দেশের জ্বালানি চাহিদা মেটাতে ‘পাবলিক প্রকিউরমেন্ট বিধিমালা, ২০০৮’-অনুসরণ করে আন্তর্জাতিক কোটেশন সংগ্রহ প্রক্রিয়ায় স্পট মার্কেট থেকে পৃথক দুটি দরপত্রের মাধ্যমে দুই কার্গো এলএনজি ক্রয়ের লক্ষ্যে উদ্যোগ নিয়েছে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়। 

এরমধ্যে সিঙ্গাপুর ভিত্তিক মেসার্স ভিটল প্রা.লি. সর্বনিম্ন দরদাতা হিসেবে এই দুই কার্গো এলএনজি সরবরাহ করবে। এতে মোট ব্যয় হবে ১১০৪ কোটি ৪১ লাখ ৮৪ হাজার ৩৩৬ টাকা। 

দেশের বিদ্যমান ও ক্রমবর্ধমান গ্যাসের চাহিদা মেটানোর লক্ষ্যে দেশীয় উৎপাদিত গ্যাসের পাশাপাশি কক্সবাজারের মহেশখালীতে স্থাপিত দু’টি ভাসমান এলএনজি টার্মিনালের মাধ্যমে জি টু জি ভিত্তিতে দীর্ঘমেয়াদি চুক্তির আওতায় কাতার থেকে ২.

৫ এমটিপিএ (মিলিয়ন টন পার এনাম) এবং ওমান থেকে ১.০ এমটিপিএ এলএনজি অর্থাৎ মোট ৩.৫ এমটিপিএ (৫৬ কার্গো) এলএনজি ক্রয় করা হচ্ছে। 

আরো পড়ুন:

আইএমএফ ও বিশ্বব্যাংকের ওপর বাংলাদেশ এখন নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা

এডিবির সেমিনার
দ্রুত প্রকল্প বাস্তবায়নে দক্ষতা ও কার্যকারিতার ওপর গুরুত্বারোপ

এছাড়া, চাহিদার আলোকে অ্যানুয়াল ডেলিভারি প্রোগ্রাম (এডিপি) এর আওতায় স্পট মার্কেট থেকেও এলএনজি কেনা হয়।

আগামী জানুয়ারি-ডিসেম্বর ২০২৫ সময়ে স্পট মার্কেট থেকে ৫৯ কার্গো এলএনজি আমদানির লক্ষ্যে গত ২০২৪ সালের ৪ নভেম্বর তারিখে জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগ অনুমোদন দেয় । সেপ্রেক্ষিতে পেট্রোবাংলা আগামী ০২-০৩ জুলাই ১(এক) কার্গো এলএনজি ক্রয়ের প্রস্তাব পাঠায়। 

উল্লেখ্য, ‘পিপিআর-২০০৮’-এর বিধি-৬৫ অনুযায়ী আগামী ০২-০৩ জুলাই ২০২৫ সময়ে ১ (এক) কার্গো এলএনজি ক্রয়ের জন্য গত ৩০ এপ্রিল তারিখে এমএসপিএ স্বাক্ষরকারী ২৩টি প্রতিষ্ঠানকে কোটেশন দাখিলের জন্য ই-মেইলে পাঠানো হয়। ‘পিপিআর, ২০০৮’ এর বিধি ৮৫ অনুসরণে যথাযথ প্রক্রিয়া অনুসরণ করে এমএসপিএ স্বাক্ষরকারী ২৩টি প্রতিষ্ঠানের তালিকা চূড়ান্ত করা হয়েছে। 

দর প্রস্তাবকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর নির্ধারিত সময়ে দাখিল করা ৬টি কোটেশন দরপত্র ও প্রস্তাব মূল্যায়ন কমিটি কারিগরি ও আর্থিকভাবে মূল্যায়ন করে সুপারিশ সম্বলিত একটি প্রতিবেদন জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের নিকট দাখিল করে। কোটেশনগুলো মধ্যে ৬টি কোটেশনই রেসপন্সিভ হয়। 

এরমধ্যে সিঙ্গাপুর ভিত্তিক ভিটল এশিয়া প্রা.লি. প্রতি এমএমবিটিইউ ১১.৫৭৮৮ মার্কিন ডলার উল্লেখ করে সর্বনিম্ন দরদাতা হিসেবে নির্বাচিত হয়।

উক্ত প্রতিষ্ঠান কর্তৃক সরবরাহতব্য এলএনজির পরিমাণ ৩২,০০,০০০ এমএমবিটিইউ। স্বাক্ষরিত এমএসপিএ অনুযায়ী সর্বোচ্চ ৫% কম-বেশি বিবেচনায় সরবরাহতব্য এলএনজির পরিমাণ সর্বোচ্চ ৩৩,৬০,০০০ এমএমবিটিইউ হতে পারে। প্রতি এমএমবিটিইউ ১১.৫৭৮৮ মার্কিন ডলার হিসেবে ৩৩,৬০,০০০ এমএমবিটিইউ এলএনজি আমদানিতে ব্যয় হবে ৫৫৫,৩২,৬৬,৫৮৪ টাকা।

অপর এক প্রস্তাবে ‘পাবলিক প্রকিউরমেন্ট বিধিমালা, ২০০৮’-অনুসরণে আন্তর্জাতিক কোটেশন সংগ্রহ প্রক্রিয়ায় স্পট মার্কেট হতে ১ কার্গো (৩০-৩১ মে ২০২৫ সময়ের জন্য ২৫তম) এলএনজি আমদানি করা হবে। এ লক্ষ্যে এমএসপিএ স্বাক্ষরকারী ২৩টি প্রতিষ্ঠানের কাছে দরপ্রস্তাব আহ্বান করা হলে ৪টি কোটেশন দরপত্র ও প্রস্তাব মূল্যায়ন কমিটি কারিগরি ও আর্থিকভাবে মূল্যায়ন করে সুপারিশ সম্বলিত একটি প্রতিবেদন জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগে পাঠায়। 

দাখিলকৃত ৪টি কোটেশনের মধ্যে ৪টি কোটেশনই রেপন্সিভ হয়। দরপত্র মূল্যায়ন কমিটির মূল্যায়নে প্রতি ইউনিট এলএনজি’র দাম ১১.৪৪৮৮ মার্কিন ডলার উল্লেখ করে সিঙ্গাপুর ভিত্তিক ভিটল প্রা.লি. সিঙ্গাপুরকে সর্বনিম্ন দরদাতা হিসেবে সুপারিশ করে। 

উক্ত প্রতিষ্ঠান কর্তৃক সরবরাহতব্য এলএনজির পরিমাণ ৩২,০০,০০০ এমএমবিটিইউ। স্বাক্ষরিত এমএসপিএ অনুযায়ী সর্বোচ্চ ৫% কম-বেশি বিবেচনায় সরবরাহতব্য এলএনজির পরিমাণ সর্বোচ্চ ৩৩,৬০,০০০ এমএমবিটিইউ হতে পারে। প্রতি এমএমবিটিইউ ১১.৪৪৮৮ মার্কিন ডলার হিসেবে ৩৩,৬০,০০০ এমএমবিটিইউ এলএনজি আমদানিতে ব্যয় হবে ৩৮,৪৬৭,৯৬৮.০০ মার্কিন ডলার। মুদ্রা বিনিময় হার ১ মার্কিন ডলার সমান ১২২.০০ টাকা হিসেবে বাংলাদেশী মুদ্রায় প্রয়োজন হবে ৪৬৯,৩০,৯২,০৯৬ টাকা (ভ্যাট এবং এআইটি ব্যতিত)। 

এলএনজি আমদানিতে ১৫% ভ্যাট এবং ২% এআইটি প্রযোজ্য বিবেচনায় সর্বমোট ১৭% ভ্যাট এবং এআইটি এর জন্য প্রয়োজনীয় অর্থের পরিমাণ ৭৯,৭৮,২৫,৬৫৬ টাকা। অর্থাৎ ৩৩,৬০,০০০ এমএমবিটিইউ এলএনজি আমদানিতে প্রয়োজনীয় অর্থের পরিমাণ হবে সর্বমোট (৪৬৯,৩০,১২,০৯৬ + ৭৯,৭৮,২৫,৬৫৬)=৫৪৯,০৯,১৭,৭৫২টাকা। সে হিসেবে ২ কার্গো এলএনজি আমদনিতে মোট ব্যয় হবে ১১০৪ কোটি ৪১ লাখ ৮৪ হাজার ৩৩৬ টাকা। 

এ সংক্রান্ত দুটি প্রস্তাবে অনুমোদনের জন্য সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদের পরবর্তী সভায় উপস্থাপন করা হবে বলে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে।
 

ঢাকা/হাসনাত/এস

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর এমএসপ এ প রস ত ব আমদ ন ত দরপত র সরবর হ র জন য লক ষ য

এছাড়াও পড়ুন:

বিপুল ব্যয়ের প্রকল্প, তবু পানি মিলছে না

ওয়াসার পানি নিয়ে চট্টগ্রাম নগরীর গ্রাহকদের অভিযোগের শেষ নেই। অনেক স্থানে সরবরাহ প্রয়োজনের তুলনায় খুবই অপ্রতুল। মান নিয়েও আছে প্রশ্ন। সমস্যার সবচেয়ে বড় কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে দুর্নীতি ও চুরি। সিস্টেম লসের নামে হাওয়া হয়ে যাচ্ছে ৩০ শতাংশ পানি। নানা প্রকল্প নেওয়ার সময় অপচয় রোধে কর্মকর্তারা গালভরা যুক্তি তুলে ধরলেও মিলছে না সুফল। 

অপচয় বন্ধে পুরোনো পাইপ সরিয়ে স্থাপন করা হচ্ছে নতুন পাইপ, লাগানো হচ্ছে স্মার্ট মিটার। এভাবে একের পর এক হাজার হাজার কোটি টাকার প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হলেও সমস্যার আবর্তেই ঘুরপাক খেতে হয় গ্রাহককে। ওয়াসার কতিপয় কর্মকর্তা-কর্মচারীসহ অসাধু মিটার রিডারদের চক্রের হাতে যেন বন্দি সবাই।                  

চট্টগ্রাম ওয়াসার উৎপাদনের সক্ষমতা ৫৬ কোটি লিটার। এর মধ্যে মদুনাঘাট পানি সরবরাহ প্রকল্প থেকে আসে ৯ কোটি লিটার, কর্ণফুলী পানি শোধনাগার প্রকল্প-১ এবং ২ থেকে আসে ১৪ কোটি লিটার করে। এ ছাড়া মোহরা পানি সরবরাহ প্রকল্প থেকে ৯ কোটি লিটার, গভীর নলকূপ থেকে ৪ কোটি লিটার পানি পাওয়া যায়। ভান্ডালজুড়ি পানি শোধনাগার প্রকল্পের সক্ষমতা হচ্ছে ৬ কোটি লিটার। তবে নানা কারণে প্রকল্পগুলো থেকে সক্ষমতা অনুযায়ী পানি পাওয়া যায় না। এর মধ্যে একটি বড় অংশ অপচয়ের নামে চুরি হয়ে যাচ্ছে। 

ওয়াসার হিসাব থেকে জানা যায়, দৈনিক গড়ে সাড়ে ৪৭ কোটি লিটার বা ৪ লাখ ৭৫ হাজার কিউবিক মিটার পানি উৎপাদন ও সরবরাহ করে ওয়াসা। এর মধ্যে ৪৭ হাজার ৫০০ কিউবিক মিটার পানি বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানে ৩৭ টাকা দরে বিক্রি করা হয়। এ থেকে দৈনিক আয় হওয়ার কথা ১৭ লাখ ৫৭ হাজার টাকা। বছরে এর পরিমাণ দাঁড়ায় ৬৪ কোটি ১৩ লাখ ৫ হাজার টাকা। অবশিষ্ট ৪ লাখ ২৭ হাজার ৫০০ কিউবিক মিটার পানি আবাসিক গ্রাহকের কাছে ১৮ টাকা দরে বিক্রি করে দৈনিক আয় হওয়ার কথা ৭৬ লাখ ৯৫ হাজার টাকা। বছরে এর পরিমাণ দাঁড়ায় ২৮০ কোটি ৮৬ লাখ ৭৫ হাজার টাকা। বাণিজ্যিক ও আবাসিক মিলে পানি বিক্রি থেকে বছরে আয় হওয়ার কথা ৩৪৫ কোটি টাকা। ১০ শতাংশ হারে সিস্টেম লস বাদ দিলেও বার্ষিক আয় হওয়ার কথা ৩১০ কোটি ৫০ লাখ টাকা। অথচ মাসে এই খাতে আয় আসছে ১৯ থেকে ২০ কোটি টাকা। গড়ে মাসে সাড়ে ১৯ কোটি টাকা হিসাব করলে বছরে এর পরিমাণ দাঁড়ায় ২৩৪ কোটি টাকা। অর্থাৎ বছরে হিসাব পাওয়া যাচ্ছে না প্রায় ৭৭ কোটি টাকার।                    

বর্তমানে ওয়াসার প্রায় ১ হাজার ৩০০ কিলোমিটার পাইপলাইন নেটওয়ার্ক রয়েছে। এর মধ্যে কর্ণফুলী পানি সরবরাহ প্রকল্প-১-এর অধীনে ৪৫ কিলোমিটার এবং চট্টগ্রাম পানি সরবরাহ উন্নয়ন ও স্যানিটেশন প্রকল্পের অধীনে ১৫০ কিলোমিটার পাইপলাইন নেটওয়ার্ক প্রতিস্থাপন করা হয়েছিল। এ ছাড়া কর্ণফুলী পানি সরবরাহ প্রকল্প-২-এর অধীনে শহরের মধ্যবর্তী স্থানে ৫৫ বর্গকিলোমিটার এলাকায় ৭০০ কিলোমিটার পাইপলাইন প্রতিস্থাপন করা হয়। এ হিসাবে ৮৯৫ কিলোমিটার পুরোনো পাইপলাইন সরিয়ে নতুন পাইপ স্থাপন করা হয়েছে। এসব পাইপলাইনের আওতায় ৫০ হাজারেরও বেশি গ্রাহক আছেন। এবার ‘চট্টগ্রাম পানি সরবরাহ উন্নয়ন প্রকল্প’ নামে আরেকটি প্রকল্প বাস্তবায়নের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। ৩ হাজার ৯২১ কোটি টাকার এই প্রকল্পের মোট ব্যয়ের মধ্যে বিশ্বব্যাংক অর্থায়ন করবে ৩ হাজার ২৬৮ কোটি টাকা, বাংলাদেশ সরকার ৫৭৮ কোটি এবং চট্টগ্রাম ওয়াসা করবে ৭৪ কোটি টাকা। এই প্রকল্পের অধীনে নগরে আরও ৩০০ কিলোমিটার নতুন পাইপলাইন প্রতিস্থাপন করা হবে। একই সঙ্গে লাগানো হবে ১ লাখ অটোমেটেড স্মার্ট মিটার। এর আওতায় আসবে ৪০ হাজার গ্রাহক। ওয়াসা বলছে, এই প্রকল্প বাস্তবায়ন হলে অপচয় রোধ, নিরবচ্ছিন্ন ও সুষম চাপে পানি সরবরাহ নিশ্চিত করা যাবে। তাতে বাড়বে রাজস্ব আদায়।

ওয়াসার সমীক্ষা অনুযায়ী, বর্তমানে পানির দৈনিক চাহিদা ৫৬ কোটি লিটার। ২০৩২ সালে হবে ৭০ কোটি লিটার। ২০৪০ সালে চাহিদা হবে ১২২ কোটি লিটার। পানির বাড়তি চাহিদা বিবেচনায় বিভিন্ন প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে সংস্থাটি।

সূত্র জানায়, উৎপাদিত পানির প্রায় ৩০ শতাংশ অপচয় হচ্ছ। অথচ বৈশ্বিক মানদণ্ডে এর স্বাভাবিক হার ৫ শতাংশের কম। রাজস্ব শাখার মিটার পরিদর্শকসহ কর্মকর্তাদের দুর্নীতির কারণে সংস্থাটি বড় অঙ্কের রাজস্ব হারায় বলে দীর্ঘদিনের অভিযোগ। ব্যবস্থাপনাগত ত্রুটি ও দুর্বলতার কারণে সংকট নিরসন করতে পারছে না সংস্থাটি।

চট্টগ্রাম ওয়াসার তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী মো. আরিফুল ইসলাম জানিয়েছেন, উৎপাদিত পানির অপচয় বন্ধ করার পাশাপাশি গ্রাহকদের মধ্যে সুষম পানি বণ্টনে চট্টগ্রাম পানি সরবরাহ উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় ৩০০ কিলোমিটার পাইপলাইন প্রতিস্থাপন করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। একই প্রকল্পের আওতায় ম্যানুয়েল মিটার সরিয়ে এক লাখ স্মাট মিটার ও অটোমেটেড স্মাট মিটার লাগানো হবে। আগামী বছর এই প্রকল্পের কাজ শুরু করা যাবে। এটা বাস্তবায়ন হলে পানির অপচয় কমে আসবে। ইতোমধ্যে যেসব পাইপলাইন প্রতিস্থাপন করা হয়েছে তার সুফল হিসেবে আগের চেয়ে প্রায় ১০ শতাংশ পানি অপচয় কমে এসেছে।’ 

তবে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ওয়াসার একজন কর্মকর্তা বলেন, ‘অস্বীকার করার উপায় নেই যে, ওয়াসার উৎপাদিত পানির প্রায় এক-তৃতীয়াংশ নানাভাবে অপচয় ও নয়ছয় হয়। এটির একটি অংশ পাইপলাইন লিকেজের কারণে হয়, আবার চুরিও হয়। ম্যানুয়েল মিটারের কারণে পানি কমবেশি করা যায়। আবার বিপুলসংখ্যক অবৈধ সংযোগের মাধ্যমেও পানি চুরি হয়ে যাচ্ছে। অটোমেটেড স্মার্ট মিটার লাগানোর পাশাপাশি পুরোনো পাইপলাইন সরিয়ে নতুন পাইপলাইন স্থাপন এবং কঠোর কিছু প্রশাসনিক উদ্যোগ নেওয়া গেলে পানি অপচয় কিংবা চুরি বন্ধ হয়ে আসবে।’

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • সরবরাহ ঠিক করতে সুবিধা বাড়াতে হবে, দাবি ব্যবসায়ীদের
  • সরকারি পরিসংখ্যান মারাত্মক ফ্যাসাদ তৈরি করছে: বাণিজ্য উপদেষ্টা
  • গাজা ‘দখলসহ’ নতুন যেসব পরিকল্পনা অনুমোদন দিল ইসরায়েল
  • এবার কোরবানিযোগ্য প্রাণী ১ কোটি ২৪ লাখ, থাকবে উদ্বৃত্ত: প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়
  • ১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারে দাম কমেছে ১৯ টাকা
  • নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালের পরিত্যক্ত মালামালে আগুন, বিদ্যুৎ–সংযোগ বিচ্ছিন্ন
  • বিপুল ব্যয়ের প্রকল্প, তবু পানি মিলছে না
  • গাজায় এখন একবেলার খাবার খুঁজে পাওয়া অসম্ভব
  • স্বাদে অতুলনীয় ‌‘বর্নির ধুছনির দই’