ভারত ও পাকিস্তান যুদ্ধবিরতিতে সম্মত: ট্রাম্প
Published: 10th, May 2025 GMT
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানিয়েছেন, ভারত ও পাকিস্তান একটি পূর্ণ ও তাৎক্ষণিক যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়েছে।
ট্রাম্প তার ট্রুথ সোশ্যাল প্ল্যাটফর্মে এক পোস্টে এ তথ্য জানিয়েছেন।
ট্রাম্প তার পোস্টে লিখেছেন, “মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় দীর্ঘ রাত ধরে আলোচনার পর, আমি আনন্দের সাথে ঘোষণা করছি যে ভারত ও পাকিস্তান একটি পূর্ণ ও তাৎক্ষণিক যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়েছে।”
আরো পড়ুন:
মোদির বাসভবনে চলছে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক
ভারত বন্ধ করলে আমরাও করব: পাকিস্তান
ট্রাম্প আরো লিখেছেন, “সাধারণ জ্ঞান এবং দুর্দান্ত বুদ্ধিমত্তা ব্যবহারের জন্য উভয় দেশকে অভিনন্দন।”
ঢাকা/শাহেদ
.উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
পাকিস্তানের কুখ্যাত রেহমান ডাকাতই কি অক্ষয়, জানুন পর্দার আড়ালের সত্যি ঘটনা
আগামীকাল মুক্তি পাচ্ছে আদিত্য ধরের নতুন সিনেমা ‘ধুরন্ধর’। প্রথম টিজার, এরপর ট্রেলারে সাড়া ফেলছিল সত্য ঘটনা অবলম্বনে নির্মিত তারকাবহুল সিনেমাটি। এতে অভিনেতাকে দেখা গেছে বাস্তব থেকে অনুপ্রাণিত বিভিন্ন চরিত্রে। তবে বিশেষভাবে আলোচনায় অক্ষয় খান্না অভিনীত রহিম ডাকাত চরিত্রটি। ট্রেলার দেখে অনেকে বলছেন, এটি তৈরি হয়েছে পাকিস্তানের কুখ্যাত রহিম ডাকাতের জীবনের আধারে।
কে এই রেহমান
‘ধুরন্ধর’ ছবিতে অক্ষয় অভিনীত চরিত্রের নামও রেহমান ডাকাত। কিন্তু সত্যিই কি ‘ধুরন্ধর’-এ কুখ্যাত পাকিস্তানি মাফিয়া রেহমান ডাকাতের চরিত্রে অভিনয় করছেন অক্ষয়? অনেকে তেমন দাবি করলেও ছবির নির্মাতাদের পক্ষ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে জানানো হয়নি।
রেহমান ডাকাতের আসল নাম ছিল সর্দার আবদুল রেহমান বালুচ। খুব কম বয়সেই অপরাধজগতে হাতেখড়ি হয় রেহমানের। ধীরে ধীরে আন্ডারওয়ার্ল্ডের ‘বাদশা’ হয়ে উঠেছিলেন তিনি।
রেহমানের জন্ম ১৯৮০ সালে। বাবা মুহাম্মদ ও মা খাদিজা বিবি। রেহমানের বাবা ও চাচা ছিলেন কুখ্যাত মাদক পাচারকারী। ১৯৬৪ সাল থেকে মাদক পাচারের সঙ্গে জড়িয়ে পড়েছিলেন তাঁরা। অল্প বয়স থেকে মাদক ব্যবসায় জড়িয়ে পড়েন রেহমানও।
মাত্র ১৩ বছর বয়সে ছুরি মেরে খুনের অভিযোগ উঠেছিল রেহমানের বিরুদ্ধে। কেউ কেউ দাবি করেন, ১৯৯৫ সালে নিজের মাকেও খুন করেছিলেন তিনি। প্রতিপক্ষ গ্যাংয়ের সদস্যের সঙ্গে সম্পর্ক রয়েছে সন্দেহেই নাকি মাকে খুন করেছিলেন তিনি।
শোনা যায়, রেহমান এতটাই নির্মম ছিলেন যে করাচির মানুষ তাঁর নাম মুখে আনতেও ভয় পেতেন। আবার করাচি আর আশপাশের এলাকায় প্রচলিত ছিল, রেহমান কোনো মানুষ ছিলেন না, ছিলেন ‘সাক্ষাৎ শয়তান’।