পৃথিবীর পাশ দিয়ে চলে গেল আইফেল টাওয়ারের সমান এক গ্রহাণু
Published: 26th, May 2025 GMT
মাঝেমধ্যেই বিভিন্ন আকারের গ্রহাণু পৃথিবীর খুব কাছ দিয়ে চলে যায়। গত শনিবার এমনই এক গ্রহাণু পৃথিবীকে পাশ কাটিয়ে গেছে বলে জানিয়েছেন বিজ্ঞানীরা। ‘গ্রহাণু ২০০৩ এমএইচ৪’ নামের গ্রহাণুটি আকারে ছিল ফ্রান্সের বিখ্যাত আইফেল টাওয়ারের সমান। পৃথিবীর কক্ষপথের বেশ কাছাকাছি চলে আসায় গ্রহাণুটির বিষয়ে বেশ সতর্ক ছিলেন নাসার বিজ্ঞানীরা। সম্ভাব্য বিপজ্জনক গ্রহাণু হিসেবেও শ্রেণিবদ্ধ করা হয়েছিল গ্রহাণুটিকে।
যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার জেট প্রপালশন ল্যাবরেটরির তথ্যমতে, গ্রহাণু ২০০৩ এমএইচ৪ ৩৩৫ মিটার প্রশস্ত ছিল। গত শনিবার বাংলাদেশ সময় বিকেল ৪টা ৩৭ মিনিটে প্রায় ৬৬ লাখ ৮০ হাজার মাইল দূর থেকে পৃথিবীকে পাশ কাটিয়ে গেছে গ্রহাণুটি। পৃথিবীর পাশ দিয়ে চলে যাওয়ার সময় গ্রহাণুটির গতি ছিল ঘণ্টায় ৩০ হাজার কিলোমিটারের বেশি।
বিজ্ঞানীদের তথ্যমতে, গ্রহাণু ২০০৩ এমএইচ৪ অ্যাপোলো পরিবারের অন্তর্ভুক্ত। পৃথিবীর কক্ষপথ অতিক্রম করার জন্য এসব গ্রহাণু পরিচিত। ১৪০ মিটারের চেয়ে যেকোনো বড় গ্রহাণুসহ ৭৫ লাখ কিলোমিটারের মধ্যে চলে আসা সব মহাজাগতিক বস্তুকেই পৃথিবীর জন্য ঝুঁকিপূর্ণ বলা হয়ে থাকে।
নাসার সেন্টার ফর নিয়ার-আর্থ অবজেক্ট স্টাডিজের তথ্যমতে, বড় ধরনের কোনো হুমকি না থাকলেও গ্রহাণুটি নিয়ে সতর্কতা জারি করা হয়েছিল। ছোট আকারের গ্রহাণু সাধারণত পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে প্রবেশ করার সময় মেসোস্ফিয়ার স্তরে পুড়ে ছাই হয়ে যায়, ফলে পৃথিবীর পৃষ্ঠে পৌঁছায় না। তবে ৯০ মিটার থেকে কয়েক কিলোমিটার ব্যাসের গ্রহাণু যদি পৃথিবীতে আঘাত হানে, তবে তা ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ ঘটাতে পারে।
সূত্র: এনডিটিভি
.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
পৃথিবীর পাশ দিয়ে চলে গেল আইফেল টাওয়ারের সমান এক গ্রহাণু
মাঝেমধ্যেই বিভিন্ন আকারের গ্রহাণু পৃথিবীর খুব কাছ দিয়ে চলে যায়। গত শনিবার এমনই এক গ্রহাণু পৃথিবীকে পাশ কাটিয়ে গেছে বলে জানিয়েছেন বিজ্ঞানীরা। ‘গ্রহাণু ২০০৩ এমএইচ৪’ নামের গ্রহাণুটি আকারে ছিল ফ্রান্সের বিখ্যাত আইফেল টাওয়ারের সমান। পৃথিবীর কক্ষপথের বেশ কাছাকাছি চলে আসায় গ্রহাণুটির বিষয়ে বেশ সতর্ক ছিলেন নাসার বিজ্ঞানীরা। সম্ভাব্য বিপজ্জনক গ্রহাণু হিসেবেও শ্রেণিবদ্ধ করা হয়েছিল গ্রহাণুটিকে।
যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার জেট প্রপালশন ল্যাবরেটরির তথ্যমতে, গ্রহাণু ২০০৩ এমএইচ৪ ৩৩৫ মিটার প্রশস্ত ছিল। গত শনিবার বাংলাদেশ সময় বিকেল ৪টা ৩৭ মিনিটে প্রায় ৬৬ লাখ ৮০ হাজার মাইল দূর থেকে পৃথিবীকে পাশ কাটিয়ে গেছে গ্রহাণুটি। পৃথিবীর পাশ দিয়ে চলে যাওয়ার সময় গ্রহাণুটির গতি ছিল ঘণ্টায় ৩০ হাজার কিলোমিটারের বেশি।
বিজ্ঞানীদের তথ্যমতে, গ্রহাণু ২০০৩ এমএইচ৪ অ্যাপোলো পরিবারের অন্তর্ভুক্ত। পৃথিবীর কক্ষপথ অতিক্রম করার জন্য এসব গ্রহাণু পরিচিত। ১৪০ মিটারের চেয়ে যেকোনো বড় গ্রহাণুসহ ৭৫ লাখ কিলোমিটারের মধ্যে চলে আসা সব মহাজাগতিক বস্তুকেই পৃথিবীর জন্য ঝুঁকিপূর্ণ বলা হয়ে থাকে।
নাসার সেন্টার ফর নিয়ার-আর্থ অবজেক্ট স্টাডিজের তথ্যমতে, বড় ধরনের কোনো হুমকি না থাকলেও গ্রহাণুটি নিয়ে সতর্কতা জারি করা হয়েছিল। ছোট আকারের গ্রহাণু সাধারণত পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে প্রবেশ করার সময় মেসোস্ফিয়ার স্তরে পুড়ে ছাই হয়ে যায়, ফলে পৃথিবীর পৃষ্ঠে পৌঁছায় না। তবে ৯০ মিটার থেকে কয়েক কিলোমিটার ব্যাসের গ্রহাণু যদি পৃথিবীতে আঘাত হানে, তবে তা ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ ঘটাতে পারে।
সূত্র: এনডিটিভি