বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় উচ্চতর বেতন স্কেলে ২৫ পদে জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীদের অফিস সময়ের মধ্যে ডাকযোগে/সরাসরি আবেদনপত্র পাঠাতে হবে।

১. পদের নাম: প্রধান প্রকৌশলী

পদসংখ্যা: ১

বেতন স্কেল: ৫০,০০০-৭১,২০০ টাকা

২. পদের নাম: প্রধান খামার তত্ত্বাবধায়ক

পদসংখ্যা: ১

বেতন স্কেল: ৫০,০০০-৭১,২০০ টাকা

৩.

পদের নাম: অতিরিক্ত রেজিস্ট্রার (সংস্থাপন)

পদসংখ্যা: ১

বেতন স্কেল: ৫০,০০০-৭১,২০০ টাকা

৪. পদের নাম: অতিরিক্ত পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক

পদসংখ্যা: ১

বেতন স্কেল: ৫০,০০০-৭১,২০০ টাকা

৫. পদের নাম: এডিশনাল রেজিস্ট্রার (শিক্ষা)

পদসংখ্যা: ১

বেতন স্কেল: ৫০,০০০-৭১,২০০ টাকা

৬. পদের নাম: এডিশনাল ডিরেক্টর (পরিকল্পনা ও উন্নয়ন)

পদসংখ্যা: ১

বেতন স্কেল: ৫০,০০০-৭১,২০০ টাকা

৭. পদের নাম: পরিচালক, ক্রীড়া প্রশিক্ষণ

পদসংখ্যা: ১

বেতন স্কেল: ৪৩,০০০-৬৯,৮৫০ টাকা

৮. পদের নাম: ডেপুটি রেজিস্ট্রার (সংস্থাপন) -১

পদসংখ্যা: ১

বেতন স্কেল: ৪৩,০০০-৬৯,৮৫০ টাকা

৯. পদের নাম: ডেপুটি রেজিস্ট্রার (সংস্থাপন) -২

পদসংখ্যা: ১

বেতন স্কেল: ৪৩,০০০-৬৯,৮৫০ টাকা

১০. পদের নাম: ডেপুটি ট্রেজারার

পদসংখ্যা: ১

বেতন স্কেল: ৪৩,০০০-৬৯,৮৫০ টাকা

১১. পদের নাম: ডেপুটি লাইব্রেরিয়ান (সংগ্রহ, পদ্ধতিকরণ ও বাঁধাই)

পদসংখ্যা: ১

বেতন স্কেল: ৪৩,০০০-৬৯,৮৫০ টাকা

১২. পদের নাম: ডেপুটি লাইব্রেরিয়ান (রিডার্স সার্ভিস, শ্রাব্য দার্শন ও ডকুমেন্টশন)

পদসংখ্যা: ১

বেতন স্কেল: ৪৩,০০০-৬৯,৮৫০ টাকা

১৩. পদের নাম: উপ-পরিচালক (অডিট)

পদসংখ্যা: ১

বেতন স্কেল: ৪৩,০০০-৬৯,৮৫০ টাকা

১৪. পদের নাম: উপ-পরিচালক (সংস্থাপন শাখা)

পদসংখ্যা: ১

বেতন স্কেল: ৪৩,০০০-৬৯,৮৫০ টাকা

১৫. পদের নাম: উপ-পরিচালক (পরিকল্পনা ও উন্নয়ন শাখা)

পদসংখ্যা: ১

বেতন স্কেল: ৪৩,০০০-৬৯,৮৫০ টাকা

১৬. পদের নাম: নির্বাহী প্রকৌশলী (বিদ্যুৎ)

পদসংখ্যা: ১

বেতন স্কেল: ৩৫,৫০০-৬৭,০১০ টাকা

১৭. পদের নাম: নির্বাহী প্রকৌশলী (পানি সরবরাহ, গ্যাস, পয়ঃপ্রণালী ও স্যানিটেশন)

পদসংখ্যা: ১

বেতন স্কেল: ৩৫,৫০০-৬৭,০১০ টাকা

আরও পড়ুনবেসরকারি ব্যাংকে বড় নিয়োগ, সিনিয়র অফিসার নেবে ১৫০২৭ জুন ২০২৫

১৮. পদের নাম: সিনিয়র সহকারী রেজিস্ট্রার/খামার তত্ত্বাবধায়ক (পরিষদ বিভাগ)

পদসংখ্যা: ১

বেতন স্কেল: ৩৫,৫০০-৬৭,০১০ টাকা

১৯. পদের নাম: সহকারী পরিচালক (ছাত্র কল্যাণ ও নির্দেশনা)

পদসংখ্যা: ১

বেতন স্কেল: ২৯,০০০-৬৩,৪১০ টাকা

২০. পদের নাম: সহকারী পরিচালক, ক্রীড়া প্রশিক্ষণ

পদসংখ্যা: ১

বেতন স্কেল: ২৯,০০০-৬৩,৪১০ টাকা

২১. পদের নাম: সহকারী রেজিস্ট্রার (সংস্থাপন শাখা)

পদসংখ্যা: ১

বেতন স্কেল: ২৯,০০০-৬৩,৪১০ টাকা

২২. পদের নাম: সহকারী পরিচালক (পরিকল্পনা ও উন্নয়ন শাখা)

পদসংখ্যা: ১

বেতন স্কেল: ২৯,০০০-৬৩,৪১০ টাকা

২৩. পদের নাম: সহকারী রেজিস্ট্রার (উচ্চ শিক্ষা ও গবেষণা কমিটি)

পদসংখ্যা: ১

বেতন স্কেল: ২৯,০০০-৬৩,৪১০ টাকা

২৪. পদের নাম: সহকারী পরিচালক (উচ্চশিক্ষা ও গবেষণা কমিটি)

পদসংখ্যা: ১

বেতন স্কেল: ২৯,০০০-৬৩,৪১০ টাকা

২৫. পদের নাম: সহকারী প্রকৌশলী

পদসংখ্যা: ১

বেতন স্কেল: ২২,০০০-৫৩,০৬০ টাকা

যেভাবে আবেদন—

আগ্রহী প্রার্থীদের অনলাইনে এই ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আবেদন করতে হবে। অনলাইনে আবেদন সম্পন্ন করে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র আপলোড শেষ হলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে অনলাইন আবেদন ফরম তৈরি হবে। সেটি প্রিন্ট করে প্রয়োজনীয় কাগজপত্রের ফটোকপি সংযুক্ত করে সাত সেট আবেদন পাঠাতে হবে। নিয়োগসংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য জানা যাবে এই লিংকে।

আবেদন ফি—

অনলাইনে আবেদনের সময় আবেদন ফি বাবদ ২০০ টাকা অনলাইন পেমেন্ট গেটওয়ের মাধ্যমে দিতে হবে।

আবেদনের শেষ সময়: ২২ জুলাই, ২০২৫।

আরও পড়ুনগণযোগাযোগ অধিদপ্তরে ১৭৭ শূন্য পদে জনবল নিয়োগ, আবেদন অনলাইনে১৯ ঘণ্টা আগে

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: ন পদস খ য পদ র ন ম প রক শ সহক র

এছাড়াও পড়ুন:

ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সুনজর কখন পড়বে

চট্টগ্রামের রাউজান উপজেলার নোয়াপাড়া ইউনিয়নে দ্বিতল ভবনবিশিষ্ট একটি মা ও শিশু কল্যাণকেন্দ্রে ওষুধ নেই, চিকিৎসক নেই, বিদ্যুৎ–সংযোগ নেই। ফলে তেমন একটা রোগীও নেই। এই ‘নাই নাই’ হাসপাতালটির নাম মাস্টারদা সূর্য সেন মা ও শিশু কল্যাণকেন্দ্র। এভাবে কি একটা হাসপাতাল চলতে পারে? প্রত্যন্ত অঞ্চল পর্যন্ত মানুষের দোরগোড়ায় স্বাস্থ্যসেবা নিয়ে যাওয়ার এমন নমুনা আমাদের হতাশ করে। দেশজুড়ে এ রকম আরও চিত্র আমরা দেখতে পাই, যা আমাদের স্বাস্থ্য খাত নিয়ে ইতিবাচক কোনো বার্তা দেয় না।

প্রথম আলোর প্রতিবেদন জানাচ্ছে, ১৯৭৫ সালে প্রতিষ্ঠিত এবং ২০০৩ সালে চালু হওয়া এই ১০ শয্যার হাসপাতালটির মূল সমস্যা জনবলসংকট। ১৬টি পদের ১টিতেও স্থায়ী জনবল পদায়ন করা হয়নি। অন্য হাসপাতাল থেকে প্রেষণে এসে মাত্র তিনজন কর্মচারী (একজন উপসহকারী কমিউনিটি মেডিকেল অফিসার, একজন মিডওয়াইফ ও একজন আয়া) সপ্তাহে কয়েক দিন করে দায়িত্ব পালন করেন। এটি একটি জরুরি প্রসূতিসেবাকেন্দ্র, যা ২৪ ঘণ্টা চালু থাকার কথা। কিন্তু বিদ্যুৎ নেই, ডাক্তার নেই এবং প্রয়োজনীয় জনবলের অভাবে এর কার্যক্রম এখন প্রায় স্থবির।

হাসপাতালের বিদ্যুৎ বিল বকেয়া থাকায় প্রায় তিন মাস ধরে বিদ্যুৎ–সংযোগ বিচ্ছিন্ন। ফলে পানীয় জলের ব্যবস্থাও নেই। বিনা মূল্যের ওষুধ সরবরাহ বন্ধ রয়েছে প্রায় ছয় মাস ধরে। এ পরিস্থিতিতে একজন রোগী কীভাবে এখানে স্বাস্থ্যসেবা নিতে আসবেন? যেখানে হাসপাতালের বাইরের সাইনবোর্ডে জরুরি প্রসূতিসেবার জন্য ২৪ ঘণ্টা খোলা থাকার কথা লেখা, সেখানে মূল ফটকে তালা ঝোলানো। এটি জনগণের সঙ্গে একধরনের প্রতারণা। হাসপাতালটি চালু না থাকায় মা ও শিশুদের স্বাস্থ্যসেবার জন্য স্থানীয় বেসরকারি হাসপাতাল বা চট্টগ্রাম শহরে দৌড়াদৌড়ি করতে হয়। এতে সময় ও অর্থ—দুটোরই অপচয় তো বটেই, চরম ভোগান্তিরও শিকার হতে হয় মানুষকে।

যে মিডওয়াইফরা এখানে কাজ করছেন, তাঁরা জানান, এখন মাসে মাত্র চার-পাঁচজন প্রসূতি সেবা নিতে আসেন, যেখানে আগে শতাধিক প্রসূতি সেবা পেতেন। নিরাপত্তা প্রহরীরা দুই বছর ধরে বেতন পাচ্ছেন না। তবু নিয়মিত বেতন পাওয়ার আশায় তাঁরা এখনো কাজ করে যাচ্ছেন। এ অসহনীয় দুর্ভোগের কারণ হলো সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের চরম উদাসীনতা। উপজেলা পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা জানান, তাঁরা বারবার ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জনবলসংকটের কথা জানিয়েছেন, কিন্তু কোনো সুরাহা হয়নি।

একটি মা ও শিশু কল্যাণকেন্দ্রের স্বাভাবিক কার্যক্রম চালু রাখতে কেন ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে বারবার ধরনা দিতে হবে? জনবল নিয়োগ, কর্মচারীদের বকেয়া বেতন পরিশোধ, বিদ্যুতের ব্যবস্থা কার্যকর করা—সব ধরনের সংকট দূর করতে হাসপাতালটির দিকে আন্তরিক মনোযোগ দেওয়া হবে, সেটিই আমাদের প্রত্যাশা।

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • হাতে ভোট গণনাসহ ছাত্রদলের ৬ দাবি, স্বচ্ছ ব্যালট বাক্সে ভোট গ্রহণের সিদ্ধান্ত
  • ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সুনজর কখন পড়বে
  • যে হাসপাতালে চিকিৎসক, ওষুধ, বিদ্যুৎ–সংযোগ কিছুই নেই