রাকিব হোসেন প্রথমার্ধে পাওয়া একাধিক সুযোগ নষ্ট না করলে কী হতো?
যোগ করা সময়ের তৃতীয় মিনিটে ফয়সাল আহমেদ ফাহিমকে বক্সে ফাউল করা হলেও কেন পেনাল্টির বাঁশি বাজানো হলো না?
ম্যাচের শেষ মুহূর্তে তারিক কাজী হেড সিঙ্গাপুরের গোলকিপার ঠেকিয়ে না দিলে কী হতো?
এখন আর এসব প্রশ্ন করে লাভ নেই। যে ম্যাচ নিয়ে এত উন্মাদনা, বাংলাদেশ সেই ম্যাচ হেরে গেছে ২-১ ব্যবধানে।
তবে সিঙ্গাপুরের কাছে এই হারের পরও ভারতের ওপরেই আছে বাংলাদেশ। ভারত যে হংকংয়ের কাছে ১-০ গোলে হেরে গেছে।
হংকংয়ের কাছে হারের পর ভারতের সুনীল ছেত্রীর হতাশা.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
ইউনূস-তারেক বৈঠকের আগে লন্ডনে আমীর খসরু
প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বৈঠকের আগে লন্ডনে গেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। স্থানীয় সময় গতকাল বুধবার বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের একটি ফ্লাইটে তিনি লন্ডনে পৌঁছান বলে যুক্তরাজ্য বিএনপির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মিসবাহ উজ্জামান সোহেল জানিয়েছেন।
অধ্যাপক ইউনূস ও তারেক রহমানের বৈঠক হচ্ছে আগামীকাল ১৩ জুন শুক্রবার লন্ডনের স্থানীয় সময় সকাল নয়টায়। সেন্ট্রাল লন্ডনের পার্ক লেনের ছয় তারকা ডরচেস্টার হোটেলে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে। ইতিমধ্যে দেশে-বিদেশে এই বৈঠক নিয়ে ব্যাপক কৌতূহল তৈরি হয়েছে।
আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বৈঠকে অংশ নেবেন কি না জানতে চাইলে দলটির নেতা মিসবাহ উজ্জামান সোহেল প্রথম আলোকে বলেন, ‘পুরো বিষয়টি তারেক রহমান তত্ত্বাবধান করছেন। সুতরাং সময় এলে দেখা যাবে কারা কারা বৈঠকে অংশ নিচ্ছেন।’
আগামীকালের এই বৈঠক উপলক্ষে ডরচেস্টার হোটেলের সামনে অবস্থান নেবেন বিএনপির নেতা-কর্মীরা। যুক্তরাজ্য বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক পারভেজ মল্লিক প্রথম আলোকে বলেন, ‘আমাদের নেতা তারেক রহমান যেখানে যাবেন, আমরাও সেখানে যাব—এটাই স্বাভাবিক। আগামীকাল প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে আমাদের দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বৈঠকের সফলতা কামনা করে স্বাগত জানাতে আমরা যুক্তরাজ্য বিএনপির নেতা-কর্মীরা ডরচেস্টার হোটেলের সামনে সকাল সাড়ে সাতটা থেকে সমবেত হব।’
বিএনপির একটি সূত্র জানিয়েছে, বৈঠকে আগামী জাতীয় নির্বাচনের সময় নিয়ে আলোচনা প্রাধান্য পেতে পারে। এ ছাড়া চলমান সংস্কার ও বিচারের বিষয়ও আলোচনায় থাকবে। অন্যদিকে মঙ্গলবার লন্ডনে এক সংবাদ সম্মেলনে প্রশ্নের জবাবে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেন, ‘তারেক রহমান এই মুহূর্তে বাংলাদেশের বড় রাজনৈতিক দলের নেতা এবং অধ্যাপক ইউনূস অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান। তাঁরা যখন বসবেন, তখন বাংলাদেশের এখনকার যেকোনো বিষয়ে আলোচনা হতে পারে। আলোচনায় বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি, আগামী জাতীয় নির্বাচন, জুলাই চার্টার (জুলাই সনদ)—এগুলোর যেকোনো বিষয়ে আলাপ হতে পারে।’