শিক্ষার্থীদের বৃত্তির টাকা নিয়ে কোনো ধরনের অভিযোগ যাতে না ওঠে বা প্রতারক চক্র বৃত্তির টাকা হাতিয়ে নিয়ে না যায়, সে বিষয়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রধানদের সতর্ক করে ছয়টি জরুরি নির্দেশনা দিয়েছে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি)। মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের (মাউশি) মহাপরিচালক স্বাক্ষরিত এ–সংক্রান্ত নির্দেশনা জারি করা হয়েছে।

* মাউশির ছয়টি জরুরি নির্দেশনা-
১.

রাজস্ব খাতভুক্ত সব ধরনের বৃত্তি (পিএসসি, জেএসসি, এসএসসি, এইচএসসি ও অনার্স) ও উপবৃত্তির (পেশামূলক ও তফসিলি) অর্থ ইএফটির (EFT) মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের তফসিলভুক্ত ‘অনলাইন ব্যাংক হিসাব নম্বরে’ পাঠানো হয়।

২. শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ইউজার আইডি (User ID), পাসওয়ার্ড (Password) ব্যবহার করে ‘বৃত্তি পাওয়া’ শিক্ষার্থীদের তথ্য বৃত্তির এমআইএস (MIS) সফটওয়্যারে প্রতিষ্ঠান (সব মাধ্যমিক বিদ্যালয়, সাধারণ কলেজ, মেডিকেল, ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ, বুয়েট ও পাবলিক বা সাধারণ বিশ্ববিদ্যালয়সহ বিভিন্ন ধরনের প্রতিষ্ঠান) থেকে এন্ট্রি বা সংশোধন করা হয়।

৩. বৃত্তির এন্ট্রি বা সংশোধন–সংক্রান্ত প্রয়োজনীয় নির্দেশনা মাউশির ওয়েবসাইটের নোটিশ বোর্ডে আপলোড করা হয়। ফলে এ বিষয়ে কোনো তথ্য মাউশি থেকে প্রতিষ্ঠান বা অভিভাবক বা শিক্ষার্থীর কাছ থেকে চাওয়া হয় না।

৪. সম্প্রতি দেখা যাচ্ছে, মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগ, মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর, শিক্ষা বোর্ড, বিভিন্ন সরকারি অফিস ও বিভিন্ন ব্যাংকের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের নাম ব্যবহার করে বিভিন্ন কারণ দেখিয়ে প্রতারক চক্র শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বা শিক্ষার্থী বা শিক্ষার্থীর অভিভাবকের কাছ থেকে অর্থ, প্রতিষ্ঠানের ইউজার আইডি (User ID) ও পাসওয়ার্ড (Password), ব্যাংক–সংক্রান্ত বিভিন্ন তথ্য এবং ডেবিট বা ক্রেডিট কার্ডের পাসওয়ার্ড(Password) বা পিন নম্বর (PIN Number) বা ওটিপি (OTP) চাচ্ছে।

৫. অথচ বৃত্তির অর্থ পাঠানোর জন্য এ–সংক্রান্ত কোনো তথ্য চাওয়া হয় না। সে জন্য যেকোনো ধরনের ‘আর্থিক লেনদেন’ থেকে বিরত থাকার জন্য, ব্যাংক–সংক্রান্ত বিভিন্ন তথ্য, ডেবিট বা ক্রেডিট কার্ডের নম্বর (Number) বা পাসওয়ার্ড (Password) বা পিন নম্বর (PIN Number) বা ওটিপি (OTP) কারও সঙ্গে শেয়ার না করার জন্য সংশ্লিষ্ট সবাইকে (শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বা শিক্ষার্থী বা শিক্ষার্থীর অভিভাবক) অনুরোধ করা হয়েছে।

৬. জরুরি তথ্য: শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ইউজার আইডি (User ID) ও পাসওয়ার্ডের (Password) ‘গোপনীয়তা যথাযথভাবে সংরক্ষণ’ করার জন্য সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে অনুরোধ করা হয়েছে।
* বিস্তারিত তথ্য জানতে ওয়েবসাইট

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: প সওয় র ড র জন য ধরন র

এছাড়াও পড়ুন:

শিক্ষাবৃত্তি নিয়ে প্রতিষ্ঠানপ্রধানদের ৬টি জরুরি নির্দেশনা

শিক্ষার্থীদের বৃত্তির টাকা নিয়ে কোনো ধরনের অভিযোগ যাতে না ওঠে বা প্রতারক চক্র বৃত্তির টাকা হাতিয়ে নিয়ে না যায়, সে বিষয়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রধানদের সতর্ক করে ছয়টি জরুরি নির্দেশনা দিয়েছে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি)। মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের (মাউশি) মহাপরিচালক স্বাক্ষরিত এ–সংক্রান্ত নির্দেশনা জারি করা হয়েছে।

* মাউশির ছয়টি জরুরি নির্দেশনা-
১. রাজস্ব খাতভুক্ত সব ধরনের বৃত্তি (পিএসসি, জেএসসি, এসএসসি, এইচএসসি ও অনার্স) ও উপবৃত্তির (পেশামূলক ও তফসিলি) অর্থ ইএফটির (EFT) মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের তফসিলভুক্ত ‘অনলাইন ব্যাংক হিসাব নম্বরে’ পাঠানো হয়।

২. শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ইউজার আইডি (User ID), পাসওয়ার্ড (Password) ব্যবহার করে ‘বৃত্তি পাওয়া’ শিক্ষার্থীদের তথ্য বৃত্তির এমআইএস (MIS) সফটওয়্যারে প্রতিষ্ঠান (সব মাধ্যমিক বিদ্যালয়, সাধারণ কলেজ, মেডিকেল, ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ, বুয়েট ও পাবলিক বা সাধারণ বিশ্ববিদ্যালয়সহ বিভিন্ন ধরনের প্রতিষ্ঠান) থেকে এন্ট্রি বা সংশোধন করা হয়।

৩. বৃত্তির এন্ট্রি বা সংশোধন–সংক্রান্ত প্রয়োজনীয় নির্দেশনা মাউশির ওয়েবসাইটের নোটিশ বোর্ডে আপলোড করা হয়। ফলে এ বিষয়ে কোনো তথ্য মাউশি থেকে প্রতিষ্ঠান বা অভিভাবক বা শিক্ষার্থীর কাছ থেকে চাওয়া হয় না।

৪. সম্প্রতি দেখা যাচ্ছে, মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগ, মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর, শিক্ষা বোর্ড, বিভিন্ন সরকারি অফিস ও বিভিন্ন ব্যাংকের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের নাম ব্যবহার করে বিভিন্ন কারণ দেখিয়ে প্রতারক চক্র শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বা শিক্ষার্থী বা শিক্ষার্থীর অভিভাবকের কাছ থেকে অর্থ, প্রতিষ্ঠানের ইউজার আইডি (User ID) ও পাসওয়ার্ড (Password), ব্যাংক–সংক্রান্ত বিভিন্ন তথ্য এবং ডেবিট বা ক্রেডিট কার্ডের পাসওয়ার্ড(Password) বা পিন নম্বর (PIN Number) বা ওটিপি (OTP) চাচ্ছে।

৫. অথচ বৃত্তির অর্থ পাঠানোর জন্য এ–সংক্রান্ত কোনো তথ্য চাওয়া হয় না। সে জন্য যেকোনো ধরনের ‘আর্থিক লেনদেন’ থেকে বিরত থাকার জন্য, ব্যাংক–সংক্রান্ত বিভিন্ন তথ্য, ডেবিট বা ক্রেডিট কার্ডের নম্বর (Number) বা পাসওয়ার্ড (Password) বা পিন নম্বর (PIN Number) বা ওটিপি (OTP) কারও সঙ্গে শেয়ার না করার জন্য সংশ্লিষ্ট সবাইকে (শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বা শিক্ষার্থী বা শিক্ষার্থীর অভিভাবক) অনুরোধ করা হয়েছে।

৬. জরুরি তথ্য: শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ইউজার আইডি (User ID) ও পাসওয়ার্ডের (Password) ‘গোপনীয়তা যথাযথভাবে সংরক্ষণ’ করার জন্য সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে অনুরোধ করা হয়েছে।
* বিস্তারিত তথ্য জানতে ওয়েবসাইট

সম্পর্কিত নিবন্ধ