সংযুক্ত আরব আমিরাতের বিপক্ষে সিরিজের প্রথম টি-২০ ম্যাচে টস হেরে ব্যাট করে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৭ উইকেট হারিয়ে ১৯১ রান করেছে বাংলাদেশ। ওপেনার পারভেজ ইমন সেঞ্চুরি করেছেন।
বাংলাদেশ সিরিজের প্রথম এই টি-২০ ম্যাচে সৌম্য সরকারকে একাদশে রাখেনি। ওপেনিংয়ে পারভেজ ইমনকে সুযোগ দেওয়া হয়েছে। তার সঙ্গে আছেন তানজিদ তামিম। বোলিং আক্রমণে মুস্তাফিজ ও হাসান মাহমুদের সঙ্গে তানজিম সাকিবকে রাখা হয়েছে। দুবাই বিমানবন্দরে তিন রাত আটকে থাকা লেগ স্পিনার রিশাদ হোসেন নেই একাদশে। সুযোগ পেয়েছেন বাঁ-হাতি তানভীর ইসলাম।
বাংলাদেশ একাদশ: তানজিদ তামিম, পারভেজ ইমন, লিটন দাস, তাওহীদ হৃদয়, শামীম পাটোয়ারি, জাকের আলী, শেখ মাহেদী, তানজিম সাকিব, হাসান মাহমুদ, মুস্তাফিজুর রহমান, তানভীর ইসলাম।
আরব আমিরাত একাদশ: মোহাম্মেদ ওয়াসেম, মোহাম্মদ জোহাইব, আলিশান শারাফু, রাহুল চোপড়া, আসিফ খান, ধ্রুব পরেশার, সঞ্জিত শর্মা, মোহাম্মদ জুহাইব, মতিউল্লাহ, হায়দার আলী, মোহাম্মদ জাওয়াদউল্লাহ।
.
উৎস: Samakal
এছাড়াও পড়ুন:
‘ফিরিয়ে দাও’ থেকে ‘ধূসর সময়’: সিডনিতে একই মঞ্চে মাইলস ও আর্টসেল
সিডনির বসন্তের সন্ধ্যা। লিভারপুলের হুইটল্যাম লেজার সেন্টারের বাইরে তখন লম্বা লাইন—হাতে পতাকা, কাঁধে ব্যাগ, চোখে প্রত্যাশা। সাউন্ডচেকের শব্দ ভেসে আসছে বাইরে। ভেতরে যেন উন্মুখ এক ‘সাগর’, যেখানে মিশে আছে দুই প্রজন্মের মুখ, কণ্ঠ আর স্মৃতি। শনিবার রাতটি হয়ে উঠেছিল প্রবাসী বাঙালিদের জন্য এক ব্যতিক্রমী উৎসব—বাংলাদেশের ব্যান্ড সংগীতের দুই যুগের দুই প্রতীক, মাইলস ও আর্টসেল; প্রথমবারের মতো একই মঞ্চে গান করল সিডনিতে।
‘গ্রিনফিল্ড এন্টারটেইনমেন্ট’ আয়োজিত এই ‘মিউজিক ফেস্ট’ ঘিরে প্রবাসী বাংলাদেশিদের মধ্যে যে উচ্ছ্বাস তৈরি হয়েছিল, তা যেন উপচে পড়ল সেই রাতে। টিকিট বিক্রি শুরু হওয়ার পরপরই সব শেষ। অনুষ্ঠান শুরুর ঘণ্টাখানেক আগে থেকেই সিডনির দক্ষিণ-পশ্চিম উপশহর লিভারপুলের রাস্তাগুলো ভরে গেল গানের ভক্তে।
আয়োজনের আগে ভিডিও বার্তায় মাইলস জানায় তাদের উচ্ছ্বাস। ব্যান্ডের অন্যতম সদস্য হামিন আহমেদ বলেন, ‘সিডনি বরাবরই আমাদের কাছে বিশেষ কিছু। সম্ভবত ১৯৯৬ সালে আমরাই প্রথম বাংলাদেশি ব্যান্ড হিসেবে অস্ট্রেলিয়ায় পারফর্ম করি। এরপর এ নিয়ে অন্তত পঞ্চমবারের মতো সিডনিতে এলাম। এখানকার দর্শকদের ভালোবাসা সব সময়ই অবিশ্বাস্য।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা জানতাম এটি স্মরণীয় একটি আয়োজন হতে যাচ্ছে। আমরা চেয়েছি সবাই একসঙ্গে গাইবে, চিৎকার করবে—ভক্তরা সেটাই করেছেন।’ গিটারিস্ট তুজো যোগ করেন, ‘অস্ট্রেলিয়ার পাঁচটি শহরে ট্যুর করছি, কিন্তু সিডনির আবহ একেবারেই আলাদা। দর্শকেরা আমাদের রাতটিকে স্মরণীয় করে দিয়েছেন।’
মঞ্চে আর্টসেল