সিরাজগঞ্জের সাবেক সংসদ সদস্য আবদুল আজিজ কারাগারে
Published: 4th, February 2025 GMT
হত্যাচেষ্টা মামলায় সিরাজগঞ্জ-৩ (রায়গঞ্জ-তাড়াশ) আসনের সাবেক সংসদ সদস্য আব্দুল আজিজকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত।
মঙ্গলবার দুপুরে আব্দুল আজিজকে তাড়াশ আমলি আদালতে হাজির করে পুলিশ। এ সময় তার আইনজীবীরা জামিনের আবেদন করেন। মামলার মূল নথিপ্রাপ্তি সাপেক্ষে পরবর্তী সময়ে জামিনের শুনানির জন্য দিন ধার্য করে তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন বিচারক মো.
২০১৮ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সময় বিএনপি মনোনীত প্রার্থী আব্দুল মান্নান তালুকদারের গাড়িবহরে হামলা চালায় আওয়ামী
লীগের নেতাকর্মীরা। এ ঘটনায় তাড়াশ উপজেলার বারুহাস ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি আসাদুজ্জামান বাদী হয়ে আব্দুল আজিজসহ
আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে মামলা করেন।
এই মামলায় সোমবার রাতে রাজধানীর কলাবাগান থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে র্যাব।
উৎস: Samakal
এছাড়াও পড়ুন:
ধর্ষণচেষ্টার সন্দেহে গ্রেপ্তার ইংল্যান্ড দলের সাবেক খেলোয়াড়
ইংল্যান্ড ও প্রিমিয়ার লিগের সাবেক এক ফুটবলারকে ধর্ষণচেষ্টার সন্দেহে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। সন্দেহভাজন এই খেলোয়াড় ২০১০-এর দশকে ইংল্যান্ড জাতীয় দলের হয়ে খেলেছেন। তাঁকে লন্ডনের স্ট্যানস্টেড এয়ারপোর্টে গ্রেপ্তার করার খবর নিশ্চিত করেছে ব্রিটিশ ট্যাবলয়েড দ্য সান।
আইনি কারণে সংবাদমাধ্যমটির প্রতিবেদনে গ্রেপ্তার হওয়া খেলোয়াড়ের নাম প্রকাশ করা হয়নি। ইএসপিএন জানিয়েছে, তারা খেলোয়াড়ের পরিচয়ের বিষয়ে নিশ্চিত হলেও আইনি বাধ্যবাধকতার কারণে নাম প্রকাশ করতে পারছে না।
এসেক্স পুলিশের মুখপাত্র বলেন, ‘ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে এক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে এবং তদন্ত চলাকালে তাকে ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারির শেষ দিক পর্যন্ত জামিন দেওয়া হয়েছে।’
আরও পড়ুন১৪ মাস পর জামিন পেলেন ধর্ষণ মামলায় দণ্ডিত আলভেজ২০ মার্চ ২০২৪সানকে সূত্র জানিয়েছে, গত রোববার সাবেক এই ফুটবলার একটি ফ্লাইটে ওঠার আগে পাসপোর্ট কন্ট্রোল পয়েন্টে সীমান্তরক্ষী কর্মকর্তারা গ্রেপ্তার করেন। সানের প্রতিবেদনে বলা হয়, অভিযুক্ত ব্যক্তির তথ্য অনুযায়ী তিনি একটি পুরোনো ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে পুলিশের ‘ওয়ান্টেড’ তালিকায় ছিলেন।
যুক্তরাজ্যে গ্রেপ্তারকৃত কারও নাম সাধারণত পুলিশ প্রকাশ বা নিশ্চিত করে না। ২০১২ সালে লেভেসন তদন্তের পর এই নীতি চালু হয়, যেখানে সুপারিশ করা হয়েছিল, গ্রেপ্তার হওয়া সন্দেহভাজনের নাম শুধু ‘বিশেষ ও স্পষ্টভাবে চিহ্নিত পরিস্থিতি’তে প্রকাশ করা উচিত। সাধারণত কোনো সন্দেহভাজনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করা হলে তার নাম প্রকাশ করা হয়।