বন্দরে ডেভিল হান্ট অভিযানে আওয়ামী লীগ নেতার পুত্র মেজবাউদ্দিন মিলন (৪২)কে গ্রেপ্তার করেছে কামতাল তদন্ত কেন্দ্র পুলিশ। গ্রেপ্তারকৃত আওয়ামী লীগ নেতা মেজবাউদ্দিন মিলন বন্দর উপজেলার পিচকামতাল এলাকার আব্দুল কাদির  ডিলারের ছেলে।

গ্রেপ্তারকৃতকে শনিবার (৩ মে) দুপুরে বন্দর থানার দায়েরকৃত ১৮ (১২)২৪ নং মামলায় আদালতে প্রেরণ করেছে পুলিশ। এর আগে গত শুক্রবার (২ মে) রাতে বন্দর উপজেলার কামতাল এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।

কামতাল তদন্ত কেন্দ্র পুলিশ  জানিয়েছে,গ্রেপ্তারকৃত মেজবাউদ্দিন মিলন দীর্ঘ দিন ধরে আওয়ামী লীগের  রাজনিতী সাথে জড়িত ছিলেন। তার পিতা কাদির ডিলার মুছাপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।  
 

.

উৎস: Narayanganj Times

কীওয়ার্ড: ন র য়ণগঞ জ আওয় ম ল গ ক মত ল আওয় ম

এছাড়াও পড়ুন:

নগদের কোটি টাকা ছিনতাইয়ের রহস্য উদঘাটনের দাবি ডিএমপির

রাজধানীর উত্তরায় র‍্যাব পরিচয়ে মোবাইল আর্থিক সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান নগদের ডিস্ট্রিবিউটর প্রতিনিধিদের কাছ থেকে কোটি টাকা ছিনতাইয়ের রহস্য উদঘাটনের দাবি করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। ছিনতাই করা অর্থ ও ছিনতাইয়ে ব্যবহৃত গাড়িসহ পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করেছে উত্তরা পশ্চিম থানা পুলিশ।

বিষয়টি নিশ্চিত করে ডিএমপির উত্তরা বিভাগের উপ-কমিশনার (ডিসি) মো. মুহিদুল ইসলাম জানিয়েছেন, সিসি ক্যামেরার ফুটেজ বিশ্লেষণ ও ছিনতাইয়ে ব্যবহৃত গাড়ির নম্বর ধরে চাঞ্চল্যকর ওই ছিনতাইয়ে জড়িত পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তবে, তাদের পরিচয় জানাননি তিনি।

বৃহস্পতিবার (১৯ জুন) ডিএমপির মিডিয়া সেন্টারে সংবাদ সম্মেলনে বিস্তারিত জানানো হবে।

আরো পড়ুন:

র‌্যাব পরিচয়ে অপহরণ: চক্রের মূল হোতা গ্রেপ্তার

দৃষ্টিহীন বৃদ্ধকে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় গ্রেপ্তার ২

গত শনিবার (১৪ জুন) সকাল ৮টা ৫০ মিনিটের দিকে রাজধানীর উত্তরার ১৩ নম্বর সেক্টরের ১২ নম্বর সড়কে নগদের স্থানীয় ডিস্ট্রিবিউটর অফিসের এমডি আব্দুল খালেক নয়নের বাসা থেকে দুটি ব্যাগে ভরে দুটি মোটরসাইকেলে করে ১ কোটি ২২ লাখ ৯৮ হাজার টাকা নিয়ে রওনা দেন চারজন। তাদের গন্তব্য উত্তরার ১৩ নম্বর সেক্টরের ১৩ নম্বর সড়কের ৪৯ নম্বর বাসা, যেখানে উত্তরার নগদের ডিস্ট্রিবিউটরের অফিস। টাকা বহনকারীরা উত্তরা ১৩ নম্বর সেক্টরের ১৩ নম্বর সড়কের ৩৭ নম্বর বাসার সামনের বাম পাশে পৌঁছাতেই আগে থেকে সেখানে অবস্থান নেওয়া কালো রঙের হায়েস গাড়ি তাদের দুটি মোটরসাইকেলের গতি রোধ করে। পরে র‍্যাব পরিচয়ে ও র‍্যাবের কালো কটি পরিহিত ৮ থেকে ১০ জন অস্ত্রের মুখে চারজনকে জিম্মি করে ব্যাগ ছিনিয়ে নেয়। ছিনতাইকারীদের মুখ কালো কাপড়ে ঢাকা ছিল। অস্ত্রের মুখে তিনজনকে টাকার ব্যাগসহ গাড়িতে ওঠানো হয়। একজন দৌড়ে পালাতে সক্ষম হন। যদিও তার কাছে থাকা ব্যাগে ছিল মাত্র ১ লাখ ৯৮ হাজার টাকা।

ঢাকা/এমআর/রফিক

সম্পর্কিত নিবন্ধ