শিক্ষাবৃত্তি নিয়ে প্রতিষ্ঠানপ্রধানদের ৬টি জরুরি নির্দেশনা
Published: 26th, May 2025 GMT
শিক্ষার্থীদের বৃত্তির টাকা নিয়ে কোনো ধরনের অভিযোগ যাতে না ওঠে বা প্রতারক চক্র বৃত্তির টাকা হাতিয়ে নিয়ে না যায়, সে বিষয়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রধানদের সতর্ক করে ছয়টি জরুরি নির্দেশনা দিয়েছে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি)। মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের (মাউশি) মহাপরিচালক স্বাক্ষরিত এ–সংক্রান্ত নির্দেশনা জারি করা হয়েছে।
* মাউশির ছয়টি জরুরি নির্দেশনা-
১.
২. শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ইউজার আইডি (User ID), পাসওয়ার্ড (Password) ব্যবহার করে ‘বৃত্তি পাওয়া’ শিক্ষার্থীদের তথ্য বৃত্তির এমআইএস (MIS) সফটওয়্যারে প্রতিষ্ঠান (সব মাধ্যমিক বিদ্যালয়, সাধারণ কলেজ, মেডিকেল, ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ, বুয়েট ও পাবলিক বা সাধারণ বিশ্ববিদ্যালয়সহ বিভিন্ন ধরনের প্রতিষ্ঠান) থেকে এন্ট্রি বা সংশোধন করা হয়।
৩. বৃত্তির এন্ট্রি বা সংশোধন–সংক্রান্ত প্রয়োজনীয় নির্দেশনা মাউশির ওয়েবসাইটের নোটিশ বোর্ডে আপলোড করা হয়। ফলে এ বিষয়ে কোনো তথ্য মাউশি থেকে প্রতিষ্ঠান বা অভিভাবক বা শিক্ষার্থীর কাছ থেকে চাওয়া হয় না।
৪. সম্প্রতি দেখা যাচ্ছে, মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগ, মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর, শিক্ষা বোর্ড, বিভিন্ন সরকারি অফিস ও বিভিন্ন ব্যাংকের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের নাম ব্যবহার করে বিভিন্ন কারণ দেখিয়ে প্রতারক চক্র শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বা শিক্ষার্থী বা শিক্ষার্থীর অভিভাবকের কাছ থেকে অর্থ, প্রতিষ্ঠানের ইউজার আইডি (User ID) ও পাসওয়ার্ড (Password), ব্যাংক–সংক্রান্ত বিভিন্ন তথ্য এবং ডেবিট বা ক্রেডিট কার্ডের পাসওয়ার্ড(Password) বা পিন নম্বর (PIN Number) বা ওটিপি (OTP) চাচ্ছে।
৫. অথচ বৃত্তির অর্থ পাঠানোর জন্য এ–সংক্রান্ত কোনো তথ্য চাওয়া হয় না। সে জন্য যেকোনো ধরনের ‘আর্থিক লেনদেন’ থেকে বিরত থাকার জন্য, ব্যাংক–সংক্রান্ত বিভিন্ন তথ্য, ডেবিট বা ক্রেডিট কার্ডের নম্বর (Number) বা পাসওয়ার্ড (Password) বা পিন নম্বর (PIN Number) বা ওটিপি (OTP) কারও সঙ্গে শেয়ার না করার জন্য সংশ্লিষ্ট সবাইকে (শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বা শিক্ষার্থী বা শিক্ষার্থীর অভিভাবক) অনুরোধ করা হয়েছে।
৬. জরুরি তথ্য: শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ইউজার আইডি (User ID) ও পাসওয়ার্ডের (Password) ‘গোপনীয়তা যথাযথভাবে সংরক্ষণ’ করার জন্য সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে অনুরোধ করা হয়েছে।
* বিস্তারিত তথ্য জানতে ওয়েবসাইট
উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: প সওয় র ড র জন য ধরন র
এছাড়াও পড়ুন:
ঝগড়া থেকে দেয়ালে মাথা ঠোকা, সালমান-ঐশ্বরিয়ার সম্পর্কের বিষয়ে প্রকাশ্যে আনলেন প্রতিবেশী
বলিউডের ইতিহাসে সবচেয়ে আলোচিত প্রেম-বিচ্ছেদের একটি হলো ঐশ্বরিয়া রাই ও সালমান খানের সম্পর্ক। প্রেমের সূচনা হয়েছিল পর্দার আড়ালেই, কিন্তু আলোচনায় আসে ‘হাম দিল দে চুকে সনম’ ছবির মাধ্যমে। ছবির রোমান্স যেন বাস্তব জীবনের প্রতিচ্ছবি হয়ে উঠেছিল। অথচ সেই রূপকথার প্রেমই কিছুদিনের মধ্যে রূপ নেয় দুঃস্বপ্নে। সম্পর্ক ভেঙে যাওয়ার পর শুধু ব্যক্তিজীবন নয়, কর্মজীবনেও কঠিন আঘাত সহ্য করতে হয়েছিল ঐশ্বরিয়াকে।
প্রতিবেশীর চোখে সেই সময়
বিজ্ঞাপন জগতের কিংবদন্তি প্রহ্লাদ কাক্কর ছিলেন ঐশ্বরিয়ার ঘনিষ্ঠজন। ঐশ্বরিয়ার মায়ের একই ভবনে থাকতেন তিনি। সম্পর্কের শুরুর দিক থেকে ক্যারিয়ারের উত্থান—সবকিছু কাছ থেকে দেখেছেন তিনি। তাঁর মতে, সালমান ছিলেন ভীষণ আক্রমণাত্মক। ঐশ্বরিয়ার ওপর প্রভাব বিস্তার করতে চাইতেন। প্রহ্লাদ এক সাক্ষাৎকারে বলেন, ‘সালমান খুবই আক্রমণাত্মক ছিলেন। আমি একই ভবনে থাকতাম, সবকিছু শুনতাম-দেখতাম। ঝগড়া, চিৎকার, এমনকি দেয়ালে মাথা ঠোকা…এগুলো নিয়মিত ছিল। সম্পর্ক আসলে অনেক আগেই ভেঙে গিয়েছিল, শুধু ঘোষণাটা পরে এসেছে। বিচ্ছেদটা সবার মধ্যে স্বস্তি এনেছিল—ঐশ্বরিয়ার, তাঁর বাবা-মায়ের, এমনকি সালমানেরও।’