে সহজেই পৌঁছানোর সুযোগ পাবে। এ সহযোগিতার মাধ্যমে মেট্রোরেলে বিজ্ঞাপন প্রদর্শনের অভিজ্ঞতা আরও দর্শনীয় ও সংগঠিত হয়ে উঠবে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ