‘আমার সম্পর্ক নিয়ে কারও মাথাব্যথা নয়’
Published: 3rd, May 2025 GMT
বলিউডের উঠতি নায়িকাদের মধ্যে অন্যতম পলক তিওয়ারি। সালমান খানের ‘কিসি কা ভাই কিসি কি জান’ ছবির মাধ্যমে বলিউডে অভিষেক হয়েছিল তাঁর। এবার তাঁকে দেখা যাবে ‘দ্য ভূতনি’ ছবিতে। কিন্তু নিজের পেশাগত জীবনের চেয়ে বেশি ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে আলোচনায় আসেন পলক। এটা মোটেও পছন্দ নয় এই অভিনেত্রীর। সম্প্রতি একাধিক গণমাধ্যমে এ নিয়ে মন্তব্য করেছেন।
সাইফ আলী খানের পুত্র ইব্রাহিম আলী খানের সঙ্গে পলকের সম্পর্ক নিয়ে বিটাউনে নানান গুঞ্জন। ২০২২ সাল থেকে শ্বেতা তিওয়ারির কন্যা পলকের সঙ্গে বিভিন্ন জায়গায় ঘন ঘন দেখা যেতে শুরু করে ইব্রাহিমকে।
পলক তিওয়ারি। এএনআই.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
লাইপজিগের বিপক্ষে ড্র, শিরোপা উদযাপনের অপেক্ষায় কেইন
জয় পেলেই বুন্দেসলিগা শিরোপা নিশ্চিত— এমন সমীকরণে লাইপজিগের মাঠে গিয়েছিল বায়ার্ন মিউনিখ। কিন্তু রোমাঞ্চে ঠাসা ম্যাচে শেষ মুহূর্তে গোল খেয়ে ৩-৩ গোলে ড্র করে বাভারিয়ানরা। ফলে শিরোপা উৎসবের দিনটা আরও একটু পেছাল হ্যারি কেইন ও তার দলের।
ম্যাচের প্রথমার্ধে দুই গোল খেয়ে চাপে পড়ে যায় বায়ার্ন। তবে দ্বিতীয়ার্ধে দুর্দান্তভাবে ঘুরে দাঁড়িয়ে ৩-২ ব্যবধানে এগিয়ে যায় তারা। অতিরিক্ত সময়ের একদম শেষ প্রান্তে ছিল জয়ের সুবাস। সমর্থকরা উৎসবের প্রস্তুতি নিচ্ছিল, বেঞ্চে বসে থাকা নিষিদ্ধ হ্যারি কেইনও অপেক্ষায় ছিলেন প্রথম শিরোপার। কিন্তু ঠিক তখনই লাইপজিগের ইউসুফ পুলসেনের গোল সব হিসেব ওলটপালট করে দেয়।
এই ড্রয়ের ফলে ৩২ ম্যাচ শেষে বায়ার্নের পয়েন্ট দাঁড়িয়েছে ৭৬। এক ম্যাচ কম খেলে দ্বিতীয় স্থানে থাকা লেভারকুজেনের পয়েন্ট ৬৭। তাতেই পয়েন্ট ব্যবধান ৯-এর। বাকি থাকা তিন ম্যাচে যদি লেভারকুজেন সবগুলো জেতে এবং বায়ার্ন তাদের শেষ দুই ম্যাচে হেরে যায়, তবে পয়েন্ট সমান হয়ে যাবে।
সেক্ষেত্রে নির্ধারক হবে গোল ব্যবধান। যেখানে বায়ার্ন এখনো লেভারকুজেনের চেয়ে এগিয়ে আছে ৩০ গোলে। বাস্তবতা বলছে, শিরোপা একপ্রকার নিশ্চিতই। কিন্তু বুন্দেসলিগার নিয়ম অনুযায়ী গোল ব্যবধানের সম্ভাব্য ঘাটতির আশঙ্কায় আনুষ্ঠানিক উদযাপনটা অপেক্ষায় রেখেছে বায়ার্নকে।
এই ম্যাচে হলুদ কার্ডজনিত নিষেধাজ্ঞায় খেলতে পারেননি ইংলিশ স্ট্রাইকার হ্যারি কেইন। যিনি ক্যারিয়ারে এখনো কোনো শিরোপা জেতেননি। বায়ার্ন লিগ জিতলেই প্রথমবারের মতো শিরোপা উঠবে তার হাতেই। তাই শিরোপা প্রায় পেয়ে গিয়েও, উদযাপন করতে না পারার হতাশা তার চোখে-মুখে স্পষ্ট।
তবে অপেক্ষার পালা হয়তো আর বেশি দীর্ঘ হবে না। আগামী রবিবার লেভারকুজেন যদি ফ্রেইবুর্গের বিপক্ষে জয় না পায়, তাহলেই নিশ্চিত হয়ে যাবে বায়ার্নের শিরোপা। আর তা না হলেও ১০ মে বায়ার্ন তাদের ঘরের মাঠে মনশেনগ্লাডবাখের বিপক্ষে খেলবে। সেই ম্যাচ থেকে এক পয়েন্ট পেলেই আর কোনো জটিল হিসেবের দরকার থাকবে না। বলা যায়, কেইন ও বায়ার্নের শিরোপা এখন শুধু সময়ের অপেক্ষা।