সোনার দাম ভরিতে ১ হাজার ৩৮ টাকা কমেছে
Published: 13th, April 2025 GMT
এক দিনের ব্যবধানে দেশের বাজারে সোনার দাম কমল। প্রতি ভরিতে সোনার দাম কমেছে ১ হাজার ৩৮ টাকা। এতে ভালো মানের ২২ ক্যারেটের এক ভরি সোনার দাম দাঁড়াবে ১ লাখ ৬২ হাজার ১৭৬ টাকা।
বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস) আজ রোববার রাতে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে সোনার দাম কমার কথা জানায়। এতে বলা হয়েছে, স্থানীয় বাজারে তেজাবি সোনার (পিওর গোল্ড) দাম কমে যাওয়ায় দাম সমন্বয় করা হয়েছে। নতুন দাম আগামীকাল সোমবার থেকে কার্যকর হবে।
সর্বশেষ গতকাল রাতে সোনার দাম ভরিপ্রতি ৪ হাজার ১৮৭ টাকা বৃদ্ধি করে জুয়েলার্স সমিতি। তাতে ভরিপ্রতি সোনার দাম দাঁড়ায় ১ লাখ ৬৩ হাজার ২১৪ টাকা। এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে এটিই ছিল সোনার সর্বোচ্চ দাম।
বাজুসের নতুন সিদ্ধান্তের ফলে কাল সোমবার থেকে দেশের বাজারে হলমার্ক করা প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) ২২ ক্যারেট মানের সোনা ১ লাখ ৬২ হাজার ১৭৬ টাকা, ২১ ক্যারেট ১ লাখ ৫৪ হাজার ৮০৫ টাকা, ১৮ ক্যারেট ১ লাখ ৩২ হাজার ৬৯০ টাকায় বিক্রি হবে। এ ছাড়া সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি সোনার দাম কমে ১ লাখ ৯ হাজার ৫৩৭ টাকা বিক্রি হবে।
আজ রোববার পর্যন্ত প্রতি ভরি হলমার্ক করা ২২ ক্যারেট সোনা ১ লাখ ৬৩ হাজার ২১৪ টাকা, ২১ ক্যারেট ১ লাখ ৫৫ হাজার ৭৯৬ টাকা, ১৮ ক্যারেট ১ লাখ ৩৩ হাজার ৫৪১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির সোনা ১ লাখ ১০ হাজার ২৭১ টাকায় বিক্রি হয়েছে।
কাল থেকে প্রতি ভরি ২২ ক্যারেট সোনায় ১ হাজার ৩৮ টাকা, ২১ ক্যারেটে ৯৯১ টাকা, ১৮ ক্যারেটে ৮৫১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির সোনায় ৭৩৪ টাকা দাম কমবে।
.উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: স ন র দ ম কম ২২ ক য র ট
এছাড়াও পড়ুন:
প্রথম দেশ হিসেবে আফগানিস্তানের তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিলো রাশিয়া
আফগানিস্তানের তালেবানশাসিত সরকারকে স্বীকৃতি দিয়েছে রাশিয়া। প্রথম দেশ হিসেবে আনুষ্ঠানিকভাবে রাশিয়া এ সরকাকে স্বীকৃতি দিলো। এর আগে চীন, সংযুক্ত আরব আমিরাত, উজবেকিস্তান ও পাকিস্তান কাবুলে রাষ্ট্রদূত নিয়োগ করলেও তালেবান সরকারের চার বছরের শাসনামলে রাশিয়াই একমাত্র দেশ যারা তাদের সরকারকে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকৃতি দিলো। রাশিয়ার এ সিদ্ধান্তকে ‘সাহসী’ পদক্ষেপ বলে মন্তব্য করেছেন আফগানিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আমির খান মুত্তাকি। খবর-বিবিসি
রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, ‘ইসলামিক আমিরাত অব আফগানিস্তান’কে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি দ্বিপাক্ষিক কার্যকর সহযোগিতার পথে গতি আনবে। রাশিয়া জানিয়েছে, তারা জ্বালানি, পরিবহন, কৃষি ও অবকাঠামো খাতে বাণিজ্য ও অর্থনৈতিক সহযোগিতার সম্ভাবনা দেখছে। সন্ত্রাস ও মাদক চোরাচালানের বিরুদ্ধে কাবুলকে সহযোগিতা অব্যাহত রাখবে রাশিয়া।
এর আগে কাবুলে রাশিয়ার রাষ্ট্রদূত দিমিত্রি জিরনোভের সঙ্গে বৃহস্পতিবার বৈঠক করেন মুত্তাকি। সেখানে দিমিত্রি আনুষ্ঠানিকভাবে রুশ সরকারের সিদ্ধান্ত আনুষ্ঠানিকভাবে আফগানিস্তানকে জানিয়ে দেন। এই স্বীকৃতিকে মুত্তাকি ‘ইতিবাচক সম্পর্কের নতুন অধ্যায়, পারস্পরিক সম্মান এবং গঠনমূলক অংশীদারিত্ব’ এর সূচনা হিসেবে আখ্যা দিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘এটি অন্য দেশগুলোর জন্য একটি দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে।’