মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর নেতা এ টি এম আজহারুল ইসলামের মৃত্যুদণ্ডের বিরুদ্ধে আপিলের প্রথম দিনের শুনানি শেষ হয়েছে। বৃহস্পতিবার (৮ মে) পরবর্তী শুনানির দিন ধার্য করেছেন আপিল বিভাগ।

মঙ্গলবার (৬ মে) দুপুরে প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন সাত বিচারপতির পূর্ণাঙ্গ আপিল বেঞ্চ এ দিন ধার্য করেন। আদালতে জামায়াত নেতার পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ শিশির মনির।

এদিন শুনানিকালে এজলাস কক্ষে জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার, সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল অ্যাডভোকেট এহসানুল মাহবুব জোবায়ের, অ্যাডভোকেট মোয়াজ্জেম হোসেন হেলাল, নির্বাহী পরিষদ সদস্য মোবারক হোসেন, নুরুল ইসলাম বুলবুলসহ দলের নেতারা উপস্থিত ছিলেন।

২০১৪ সালের ৩০ ডিসেম্বর এ টি এম আজহারুল ইসলামকে মৃত্যুদণ্ড দেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। এ রায়ের বিরুদ্ধে ২০১৫ সালের ২৮ জানুয়ারি আপিল করেন আজহারুল। আপিল শুনানির পর ২০১৯ সালের ৩১ অক্টোবর মৃত্যুদণ্ড বহাল রেখে রায় ঘোষণা করেন তৎকালীন প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেনের নেতৃত্বাধীন চার বিচারপতির আপিল বিভাগের বেঞ্চ। ২০২০ সালের ১৫ মার্চ আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশিত হয়।

পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশের পর তা পুনর্বিবেচনা চেয়ে ২০২০ সালের ১৯ জুলাই আপিল বিভাগে আবেদন করেন এ টি এম আজহারুল ইসলাম।

ঢাকা/এম/রফিক

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর আপ ল ব ভ গ র ল ইসল ম ব চ রপত আজহ র ল

এছাড়াও পড়ুন:

বরিশালে আদালত কর্মচারীদের ২ ঘণ্টা কর্মবিরতি

তিন দফা দাবিতে বরিশালের বিচার বিভাগের কর্মচারীরা সোমবার দুই ঘণ্টা কর্মবিরতি পালন করেছেন। সকাল সাড়ে ৯টা থেকে সাড়ে ১১টা পর্যন্ত তারা কর্মস্থল ছেড়ে আদালতের প্রধান ফটকের সামনে অবস্থান নেন। বিচার বিভাগীয় কর্মচারী অ্যাসোশিয়েসনের উদ্যেগে এ কর্মবিরতি পালিত হয়।

তাদের দাবিগুলো হলো- বিচার বিভাগের জন্য সুপ্রিম কোর্টের অধীন পৃথক সচিবালয় গঠন, অধস্তন আদালত ও ট্রাইব্যুনালের সহায়ক কর্মচারীদেরকে বিচার বিভাগের সহায়ক কর্মচারী হিসেবে বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস বেতন স্কেলের ১ম-৬ষ্ঠ গ্রেডের পরবর্তী ৭ম-১২তম গ্রেডভুক্ত এবং বিদ্যমান পদ বিলুপ্ত করে যুগোপযোগী পদ সৃজনপূর্বক যোগ্যতা ও জেষ্ঠ্যতার ভিত্তিতে পদোন্নতির সুযোগ রেখে স্বতন্ত্র নিয়োগবিধি প্রণয়ন।

কর্মচারী অ্যাসোশিয়েসনের সভাপতি এস. এম হেদায়েতুন্নবী জাকির বলেন, অন্যান্য দপ্তরে পদ-পদবী ও বেতন গ্রেড হালনাগাদ হলেও অধস্তন আদালতের সহায়ক কর্মচারীদের ভাগ্যের পরিবর্তন হয়নি। অনেক কর্মচারী পদোন্নতি ছাড়াই ৩০-৪০ বছর চাকরি করে অবসরে যান। আমাদের ৩ দফা দাবি মেনে না নিলে কেন্দ্রীয় অ্যসোশিযেসন পরবর্তীতে কর্মসূচি ঘোষণা করলে বরিশাল জেলা ও বিভাগ তা পালন করার জন্য দৃঢ় প্রতীজ্ঞ।

জেলা ও দায়রা জজ আদালতের প্রশাসনিক কর্মকর্তা পরিমল চন্দ্র রায, বেঞ্চ সরকারী কামরুর ইসলাম, চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের নাজির তারিকুল ইসলামসহ আদালতের সকল কর্মকর্তা কর্মচারীরা কর্মসূচিতে উপস্থিত ছিলেন।

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • ৭ ব্যাংকে তৃতীয় পর্যায়ে অফিসার ক্যাশ পদে নিয়োগ পেলেন ৩৬ জন
  • ছয় বিভাগে তাপমাত্রা বাড়বে, কিছু এলাকায় বৃষ্টির আভাস
  • মৃত্যুদণ্ডের রায়ের বিরুদ্ধে জামায়াত নেতা আজহারুলের আপিলের শুনানি শুরু
  • ‘পাসপোর্ট সময়মতো না আসায়’ ইউরো জেতা হয়নি রাফিনিয়ার
  • ইতালির জার্সি পরেই ফেলেছিলাম: রাফিনহা 
  • বরিশালে আদালত কর্মচারীদের ২ ঘণ্টা কর্মবিরতি
  • নোবিপ্রবিতে ৪ বছরে স্নাতকে ভর্তি হয়েছেন ৫৭৩৪ শিক্ষার্থী
  • ৭৫ বছর বয়সে ডিগ্রি পাস, বাড়িতে হাজির পুলিশ
  • সিঙ্গাপুরে ভোটগ্রহণ চলছে, সাড়ে ছয় দশক শাসনের পরীক্ষা পিএপির