মা দিবস উপলক্ষে পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল রাইজিংবিডি ডটকম ‘আমার মা’ বিষয়ে গদ্য-গল্প লেখা প্রতিযোগিতার আয়োজন করে। গত ১০ মে ছিল লেখা পাঠানোর শেষ তারিখ।

প্রতিযোগিতায় দেশের বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা মাকে নিয়ে তাদের অনুভূতি লিখে পাঠান। সেখান থেকে বাছাইকৃত সেরা ৩৮টি গল্প ১১ মে মা দিবসে রাইজিংবিডিতে প্রকাশিত হয়। প্রকাশিত গল্পগুলো থেকে সেরা তিনটি গল্প বাছাই করেন বিচারকগণ।

বিচারকদের রায়ে প্রতিযোগিতায় সেরা লেখক নির্বাচিত হয়েছেন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) বায়োটেকনোলজি বিভাগের মাস্টার্সের শিক্ষার্থী মো.

হাসিবুর রহমান (‘ওষুধ লাগবে না, সকালে ছেলের টাকা পাঠানো লাগবে’), রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) চিকিৎসা মনোবিজ্ঞান বিভাগের চতুর্থ বর্যের শিক্ষার্থী মোছা. ফারহানা জেবিন লিজা (দুর্ভাগ্যই আমার মায়ের ভাগ্য) এবং মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুল অ্যান্ড কলেজের বাংলা বিভাগের প্রভাষক আফরোজা খাতুন (মায়ের বকা শুনতে শুনতে আমরা ‘নির্বাণ লাভ’ করেছিলাম)।

আরো পড়ুন:

মা যখন শিক্ষিকা

মা তোমাকে খুব ভালোবাসি

নির্বাচিত প্রত্যেক সেরা লেখক পাবেন ৫ হাজার টাকার বই।

ঢাকা/মেহেদী

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ম দ বস

এছাড়াও পড়ুন:

এবারের ঈদযাত্রা নির্বিঘ্ন করা সম্ভব হচ্ছে না: আইজিপি

পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বাহারুল আলম বলেছেন, ‘ঈদের আগে ছুটি কম থাকায় একদিনে ঘরমুখী মানুষের চাপ বেড়েছে। আমাদের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সর্বোচ্চ দিয়ে চেষ্টা করা হচ্ছে। কিন্তু একদিনে যাত্রীর এত চাপ পড়েছে যে আমরা হিমশিম খাচ্ছি। আমাদের যে ধারণা ছিল গত ঈদের মতো যাত্রা নির্বিঘ্ন হবে, এবার মনে হচ্ছে সেটা সম্ভব না।’

বৃহস্পতিবার দুপুর আড়াইটার দিকে গাজীপুরের চন্দ্রায় ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কের বিভিন্ন এলাকায় ঈদযাত্রার পরিস্থিতি সরেজমিন পরিদর্শন শেষে তিনি সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন।

আইজিপি বলেন, ‘ঈদযাত্রা যথাসম্ভব স্বস্তিদায়ক করতে সড়ক-মহাসড়কে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। সেনাবাহিনীও কাজ করছে। আজ যানবাহন ও যাত্রীর এত চাপ, আমরা যানবাহনে গতি স্বাভাবিক রাখতে পারছি না। আমাদের এখন চেষ্টা, যানবাহনের গতি কম থাকুক, কিন্তু থেমে যেন না থাকে।’

বাহারুল আলম বলেন, ‘সড়কের মাঝে গাড়ি থামিয়ে যাত্রী তোলায় জটলার সৃষ্টি হচ্ছে। মানুষের মধ্যে বাড়ি ফেরার যে আনন্দ, তারা সড়কের মাঝখান থেকে গাড়িতে ওঠার জন্য চেষ্টা করছেন। ফলে যানবাহনের গতি কমে যাচ্ছে। এ ক্ষেত্রে বলপ্রয়োগ করা অমানবিক হবে। আমরা যাত্রীদের বুঝিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করে যাচ্ছি।’

তিনি বলেন, ‘আমাদের যেসব কর্মকর্তাদের অফিসে থাকার কথা, তারাও রাতভর মহাসড়কে ডিউটি পালন করছেন। অনেকে ১০-১৫ কিলোমিটার হেঁটে কাজ করেছেন। তবু সড়কে যান চলাচল স্বাভাবিক করা যাচ্ছে না।’

এ সময় আইজিপির সঙ্গে গাজীপুরের পুলিশের পুলিশ সুপার ড. চৌধুরী যাবের সাদেকসহ হাইওয়ে পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

সম্পর্কিত নিবন্ধ