টি-সিরিজের মিউজিক ভিডিও ‘দিল পে জখম’ দিয়ে মাত্র ১৬ বছর বয়সে গ্ল্যামার–দুনিয়ায় পা রেখেছিলেন কাশিকা কাপুর। মডেলিংয়ের জগতে তিনি ইতিমধ্যেই পরিচিত মুখ। প্রথম চলচ্চিত্র ‘আয়ুষ্মতী গীতা ম্যাট্রিক পাস’-এ অভিনেত্রী হিসেবে নজর কাড়েন, প্রশংসিত হয় তাঁর অভিনয়। এবার তেলেগু ছবি ‘এলওয়াইএফ: লাভ ইয়োর ফাদার’ দিয়ে দক্ষিণ ভারতীয় ছবির জগতে পা রেখেছেন কাশিকা। এ ছবির জন্য শতাধিক মেয়ের অডিশন নেওয়া হয়েছিল, যাঁদের মধ্য থেকে নির্বাচিত হয়েছিলেন কাশিকা।

তিনি জানান, অডিশনের রাতেই চুক্তিপত্রে স্বাক্ষর করেন। কিন্তু পথটা সহজ ছিল না। নিজের শুরুর দিনের কথা বলতে গিয়ে কাশিকা বলেন, ‘১৬ বছর বয়সে যখন ইন্ডাস্ট্রিতে এসেছিলাম, তখন কিছুই জানতাম না। একেবারে অজ্ঞ ছিলাম, কিন্তু মনের মধ্যে ছিল জ্বলে ওঠা আগুন। প্রত্যাখ্যান আমার নিত্যসঙ্গী হয়ে গিয়েছিল। একটা ছবিতে সবকিছু চূড়ান্ত হওয়ার পরও বাদ পড়েছিলাম।

কাশিকা কাপুর। ছবি: অভিনেত্রীর ইনস্টাগ্রাম থেকে.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

বিশ্বসেরা গবেষকদের তালিকায় জাবির ৮ শিক্ষক-শিক্ষার্থী

স্ট্যানফোর্ড ইউনিভার্সিটি ও এলসেভিয়ার প্রকাশিত পৃথিবীর সেরা ২ শতাংশ গবেষকের তালিকায় জায়গা পেয়েছেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের আটজন শিক্ষক ও গবেষক।

এ অর্জনে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ কামরুল আহসান তাঁদের অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা জানিয়েছেন।

আরো পড়ুন:

বিশ্বসেরা গবেষকদের তালিকায় বাকৃবির ১২ শিক্ষক-শিক্ষার্থী

রাবিতে শিক্ষক-কর্মকর্তাদের লাঞ্ছিত করা নিন্দনীয় অপরাধ: ঢা‌বি সাদা

সম্প্রতি স্ট্যানফোর্ড ইউনিভার্সিটি বিশ্বের সেরা গবেষকদের এই র‍্যাঙ্কিং প্রকাশ করে। এতে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা স্থান করে নেওয়ায় বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য এটাকে গৌরবজনক অর্জন বলে উল্লেখ করেছেন উপাচার্য।

অভিনন্দন বার্তায় তিনি বলেন, “পৃথিবীর সেরা ২ শতাংশ গবেষকের তালিকায় জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-গবেষকরা অন্তর্ভুক্ত হওয়া আমাদের জন্য এক বড় সম্মান। শিক্ষা ও গবেষণায় এই ধারাবাহিক অর্জন বিশ্ববিদ্যালয়ের সুনামকে আরো সমুন্নত করেছে।”

তিনি আশা প্রকাশ করে বলেন, “ভবিষ্যতে বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা দেশ-বিদেশে আরো বড় সম্মান অর্জন করবেন। একইসঙ্গে তিনি তাদের সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘ কর্মময় জীবন কামনা করেন।”

তালিকায় স্থান পাওয়া জাবি শিক্ষকরা হলেন- পরিবেশ বিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক মো. মোস্তাফিজুর রহমান ও এসএম দিদার উল ইসলাম, পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক এ.এ. মামুন, ইনস্টিটিউট অব ইনফরমেশন টেকনোলজির অধ্যাপক এম. শামীম কায়সার, সাংবাদিকতা ও গণমাধ্যম অধ্যয়ন বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মো. সাঈদ আল-জামান ও মো. নূরুল ইসলাম, রসায়ন বিভাগের অধ্যাপক মো. এনামুল হক।

তালিকায় স্থান পাওয়া একমাত্র শিক্ষার্থী হলেন, পাবলিক হেলথ অ্যান্ড ইনফরমেটিক্স বিভাগের মোহাম্মদ এ. মামুন।

ঢাকা/আহসান/মেহেদী

সম্পর্কিত নিবন্ধ