Risingbd:
2025-12-06@08:07:34 GMT

শামীমা ও বিটু গ্রেপ্তার

Published: 10th, May 2025 GMT

শামীমা ও বিটু গ্রেপ্তার

কৃষকলীগ নেত্রী ও সাবেক সংসদ সদস্য (এমপি) অ্যাডভোকেট শামীমা আক্তার খানম এবং সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাবেক সহকারী প্রেস সচিব আশরাফ সিদ্দিকী বিটুকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) গোয়েন্দা শাখা (ডিবি)।

শনিবার (১০ মে) সন্ধ্যায় ডিএমপির গণমাধ্যম শাখার উপ-পুলিশ কমিশনার মুহাম্মদ তালেবুর রহমান এ তথ্য জানিয়েছেন।

তিনি জানান, কৃষকলীগ নেত্রী ও সাবেক এমপি অ্যাডভোকেট শামীমা আক্তার খানম এবং শেখ হাসিনার সহকারী প্রেস সচিব আশরাফ সিদ্দিকী বিটুকে রাজধানীর ঝিগাতলা থেকে গ্রেপ্তার করেছে ডিবি।

আরো পড়ুন:

এসএসসি পরীক্ষার্থীকে হত্যা মামলার আসামি গ্রেপ্তার

নারায়ণগঞ্জে রিভলবারসহ যুবক গ্রেপ্তার 

ঢাকা/মাকসুদ/সাইফ

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

দক্ষিণ আফ্রিকায় সন্ত্রাসীদের গুলিতে বাংলাদেশি ব্যবসায়ী নিহত

দক্ষিণ আফ্রিকায় সন্ত্রাসীদের গুলিতে আকাশ ওরফে আমিনুর রহমান নামে এক বাংলাদেশি ব্যবসায়ী নিহত হয়েছেন। গতকাল শুক্রবার স্থানীয় সময় সন্ধ্যায় তাঁর ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে সন্ত্রাসীরা গুলি করলে তিনি ঘটনাস্থলেই নিহত হন।

নিহত আমিনুর রহমানের বাড়ি টাঙ্গাইলের মির্জাপুর উপজেলার ভাতগ্রাম ইউনিয়নের গোড়াইল গ্রামে। তাঁর ভাই আসলাম সিদ্দিকী বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

নিহত ব্যক্তির ভাই আসলাম বলেন, ২০০৯ সালে আমিনুর দক্ষিণ আফ্রিকায় যান। সেখানে ব্যবসা শুরু করেন। মাঝেমধ্যে তিনি দেশে আসতেন। গতকাল তাঁর ভাই দক্ষিণ আফ্রিকার মেছিনা শহরের কাছে মাটিম্বোতে নিজের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে অবস্থান করছিলেন। সন্ধ্যায় হঠাৎ কয়েকজন সন্ত্রাসী এসে তাঁর মাথায় গুলি চালিয়ে পালিয়ে যায়। ঘটনাস্থলেই আমিনুর প্রাণ হারান।

নিহত আমিনুরের ভাই আসলাম আরও বলেন, গতকাল রাত সোয়া ১১টায় তাঁরা মৃত্যুসংবাদ পান। পরিবারের মধ্যে অসুস্থ মা, দুই ভাই, দুই বোন ছাড়াও আমিনুরের স্ত্রী, এক ছেলে ও দুই মেয়ে আছে।

নিহত ব্যক্তির ভাইয়ের অভিযোগ, উপজেলার আজগানা গ্রামের মোল্লাবাড়ি এলাকার আছমান মোল্লার ছেলে জাফর মোল্লা দক্ষিণ আফ্রিকায় থাকার সময় আমিনুরের ব্যবসায়িক অংশীদার ছিলেন। তিনি আমিনুরকে কিছু না বলে প্রায় এক কোটি টাকা নিয়ে হঠাৎ উধাও হন। এ ঘটনায় ২০২৩ সালের সেপ্টেম্বরে মির্জাপুর থানায় একটি অভিযোগ করা হয়। পাওনা টাকার জন্য বিভিন্ন সময় আমিনুরের পরিবারের পক্ষ থেকে জাফরের পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করা হতো। কিন্তু টাকা দেওয়ার বদলে উল্টো বিভিন্নভাবে হুমকি দেওয়া হতো। নিহত ব্যবসায়ীর হত্যার সঙ্গে বিষয়টির যোগ থাকতে পারে।

তবে এ অভিযোগের বিষয়ে জানতে জাফর মোল্লার সঙ্গে যোগাযোগ করা যায়নি।

সম্পর্কিত নিবন্ধ