ভাইরাস জ্বর সাধারণত তিন থেকে চার দিন পর্যন্ত স্থায়ী হয়। এই  জ্বরে আক্রান্ত হলে শরীরের নানা অঙ্গে প্রদাহ তৈরি হয়। অনেকে জ্বর থেকে দ্রুত সেরে ওঠার জন্য অ্যান্টিবায়োটিক সেবন শুরু করেন। 

ডা. হাসিনা নাসরিন, ইনফেকশাস ডিজিজ ও ট্রপিক্যাল মেডিসিন বিশেষজ্ঞ একটি সাক্ষাৎকারে বলেন, ‘‘ভাইরাস জ্বর বেশির ভাগ সময় নাক, কান, গলা এবং ফুসফুসকে আক্রান্ত করে। এই অঙ্গগুলোতে প্রদাহ হয়। সাথে সাথে জ্বরটাও থাকে। যখনই দেখবেন যে সর্দি, কাঁশি, হাঁচি এবং নাক দিয়ে পানি পড়ার মতো সমস্যাগুলো দেখা যাচ্ছে, সঙ্গে শুকনা কাঁশি হচ্ছে এবং গলা একটু বসে যাচ্ছে তখনই  ভাববেন যে আপনি জ্বরে আক্রান্ত হয়েছেন। 

প্রথম তিন থেকে চারদিন আমরা জ্বরটাকে ভাইরাস জ্বর হিসেবে ডায়াগোনোসিস করে থাকি। কিন্তু চারদিনের পরেও যদি দেখা যায় যে, জ্বরটা কমছে না, তাপমাত্রা আরও বেড়ে যাচ্ছে এবং সাথে সাথে কাঁশিটা আরও গাঢ় হয়ে যাচ্ছে-কফ আসছে কাঁশির সঙ্গে তখনই চিকিৎসকের পরামর্শ ওষুধ সেবন করতে হবে। 

আরো পড়ুন:

সাইনাসের সমস্যা দূর করতে যে কাজটি করা দরকার

গর্ভাবস্থায় চিকুনগুনিয়ায় আক্রান্ত হলে কী করবেন, কী করবেন না

এর আগে প্যারাসিটামল ওষুধ ছাড়া আর কোনো ওষুধ সেবন করা যাবে না। জ্বর হয়ে মেটামোলিজম বেড়ে যায়। যার জন্য প্রচুর পরিমাণে পানি ও লবণ যুক্ত খাবার খেতে হবে। লিকুইড খাবার এবং ফলও খেতে হবে। 
ভাইরাস জ্বরের ক্ষেত্রে অ্যান্টিবায়োটিক খাওয়া যাবে না।  

ঢাকা/লিপি

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর স ব স থ যকর জ বন যত ন করব ন

এছাড়াও পড়ুন:

ভাইরাস জ্বর হলে কী করবেন, কী করবেন না

ভাইরাস জ্বর সাধারণত তিন থেকে চার দিন পর্যন্ত স্থায়ী হয়। এই  জ্বরে আক্রান্ত হলে শরীরের নানা অঙ্গে প্রদাহ তৈরি হয়। অনেকে জ্বর থেকে দ্রুত সেরে ওঠার জন্য অ্যান্টিবায়োটিক সেবন শুরু করেন। 

ডা. হাসিনা নাসরিন, ইনফেকশাস ডিজিজ ও ট্রপিক্যাল মেডিসিন বিশেষজ্ঞ একটি সাক্ষাৎকারে বলেন, ‘‘ভাইরাস জ্বর বেশির ভাগ সময় নাক, কান, গলা এবং ফুসফুসকে আক্রান্ত করে। এই অঙ্গগুলোতে প্রদাহ হয়। সাথে সাথে জ্বরটাও থাকে। যখনই দেখবেন যে সর্দি, কাঁশি, হাঁচি এবং নাক দিয়ে পানি পড়ার মতো সমস্যাগুলো দেখা যাচ্ছে, সঙ্গে শুকনা কাঁশি হচ্ছে এবং গলা একটু বসে যাচ্ছে তখনই  ভাববেন যে আপনি জ্বরে আক্রান্ত হয়েছেন। 

প্রথম তিন থেকে চারদিন আমরা জ্বরটাকে ভাইরাস জ্বর হিসেবে ডায়াগোনোসিস করে থাকি। কিন্তু চারদিনের পরেও যদি দেখা যায় যে, জ্বরটা কমছে না, তাপমাত্রা আরও বেড়ে যাচ্ছে এবং সাথে সাথে কাঁশিটা আরও গাঢ় হয়ে যাচ্ছে-কফ আসছে কাঁশির সঙ্গে তখনই চিকিৎসকের পরামর্শ ওষুধ সেবন করতে হবে। 

আরো পড়ুন:

সাইনাসের সমস্যা দূর করতে যে কাজটি করা দরকার

গর্ভাবস্থায় চিকুনগুনিয়ায় আক্রান্ত হলে কী করবেন, কী করবেন না

এর আগে প্যারাসিটামল ওষুধ ছাড়া আর কোনো ওষুধ সেবন করা যাবে না। জ্বর হয়ে মেটামোলিজম বেড়ে যায়। যার জন্য প্রচুর পরিমাণে পানি ও লবণ যুক্ত খাবার খেতে হবে। লিকুইড খাবার এবং ফলও খেতে হবে। 
ভাইরাস জ্বরের ক্ষেত্রে অ্যান্টিবায়োটিক খাওয়া যাবে না।  

ঢাকা/লিপি

সম্পর্কিত নিবন্ধ