আহত শিক্ষার্থীদের দেখতে হাসপাতালে জবি উপাচার্য
Published: 17th, May 2025 GMT
‘লং মার্চ টু যমুনা’ কর্মসূচিতে আহত শিক্ষার্থীদের দেখতে হাসপাতালে গেছেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. রেজাউল করিম। শনিবার সন্ধ্যায় তিনি ঢাকা ন্যাশনাল মেডিকেল ইনস্টিটিউট হাসপাতালে ভর্তি থাকা আহত শিক্ষার্থীদের খোঁজখবর নেন।
জানা গেছে, আহত শিক্ষার্থীদের মধ্যে রয়েছেন ঢাকা পোস্টের সাংবাদিক মাহতাব হোসেন লিমন, বাংলা ট্রিবিউনের সুবর্ণ আস-সাইফ ও দৈনিক সংবাদের মেহেদী হাসানসহ ছয়জন। তাদের মধ্যে সুবর্ণ ও মেহেদীকে উন্নত চিকিৎসার জন্য অন্য হাসপাতালে স্থানান্তরের প্রক্রিয়া চলছে।
আহত শিক্ষার্থী ও সাংবাদিক মাহতাব লিমন বলেন, টিয়ারশেলের তীব্র গ্যাসে আমার লাঞ্চে ইনফেকশন হয়েছে। মাঝে মাঝে শ্বাসকষ্ট হচ্ছে। এ সময় অক্সিজেন সাপ্লাই নিতে হচ্ছে। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন আমাদের খোঁজ নিচ্ছেন।
উপাচার্য অধ্যাপক ড.
এসময় উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. মো তাজাম্মুল হক, ছাত্র কল্যাণ পরিচালক ড. রিফাত হোসেন এবং শিক্ষক সমিতির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড মুহাম্মদ বেলাল হোসাইন। এছাড়া শাখা ছাত্রদলের আহ্বায়ক মেহেদী হাসান হিমেল, ছাত্র অধিকার পরিষদের সভাপতি একেএম রাকিব, সাধারণ সম্পাদক রায়হান রাব্বীসহ বিভিন্ন ছাত্রনেতারা উপস্থিত ছিলেন।
উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: উপ চ র য আহত শ ক ষ র থ দ র
এছাড়াও পড়ুন:
আজ যারা উপহাস করে, ভবিষ্যতে তারাই ভক্ত: আরশ খান
ক্যারিয়ারে বারবার হোঁচট খেয়েছেন ছোট পর্দার অভিনেতা আরশ খান। অনেকের উপহাসের পাত্রও হয়েছে। তবুও থেমে থাকেননি। নিজেকে গড়তে চেষ্টা চালিয়ে গেছেন। সেই চেষ্টা এখনও চলমান। সম্প্রতি কিছু ঘটনায় সামাজিক মাধ্যমে কটাক্ষের শিকার হচ্ছেন তিনি। তবে এগুলো মাথায় না নিয়ে ছুটে চলছেন আপন গতিতে।
এসবের মাঝে আজ সামাজিক মাধ্যমে একটি পোস্ট করেছেন আরশ। সেখানে উপহাসের কথা বলেছেন তিনি। উদাহরণস্বরূপ টেনেছেন শাকিব খানকে। অন্য কারও উদাহরণ না দিয়ে নিজের সঙ্গেই উদারণ দিয়ে একরকম শিক্ষার বানী শুনিয়েছেন আরশ।
তিনি লিখেছেন, ‘উপহাসে আমার এখন আর খারাপ লাগেনা, কষ্ট হয় না। কারণ, শাকিব খান নামটা শুনলে এক সময় মজা করা আমি আজ লাইনে দাঁড়িয়ে তার সিনেমার টিকিট কাটি।’
শেষে অভিনেতা লিখেছেন, ‘মনে রাখবেন, আজ যারা আপনাকে নিয়ে উপহাসের হাসি হাসে, ভবিষ্যতে তারাই আপনার ভক্ত।’
এর আগে গেল বছর মুক্তি পাওয়া শাকিব খানের ‘রাজকুমার’ সিনেমায় অভিনয় করেছিলেন আরশ খন। এখানে তিনি ছিলেন শাকিব খানের বাবা আব্দুল গনি চরিত্রে (ছোটবেলার)। এই সিনেমায় অভিনয় করে প্রশংসা কুড়িয়েছিলেন আরশ খান।
প্রসঙ্গত, গেল মাসেই একটি অনুষ্ঠানে নিজের কঠিন সময়ের কথা বলতে গিয়ে শাকিব খান বলেন, ‘এই চলচ্চিত্র (জগৎ) সত্যি অনেক রং দেখিয়েছে। একসময় যখন সত্যিই খুব হতাশ হয়ে যেতাম। ভাবতাম, সত্যিই হয়তো বা আমাকে দিয়ে আর কিছু হবে না। আপনাদের হয়তো কারও কারও মনে থাকতে পারে, কিছুদিন আগে আমেরিকা থেকে যখন এসেছি কিছু কারণে অনেক কাছের মানুষকেও বলতে শুনেছি, “তোমার দিন শেষ শাকিব, ইউ আর ডেড হর্স।” নিজের চেনা মুখগুলোকেই পাল্টে যেতে দেখেছি। অবাক হয়েছি, দুঃখিত হয়েছি। ভেবেছি হয়তো এখানেই শেষ। ইতি টানতে হবে। আবার ভেবেছি, যাওয়ার আগে একটা ট্রাই (চেষ্টা) তো করে যাই। এত বছর ধরে মানুষ আমাকে এত ভালোবাসল, একটা ট্রাই করে যাই। না হলে ছেড়ে দেব, ছেড়ে দেব চলচ্চিত্র। শূন্য হাতে এসেছিলাম, যা পেয়েছি তা অনেক।’