বন্দরে বিভিন্ন মামলার ওয়ারেন্টভূক্ত ৪ পলাতক আসামিসহ বিভিন্ন অপরাধে ৫ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গ্রেপ্তারকৃতদের শনিবার (১০মে) দুপুরে আদালতে প্রেরণ করেছে পুলিশ।

এর আগে গত শুক্রবার (৯ মে) রাতে বন্দর থানার বিভিন্ন এলাকায় ওয়ারেন্ট তামিল অভিযান চালিয়ে এদেরকে গ্রেপ্তার করা হয়।

গ্রেপ্তারকৃতরা হলো বন্দর থানার শাঁসনেরবাগ এলাকার মৃত সিরাজ মিয়ার ছেলে জিআর মামলার ওয়ারেন্টভূক্ত আসামী মামুন (৩৫) দেউলী চৌরাপাড়া এলাকার মোহাম্মদ আলী মিয়ার ছেলে সিআর মামলার ওয়ারেন্টভূক্ত আসামী মাসুম (৩২) লালখারবাগ এলাকার আমিল উদ্দিন মিয়ার ছেলে সিআর মামলার ওয়ারেন্টভূক্ত আসামী রাসেল (৩৬) ও মাহামুদনগর এলাকার মৃত সবুল্লা তালুকদার মিয়ার মেয়ে মাদক মামলার ওয়ারেন্টভূক্ত আসামী সুফিয়া বেগম (৪৫)  ও তাজপুর এলাকার আলতাব হোসেনের ছেলে সন্দেহভাজন মারুফ হোসেন (২৮)। 
 

.

উৎস: Narayanganj Times

কীওয়ার্ড: ন র য়ণগঞ জ এল ক র

এছাড়াও পড়ুন:

পা সামনে যায়নি, বল কোমরের ওপরেও ওঠেনি—তবু কেন ‘নো’

ক্রিকেট ম্যাচে একজন আম্পায়ার ‘নো’ বলের সংকেত কখন দেন?

হয় বোলার হাত থেকে বল ছোড়ার মুহূর্তে পপিং ক্রিজের বাইরে পা রেখেছেন, নয়তো ব্যাটসম্যানের কোমরের ওপরের উচ্চতায় ফুল টস করেছেন। প্রথম ধরনের ডেলিভারিকে বলা হয় ওভারস্টেপিং, পরেরটিকে বিমার।

বুধবার রাতে মুম্বাই ইন্ডিয়ানস-দিল্লি ক্যাপিটালস ম্যাচে জ্যাকব বেথেল এমন কিছুই করেননি। তবু ‘নো’ বল ডেকেছেন আম্পায়ার। যা নিয়ে অনেকেরই জিজ্ঞাসা, এ আবার কেমনতরো ‘নো’ বল?

ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়ামে ঘটনাটি দিল্লির ইনিংসের পঞ্চম ওভারের। মুম্বাইয়ের অফ স্পিনার জ্যাকসের তৃতীয় বলটি ‘নো’ ডাকেন আম্পায়ার। খোলাচোখে এটি বৈধ ডেলিভারি। অফ স্টাম্পের বাইরে পড়ে ভেতরে ঢুকেছে, ব্যাটসম্যান বিপ্রজ নিগম রক্ষণাত্মক ভঙ্গিতে খেলেছেন। বল ডেলিভারির মুহূর্তে জ্যাকসের পা পপিং ক্রিজের ভেতরেও ছিল।

তবু ‘নো’ বল ডাকার কারণ ক্রিকেটের কম প্রচলিত এক নিয়ম। এমসিসি আইন অনুসারে, যা আইপিএলের প্লেয়িং কন্ডিশনেও অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে, সেখানে বলা আছে প্রতিটি ডেলিভারির সময় মাঠের দুই দিকে ফিল্ডারের নির্দিষ্ট সীমা মানতে হবে। ২৮.৪.১ ধারা অনুসারে, বোলার বল ছাড়ার মুহূর্তে মাঠের এক পাশে পাঁচজনের বেশি ফিল্ডার থাকতে পারবেন না।

আরও পড়ুনবাংলাদেশ ক্রিকেট দল: বিষ নেই তার কুলোপনা চক্কর১ ঘণ্টা আগে

জ্যাকসের ডেলিভারির সময় অন সাইডে ফিল্ডার ছিল ৬ জন, অফ সাইডে ৩ জন। এ ধরনের ফিল্ডিংয়ের অনুমোদন না থাকাতেই ‘নো’ ডাকেন আম্পায়ার। সব ‘নো’ বলের শাস্তি হিসেবে যা দেওয়া হয়ে থাকে, এ ক্ষেত্রেও সেই ‘ফ্রি হিট’ পেয়ে যান নিগম। ডানহাতি এ ব্যাটসম্যান সুযোগটা কাজে লাগান ছক্কা মেরে। ওই ওভারেই ব্যাট করতে নামা নিগম শুরুতেই অমন হাত খোলার সুযোগ পেয়ে পরের দুই বলে মেরে বসেন চার।

নিগমের ইনিংসটা অবশ্য খুব বেশি বড় হয়নি। টানা তিন বলে ১৪ রান তুললেও মাঠ ছাড়তে হয় ১১ বলে ২০ রান করে। দিল্লিও মুম্বাইয়ের ১৮০ রান তাড়া করতে নেমে আটকে যায় ১২১ রানে।

আরও পড়ুনবাভুমা ও সূর্য যেখানে সমান৫ ঘণ্টা আগে

সম্পর্কিত নিবন্ধ