পাকিস্তানে ভালোই আছেন রিশাদ ও নাহিদ, যুদ্ধের আঁচ লাগেনি তাঁদের জীবনযাত্রায়
Published: 8th, May 2025 GMT
কাশ্মীরের পেহেলগামে হামলা নিয়ে উত্তেজনার জেরে নতুন করে যুদ্ধে জড়িয়েছে ভারত-পাকিস্তান। যেটার প্রভাব পড়েছে ক্রীড়াঙ্গনেও।
এ নিয়ে কাল উদ্বিগ্নতার কথা জানিয়েছে বিসিবি। কারণ, বাংলাদেশ জাতীয় দলের দুই ক্রিকেটার রিশাদ হোসেন ও নাহিদ রানা যে পিএসএলে খেলতে এই মুহূর্তে পাকিস্তানে অবস্থান করছেন!
বাংলাদেশের ক্রিকেটপ্রেমীদের মনেও প্রশ্ন জেগেছিল, পাকিস্তানে রিশাদ ও নাহিদ কেমন আছেন। তবে আজ দুপুরে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে রিশাদ যে দুটি পোস্ট দিয়েছেন, তা দেখার পর সবার স্বস্তির নিশ্বাস ফেলার কথা।
রিশাদ ঘণ্টা তিনেক আগে নিজের দুটি ছবি পোস্ট করে লিখেছেন, ‘সব ঠিকঠাক চলছে! প্রতিটি আনন্দের মুহূর্ত উপভোগ করছি।’ এক ঘণ্টা আগে রাওয়ালপিন্ডির জিমে নাহিদকে নিয়েও ছবি দিয়েছেন রিশাদ। যার ক্যাপশন, ‘ভ্রাতৃত্ব’। এই ছবিগুলো থেকেই স্পষ্ট, পাকিস্তানে নিরাপদেই আছেন তাঁরা।
ভারত–পাকিস্তান যুদ্ধের আঁচ লাগেনি রিশাদ–নাহিদের জীবনযাত্রায়.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
বৃষ্টিতে খাগড়াছড়ির নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
টানা বৃষ্টির কারণে পার্বত্য জেলা খাগড়াছড়ির নদ-নদী ও ছড়ার পানি দ্রুত বাড়ছে। চেঙ্গী ও মাইনী নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়ে কিছু নিচু এলাকায় প্রবেশ করেছে। বর্তমানে বিপৎসীমার কাছ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে চেঙ্গী নদীর পানি।
এদিকে, দীঘিনালা উপজেলার মেরুং স্টিল ব্রিজ এলাকার দীঘিনালা-লংগদু সড়কে মাইনী নদীর পানি উঠেছে। তবে, এখনো এই সড়কে যানবাহন চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে।
ভারী বর্ষণের কারণে খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলায় পাহাড় ধসের শঙ্কা দেখা দিয়েছে। বিশেষ করে জেলা সদরের শালবন, সবুজবাগ, কলাবাগান, কুমিল্লাটিলাসহ কয়েকটি চিহিৃত এলাকায় বসবাসকারীদের সরিয়ে নিতে উদ্যোগ নিয়েছে প্রশাসন।
আরো পড়ুন:
চট্টগ্রামে বৃষ্টি অব্যাহত, দুর্ভোগ
সমুদ্র বন্দরে ৩ নম্বর সতর্কতা
বুধবার (৯ জুলাই) শালবন এলাকা পরিদর্শন করেছেন জেলা প্রশাসক এবিএম ইফতেখারুল ইসলাম খন্দকারসহ প্রশাসনের কর্মকর্তারা।
পরিদর্শনকালে পাহাড় ও এর পদদেশে ঝুঁকিতে বসবাসকারীদের নিরাপদ স্থানে সরে যেতে অনুরোধ জানানো হয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে। তাদের আশ্রয়কেন্দ্রে উঠতে আহ্বান জানানো হয়।
জেলা প্রশাসক এবিএম ইফতেখারুল ইসলাম খন্দকার জানান, দুর্যোগপূর্ণ এলাকায় অবস্থিত বিদ্যালয়গুলোকে আশ্রয়কেন্দ্র হিসেবে প্রস্তুত রাখা হয়েছে। যারা আশ্রয়কেন্দ্রে যাবেন তাদের থাকা-খাওয়ার ব্যবস্থা করবে প্রশাসন।
ঢাকা/রূপায়ন/মাসুদ