সিরিজ নির্ধারণী ম্যাচে থাকছে একাধিক পরিবর্তন
Published: 19th, May 2025 GMT
শারজাহর মাঠ ছোট, বৈশ্বিক বিবেচনায় আরব আমিরাত প্রতিপক্ষ হিসেবেও ছোট। এই দুই ছোটর বিপক্ষেও প্রথম ম্যাচে দল হিসেবে ঝড় তুলতে পারেনি বাংলাদেশ। পারভেজ হোসেন ইমন ৫৩ বলে ১০০ রান না করলে লো স্কোরিং ম্যাচ হয়ে যেত। কারণ ইমনের দিনে বাকি ব্যাটাররা ভালো খেলেননি। তাওহীদ হৃদয়ের ২০ রানই ছিল ইনিংসে দ্বিতীয় ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ।
সিরিজ নির্ধারণী দ্বিতীয় ম্যাচে দলীয় পারফরম্যান্সের ওপরই ফোকাস থাকবে বেশি। কোচ ফিল সিমন্স ব্যাটারদের কাছ থেকে ইমপ্যাক্ট ইনিংস চান। প্রথম ম্যাচে ইমন ছাড়া কারও ব্যাটে ইমপ্যাক্ট ছিল না। একাদশে উদীয়মানদের সুযোগ দেওয়া হলেও তারা রান করতে পারেননি। ওপেনার তানজিদ হাসান তামিম, লিটন কুমার দাস, জাকের আলী, শামীম হোসেন পাটোয়ারীরা ব্যর্থ হন। ব্যাটিং ভালো না হলেও বোলিং দারুণ ছিল।
তিন পেসার মুস্তাফিজুর রহমান, হাসান মাহমুদ ও তানজিম সাকিব ভালো করেন। স্পিনে বাঁহাতি তানভির ইসলাম এক উইকেট পেলেও ইকোনমি ছিল চোখে পড়ার মতো। সে তুলনায় খরুচে ছিলেন সহঅধিনায়ক অফ স্পিনার শেখ মেহেদী। আজ দ্বিতীয় ম্যাচে বেশ কয়েকটি পরিবর্তন আনা হতে পারে। মুস্তাফিজের জায়গায় দেখা যেতে পারে বাঁহাতি শরিফুল ইসলাম বা নাহিদ রানাকে। খেলতে পারেন লেগ স্পিনার রিশাদ হোসেন।
সিরিজের দ্বিতীয় ম্যাচই বাংলাদেশ চাইবে ম্যাচ জিতে আজ সিরিজ নিশ্চিত করতে। অন্যদিকে স্বাগতিক সংযুক্ত আমিরাত চাচ্ছে দারুণ একটি কামব্যাকের মধ্য দিয়ে সিরিজ বাঁচাতে এবং সমতায় ফিরতে।
.উৎস: Samakal
এছাড়াও পড়ুন:
২৭ নভেম্বরই জকসু নির্বাচন চায় ছাত্রশিবির
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন চলতি মাসের ২৭ নভেম্বর আয়োজনের দাবি জানিয়েছে শাখা ইসলামী ছাত্রশিবির।
সোমবার (৩ নভেম্বর) সংগঠনটির নেতারা জকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক মোস্তফা হাসান বরাবর এ দাবি জানিয়ে একটি স্মারকলিপি দেন।
আরো পড়ুন:
জকসু নির্বাচন নিয়ে একে অপরকে দোষারোপ ছাত্র সংগঠনগুলোর
জবি প্রশাসনের কাছে ২০ দাবি জানাল ইউটিএল
স্মারকলিপিতে উল্লেখ করা হয়েছে, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার ২০ বছর পর এই প্রথম জকসু নির্বাচন হতে যাচ্ছে। শিক্ষার্থীদের দীর্ঘদিনের দাবি ও আন্দোলনের পর প্রশাসন নির্বাচন আয়োজনের রোডম্যাপ প্রকাশ করেছে। কিন্তু সম্প্রতি একটি গোষ্ঠী নির্বাচন বানচালের নীলনকশা শুরু করেছে, যা শিক্ষার্থীদের গণতান্ত্রিক অধিকার ক্ষুণ্নের অপচেষ্টা।
এতে আরো বলা হয়েছে, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন পূর্বনির্ধারিত সময়সূচি অনুযায়ী নির্বাচন না করলে তা হবে শিক্ষার্থীদের ভোটাধিকার হরণের সামিল। কারণ ১৩ ডিসেম্বর থেকে ২১তম ব্যাচের ভর্তি পরীক্ষা, ১৪ ডিসেম্বর শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস, ১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবস এবং পরবর্তী শীতকালীন ছুটির কারণে ডিসেম্বর মাসে নির্বাচন করা সম্ভব নয়।
এ সময় সংগঠনটির নেতারা বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের ঘোষিত তারিখ অনুযায়ী ২৭ নভেম্বরই জকসু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে হবে। নির্বাচন বিলম্বের কোনো যৌক্তিক কারণ নেই।
ঢাকা/লিমন/মেহেদী