চিকিৎসকের অবহেলায় হাসপাতালেই বিদায় নিল চার্লি
Published: 18th, May 2025 GMT
রূপগঞ্জে চিকিৎসকের অবহেলায় হাসপাতালেই বিদায় নিল সখের পোষা প্রাণী চার্লি। রোববার দুপুরে পুর্বাচল উপশহরের ১৮ নং সেক্টরে "টিচিং এন্ড ট্রেনিং পেট হাসপাতাল এন্ড রিসার্চ সেন্টারে এ ঘটনা ঘটে। চিকিৎসকের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানালে শোকাহত ক্যাটলাভারকে হুমকি দেয় হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।
ক্যাটলাভার মিজান জানান, অতি যত্ন আর ভালবাসায় সাত মাস পোষা হয় পার্সিয়ান জাতের বিড়ালটি। তার ডাক নাম ছিল চার্লি। জ্বর কাশিতে গত রাতে হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পরে। রোববার দুপুরে চিকিৎসা দিতে নেওয়া হয় পুর্বাচল উপশহরের ১৮নং সেক্টরে নির্মিত "টিচিং এন্ড ট্রেনিং পেট হাসপাতাল এন্ড রিসার্চ সেন্টারে।
পাঁচ'শ টাকার বিনিময়ে হাসপাতালে ভর্তি রেজিস্টেশনের দুই ঘন্টায়ও কোন চিকিৎসা সেবা না পাওয়ায় হাসপাতালেই মারা যায় শখের পোষা চার্লি। পরে প্রতিবাদ জানালে স্থানীয় লোকজন ঢেকে হুমকি দেয়ার চেষ্টা করে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।
টিচিং এন্ড ট্রেনিং পেট হাসপাতাল এন্ড রিসার্চ সেন্টারের পরিচালক আব্দুল মান্নান বলেন, এখানে পোষা বিড়াল, কুকুরের চিকিৎসা ও চিকিৎসার উপর ট্রেনিং দেয়া হয় আমরা পরম যত্নের সাথে প্রতিটি প্রানীর চিকিৎসা করে থাকি। তারা যখন বিড়াল নিয়ে আসে তখন সবাই লাঞ্চ ব্রেকে ছিল।
উৎস: Narayanganj Times
কীওয়ার্ড: র পগঞ জ ন র য়ণগঞ জ
এছাড়াও পড়ুন:
গাবতলীতে ট্রাফিক সার্জেন্টকে ‘দায়িত্ব পালনে বাধা ও লাঞ্ছিত করার’ দায়ে এক দম্পতিকে জেল-জরিমানা
রাজধানীর গাবতলী মাজার রোডে পুলিশ সার্জেন্টকে দায়িত্ব পালনে বাধা ও লাঞ্ছিত করার দায়ে একটি প্রাইভেট কারের মালিক মো. শামীম মোল্লাকে এক মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) স্পেশাল মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত।
ডিএমপির এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বৃহস্পতিবার সকাল সোয়া সাতটার দিকে মিরপুর ট্রাফিক বিভাগে কর্মরত সার্জেন্ট আবু সুফিয়ান গাবতলী মাজার রোডে সিগন্যাল অমান্য করায় একটি প্রাইভেট কারকে থামার সংকেত দেন। এ সময় তিনি গাড়ির কাগজপত্র দেখতে চাইলে প্রাইভেট কারটির মালিক ও তাঁর স্ত্রী আয়েশা খাতুন গাড়ি থেকে বের হয়ে সার্জেন্টকে দায়িত্ব পালনে বাধা দেন এবং তাঁকে লাঞ্ছিত করেন। এ সময় সার্জেন্ট আবু সুফিয়ান পথচারীদের সহযোগিতায় তাঁদের আটক করে দারুসসালাম থানায় হস্তান্তর করেন।
আটক শামীম মোল্লা ও তাঁর স্ত্রী আয়েশা খাতুনকে স্পেশাল মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে উপস্থাপন করা হলে আদালত শামীম মোল্লাকে এক মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেন। এ সময় তাঁর স্ত্রী আয়েশা খাতুনকেও ১০ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে ১৫ দিনের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়।