সংগীতশিল্পী বাপ্পা মজুমদারের ভবনে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার সকালে তার বনানীর ভবনে এ ঘটনা ঘটে। দুপুরে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বিষয়টি জানিয়েছেন বাপ্পা মজুমদার।

ফেসবুকে বাপ্পা মজুমদার লিখেছেন, ‘আমাদের বিল্ডিংয়ে আগুন লাগার ঘটনা থেকে অল্পের জন্য রক্ষা পেয়েছি, আমরা সবাই নিরাপদে আছি। বাংলাদেশ ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সকে অশেষ ধন্যবাদ, তারা দ্রুত পদক্ষেপ না নিলে কী যে হয়ে যেত, ভাবতেই শিউরে উঠছি! একটি বিভীষিকাময় অভিজ্ঞতা, এখনো ভাবতে কষ্ট হচ্ছে।’

বাপ্পা মজুমদার গণমাধ্যমকে জানান, ভবনের নিচতলা থেকে আগুনের সূত্রপাত। ইন্টারকমে কল পেয়ে বাসা থেকে বের হওয়ার চেষ্টা করলে চারদিকে ধোঁয়ায় অন্ধকার দেখেন। আগুনের আঁচ এসে মুখে লাগে। কিছুক্ষণ পরিবার নিয়ে বারান্দায় দাঁড়িয়ে ছিলেন। এমন অবস্থায় পাশেই থাকা গীতিকার শাহান কবন্ধের সঙ্গে যোগাযোগ হয়। এরপর অভিনয়শিল্পী স্ত্রী তানিয়া হোসাইন ও দুই কন্যাসন্তান নিয়ে ভবন থেকে বের হন বাপ্পা।

বাপ্পা মজুমদার বলেন, ‘সৃষ্টিকর্তার অশেষ রহমতে বড় ধরনের বিপদ থেকে রক্ষা পেয়েছি। ভোরে রাস্তায় মানুষ কম ছিল বিধায় ফায়ার সার্ভিস দ্রুত আসতে পেরেছিল। নইলে কী যে হতো, ভাবতেই পারছি না। আমি এখনো মানসিক ট্রমা থেকে বের হতে পারিনি। এই ট্রমা থেকে বের হতে সময় লাগবে।’

.

উৎস: Samakal

এছাড়াও পড়ুন:

হিলিতে ১৫ মাস পর কবর থেকে লাশ উত্তোলন

দিনাজপুরের হিলিতে ময়না তদন্তের জন্য দাফনের প্রায় ১৫ মাস পর কবর থেকে হাবিবুর রহমান (৬৫) নামে এক ব্যক্তির লাশ উত্তোলন করা হয়েছে।

বুধবার (৯ জুলাই) দুপুরে উপজেলার কাকড়াপালি কবরস্থান থেকে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সাদ্দাম হোসেনের উপস্থিতি দিনাজপুর সিআইডি পুলিশ তার লাশ উত্তোলন করেন। 

সিআইডি পুলিশের এসআই আসাদ হোসেন জানান, হাবিবুর রহমান ২০২৪ সালের ২৭ এপ্রিল জমি-জমা সংক্রান্ত বিবাদে মারা যান। 

এ ব্যাপারে হাবিবুর রহমানের মেয়ে ববিতা খাতুন বাদি হয়ে একই গ্রামের মনোয়ার হোসেন ও তার স্ত্রীর নামে আদালতে হত্যা মামলা দায়ের করেন। আদালতের নির্দেশে আজ বুধবার হাবিবুর রহমানের লাশ ময়না তদন্তের জন্য উত্তোলন করা হয়েছে।

ঢাকা/মোসলেম/এস

সম্পর্কিত নিবন্ধ