অনুপ্রবেশের দায়ে রাঙামাটিতে দুই ভারতীয় নাগরিক আটক
Published: 27th, March 2025 GMT
অনুপ্রবেশের দায়ে রাঙামাটির বরকল উপজেলার সীমান্তবর্তী ছোটহরিণা বাজার এলাকা থেকে দুই ভারতীয় নাগরিককে আটক করেছে বিজিবি। বুধবার (২৬ মার্চ) দুপুরে তাদের আটক করা হয়।
আটককৃতরা হলেন- জ্ঞান রঞ্জন চাকমা (৪৫) ও পিংকু চাকমা (২২)। তারা ভারতের মিজোরাম রাজ্যের বাসিন্দা।
বিজিবি জানায়, ছোটহরিণা বাজার এলাকায় দুই ব্যক্তিকে সন্দেহজনকভাবে ঘোরাফেরা করতে দেখে তল্লাশি করে বিজিবির একটি টহল দল। এ সময় তাদের কাছে ভারতীয় আধার কার্ড পাওয়া যায়। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তারা ভারতীয় নাগরিক বলে স্বীকার করেছেন।
বিজিবি ১২ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে.
ঢাকা/শংকর/রাজীব
উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
হাদির সুস্থতার জন্য দেশব্যাপী দোয়ার আহ্বান হেফাজতের
গুলিবিদ্ধ শরিফ ওসমান হাদির দ্রুত সুস্থতার জন্য দেশব্যাপী দোয়ার আহ্বান জানিয়েছেন হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের আমির আল্লামা মুহিব্বুল্লাহ বাবুনগরী ও মহাসচিব আল্লামা সাজেদুর রহমান।
শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) এক বিবৃতিতে তারা এই আহ্বান জানান।
আরো পড়ুন:
লক্ষ বুলেট দিয়েও আজাদীর লড়াই থামানো যাবে না: ব্যারিস্টার ফুয়াদ
হাদিকে গুলি করে আওয়ামি লীগ পুনর্বাসন হবে না: রাশেদ প্রধান
হেফাজত নেতারা বলেন, “বাংলাদেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষার লড়াকু সৈনিক ও জুলাইর চেতনাবাহী নতুন প্রজন্মের বিপ্লবী কণ্ঠস্বর শরিফ ওসমান হাদি আওয়ামী ফ্যাসিস্টদের গুলিতে আহত হয়ে হাসপাতালে মরণপণ লড়াই করছেন। আমরা মসজিদ-মাদরাসাসহ সারা দেশে তার দ্রুত সুস্থতার জন্য আল্লাহ রাব্বুল আ’লামিনের দরবারে সবাইকে দোয়া করার আহ্বান জানাচ্ছি।”
বিবৃতিতে তারা বলেন, “আওয়ামী ফ্যাসিস্ট ও আধিপত্যবাদী শক্তি সম্মিলিতভাবে জুলাই বিপ্লবীদের গুপ্ত হত্যায় মাঠে নেমেছে। গুলি করে তাদের স্তব্ধ করা যাবে না। মৃত্যুভয় তারা পরোয়া করে না। এক ওসমান হাদির রক্তের ওপর লক্ষ ওসমান হাদি দাঁড়িয়ে যাবে। ভয় দেখিয়ে এদেশের জনগণকে আবার পদানত করার যেকোনো ষড়যন্ত্র আমরা ঐক্যবদ্ধভাবে রুখে দেব, ইনশাআল্লাহ।”
হেফাজত নেতারা বলেন, ওসমান হাদীর ওপর হামলায় জড়িতদের দ্রুত গ্রেপ্তার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে হবে। জাতীয় শত্রু আওয়ামী ফ্যাসিবাদ ও আধিপত্যবাদের নাম-নিশানাও বাংলার জমিন থেকে পুরোপুরি নিশ্চিহ্ন করে দিতে হবে।
বিবৃতিতে বলা হয়, গণহত্যাকারীদের সঙ্গে কোনো আপস বা আঁতাত চলতে পারে না। আওয়ামী সন্ত্রাসবাদ ঠেকাতে অন্তর্বর্তী সরকারকে জিরো টলারেন্স নীতি গ্রহণ করতে হবে। আসন্ন জাতীয় নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে আয়োজনের স্বার্থে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে সরকারকে আরো কঠোর হতে হবে।
রাইজিংবিডি/নঈমুদ্দীন
ঢাকা/নঈমুদ্দীন/রাসেল